ওষুধ শিল্প চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে ২০২৬ সাল থেকে……

দেশের ওষুধ শিল্পের চ্যালেঞ্জ শুরু হবে ২০২৬ সাল থেকে। কারণ ওই সময় উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবে বাংলাদেশ। তখন থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রাপ্তিতে ঘাটতিসহ দাম বেড়ে যাবে। এজন্য এখনই সরকারকে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।’

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এশিয়া ফার্মা এক্সপো ও এশিয়া ল্যাব এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির নেতারা।
তারা বলেন, বর্তমানে দেশের চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করছে দেশীয় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির উৎপাদিত ওষুধ। যার বাজার মূল্য প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার। ২০২৫ সালের মধ্যে এটিকে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারে নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে।

ওষুধ শিল্পের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে সমিতির নেতারা বলেন, ২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশে উত্তীর্ণ হবে বাংলাদেশ। তখন থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ প্রাপ্তিতে ঘাটতিসহ দাম বেড়ে যাবে। তাই এখন থেকেই সরকারকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

দামের বিষয়ে ওষুধ শিল্প সমিতি জানায়, ওষুধের দাম বাড়ানো হয়নি, তবে বেশ কিছু ওষুধের দামে সমন্বয় করা হয়েছে।

ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ও ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুল মুক্তাদির জানান, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ২০২৬ সাল থেকে দেশের ওষুধ শিল্প চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে- এ বিষয়টি তার কাছে অজানা ছিল। সবার সঙ্গে কথা বলে ওষুধের দাম সহজলভ্য করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

Print

সম্পর্কিত পোস্ট

''আপনার মতামত দিন''

ডিএনবি নিউজ ২৪.কম