ভারতে একদিনে প্রায় ২ লাখ মানুষের করোনা শনাক্ত

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক

ভারতে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। দেশটিতে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ফের দুই লাখের কাছে পৌঁছেছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৭২০ জন। এতে করে ভারতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৬০ লাখ ছাড়িয়েছে।

আক্রান্তের পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে বেড়েছে দৈনিক মৃতের সংখ্যা। গতকাল মারা গেছে ৪৪২ জন। দেশের সব রাজ্যে আক্রান্ত বাড়লেও মৃতের সংখ্যা বেশি কেরালাতে। ভারতে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮৬৮তে। সবচেয়ে বেশি ওমিক্রন আক্রান্ত মহারাষ্ট্রে। এরপর রয়েছে দিল্লি ও পশ্চিমবঙ্গ।

দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর দেশটিতে সংক্রমণের হার ফের ১০ শতাংশ ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার ১১.০৫ শতাংশ।

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহ জুড়ে দেশের ২৯টি রাজ্যের অন্তত ১২০টি জেলায় সংক্রমণের হার ছিল ১০ শতাংশের বেশি। এই তথ্য দেখাচ্ছে দেশটির অধিকাংশ এলাকায় কীভাবে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ।




অর্ধেক যাত্রীতে চলবে বাস ট্রেন লঞ্চ

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধে অর্ধেক আসন খালি রেখে গণপরিবহণ চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এছাড়া সর্বপ্রকারের যানবাহনের চালক ও সহকারীদের আবশ্যিকভাবে টিকা সনদ নিতে হবে।

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবার বাড়তে থাকায় সব ধরনের জনসমাগম সীমিত করাসহ ১১ দফা নির্দেশনা জারি করে সরকার।

সোমবার এ নির্দেশনায় বলা হয়, গণপরিবহণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে এবং ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশের বেশি যাত্রী পরিবহণ করা যাবে না। আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে , করোনাভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯) এর নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও দেশে এ রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি ২০২২ তারিখ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক কাৰ্যাবলি/চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো।

এতে বলা হয়, দোকান, শপিংমল ও বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা এবং হোটেল-রেঁস্তোরাসহ সব জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলকভাবে সবাইকে মাস্ক পরিধান করতে হবে। অন্যথায় তাকে আইনানুগ শান্তির সম্মুখীন হতে হবে।



সামাজিক-ধর্মীয়-রাজনৈতিক সমাবেশ বন্ধের নির্দেশ

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

করোনা সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি রোধে উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার।

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবার বাড়তে থাকায় সব ধরনের জনসমাগম সীমিত করাসহ ১১ দফা নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

সোমবার এ নির্দেশনায় বলা হয়, কোভিড আক্রান্তের হার ক্রমবর্ধমান হওয়ায় উন্মুক্ত স্থানে সর্বপ্রকার সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশসমূহ পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে , করোনাভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯) এর নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও দেশে এ রোগের সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি ২০২২ তারিখ থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক কাৰ্যাবলি/চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হলো।




এ মাসের মধ্যে ভ্যাকসিন পাবে দেশের ১ কোটি ১৬ লাখ শিক্ষার্থী: শিক্ষামন্ত্রী

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

৩১ জানুয়ারির মধ্যে এক কোটি ১৬ লাখ শিক্ষার্থীকে করোনার টিকা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই জানিয়ে আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশে মোট শিক্ষার্থীর ৪৪ লাখকে করোনার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ৩১ জানুয়ারির মধ্যেই সব শিক্ষার্থীর টিকার প্রথম ডোজ সম্পন্ন করব। টিকা নিতে না পারা শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসবে না। তারা বাসায় অনলাইনে ও টিভিতে ক্লাস করবে আর অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেবে। যাদের টিকা নেওয়া সম্পন্ন হয়েছে, তারাই ক্লাসে আসবে।

ব্রিফিংয়ে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব আবুবকর ছিদ্দীক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ গোলাম ফারুক প্রমুখ।




শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চাই না: দীপু মনি

Dnb News ডেস্ক:

বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার পক্ষেই শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চাই না। বরং আমরা চাই আমাদের প্রতিটি শিক্ষার্থী যেন টিকা নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আসে, তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।‘

আজ শনিবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের আরও অনেক বেশি সজাগ থাকতে হবে। করোনার সংক্রমণ বাড়ছে। গত দেড় বছরে শিক্ষাখাতে যে ঘাটতি হয়েছে তা পুষিয়ে নিতে সশরীরে ক্লাস করাটা সবচেয়ে বেশি জরুরি। কিন্তু দেখা যাচ্ছে অনেকই স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করে যেভাবে চলছে, তাতে শিক্ষাখাতের সমস্যাটাই বেশি হবে। সন্তানদের কথা মাথায় রেখে আমরা প্রত্যেকেই যেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।

তিনি বলেন, সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।




দু’একদিনের মধ্যেই কঠোর বিধিনিষেধ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডিএনবি নিউজ ডেস্কঃ

দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। সংক্রমণ ঠেকাতে কারিগরি কমিটির প্রস্তাবনা অনুযায়ী দু’একদিনের মধ্যেই কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

শনিবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় শুভ্র সেন্টারে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী আরও বলেন, “দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা আগের চেয়ে ৪০০ গুণ বেশি। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের মতো পরিস্থিত এখনো হয়নি। আক্রান্তের হার অতিরিক্ত বৃদ্ধি পেলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।”

জাহিদ মালেক বলেন, “চলমান ইউপি নির্বাচনসহ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও যানবাহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এটা খুবই উদ্বেগজনক। নিয়ম না মানলে দেশকে হুমকির মুখে ঠেলে দেয়া হবে।”

তবে এখনই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, “ওমিক্রন রোধে জাতীয় কমিটির সুপারিশ মানা হবে।”




দুর্গাপুরে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহ পালিত

ডিএনবি নিউজ ডেস্কঃ

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে নানা কর্মসুচীর মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রন সপ্তাহ ২০২১। শনিবার নানা আয়োজনে এ কর্মসুচী পালিত হয়।

এ উপলক্ষে দুর্গাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে ঔষধ খাওয়ানো শেষে উপজেলা স্বাস্থ্য ও প:প: কর্মকর্তা ডা. মো. মামুনুর রহমান এর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে আলোচনা করেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. গোলাম মোস্তফা, ডা. সৌরভ জাহান, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মো. নাসির উদ্দিন, প্রধান শিক্ষক শামসুন্নাহার বেগম প্রমুখ।




দুর্গাপুরে ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ বিষয়ক কর্মশালা

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর আয়োজনে ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্পের আওতায় ধান, গ্রীষ্মকালীন সব্জি ও মসলা আবাদ বৃদ্ধি করনীয় এক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

এ উপলক্ষে দিনব্যাপি কর্মশালায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নেত্রকোনা এর উপ-পরিচালক কৃষিবিদ এফ এম মোবারক আলী‘র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি আলোচনা করেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মো. আব্দুল মাজেদ। এ বিষয়ে আলোচনা করেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামার বাড়ী ঢাকা এর প্রকল্প পরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান, উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান, সংসদ সদস্য প্রতিনিধি বিপ্লব মজুমদার, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পারভীন আক্তার প্রমুখ।




খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ: প্রধানমন্ত্রী

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

সরকার মানুষের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের সরকার গৃহীত কৃষিবান্ধব নীতি ও কার্যক্রমে দানাদার খাদ্য, মাছ, মাংস ও ডিম উৎপাদনে বাংলাদেশ আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দ্বারপ্রান্তে।

আজ শনিবার বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষে এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বর্তমান বিশ্বে পাট ও কাঁঠাল উৎপাদনে দ্বিতীয়, ধান ও সবজি উৎপাদনে তৃতীয়, আম ও আলু উৎপাদনে সপ্তম, পেয়ারা উৎপাদনে অষ্টম, অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে তৃতীয় এবং বদ্ধ জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে। বর্তমানে আমাদের মোট খাদ্যশস্য উৎপাদন বেড়ে ৪ কোটি ৫৩ লাখ ৪৩ হাজার মেট্রিক টন হয়েছে।

তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা ও কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার গত সাড়ে ১২ বছরে কৃষি উন্নয়নে কৃষিবান্ধব ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর আমরা কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের কল্যাণকে সর্বোচ্চ বিবেচনায় নিয়ে রূপকল্প-২০৪১ এর আলোকে জাতীয় কৃষিনীতি-২০১৮, নিরাপদ খাদ্য আইন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০সহ উল্লেখযোগ্য কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। কৃষির উন্নয়নে আমরা কৃষকদের জন্য সার, ডিজেল, বিদ্যুৎ ও কৃষিযান্ত্রিকীকরণে আর্থিক সহায়তা প্রদান এবং কৃষি প্রণোদনা/কৃষি পুনর্বাসন, কৃষিঋণ, কৃষি উপকরণ সহায়তা কার্ড বিতরণ, ১০ টাকায় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, ই-কৃষির প্রবর্তন, জলবায়ু ও ঝুঁকি সহনশীল ফসলের জাত/প্রযুক্তি উদ্ভাবন ইত্যাদির ব্যবস্থা করেছি। কৃষি শিক্ষা-গবেষণা খাতে আরো বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি। যার ধারাবাহিকতায় খোরপোশের কৃষি আজ বাণিজ্যিক কৃষিতে রূপান্তরিত হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশব্যাপী ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে এতে কৃষিনির্ভর শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনসহ ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

তিনি বলেন, আমরা জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ ও আধুনিক দেশ হিসেবে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হবো।

প্রধানমন্ত্রী ‘বিশ্ব খাদ্য দিবস-২০২১’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।




এপ্রিলের মধ্যে ৮০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় আসবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আগামী ডিসেম্বর ও জানুয়ারির মধ্যে দেশের ৫০ শতাংশ এবং মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে দেশের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় চলে আসবে।

আজ শনিবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গড়পাড়া এলাকায় শুভ্র সেন্টারে সদর ও সাটুরিয়া উপজেলায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সকল পূজামণ্ডপের উদযাপন কমিটির সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় ও অনুদান প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, করোনাভাইরাস সম্পর্কে আমাদের জানা ছিল না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনায় আমরা করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি। বর্তমানে করোনা চিকিৎসার জন্য সারাদেশে ১৮ হাজার বেড, ৮০০টি ল্যাব রয়েছে। দেশের সব বড় হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন লাইন আছে। করোনা আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নিতে পেরেছে।

মন্ত্রী বলেন, ১৮ কোটি জনসংখ্যার ঘনবসতিপূর্ণ একটি দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ২৭ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন। দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভালো আছে বলেই মৃত্যুহার অনেক কম। দেশে এখন করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুহার কমে গেছে। আমরা চাই না কোন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে করোনা সংক্রমণ আবারও বেড়ে যাক। কাজেই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

তিনি বলেন, দেশে বিশৃঙ্খলা থাকলে ভালোভাবে ধর্মীয় কাজও পালন করা যায় না। কাজেই দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সকলে এক সাথে কাজ করতে হবে। প্রত্যেক ধর্মই শান্তি, শৃঙ্খলা, সম্প্রীতি এবং মানবতার কল্যাণের কথা বলে।

এ সময় জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ, পুলিশ সুপার গোলাম আজাদ খান, মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ ফটো, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেল, সাংগঠনিক সম্পাদক সুদেব কুমার সাহা, মানিকগঞ্জ সদর এবং সাটুরিয়া ইউনিয়নের সকল চেয়ারম্যান ও পূজামণ্ডপ উদযাপন কমিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার ১১২ ও সাটুরিয়া উপজেলার ৬৪টিসহ মোট ১৭৬টি পূজা মণ্ডপের প্রতিটিতে ৫০০ কেজি চাল, এক হাজার টাকা সহায়তা দেওয়া হয়।