দুর্গাপুরে সাংবাদিকদের গালাগালি ও দেখে নেওয়ার হুমকি চিকিৎসকের

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে সাংবাদিকদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি ও সাংবাদিকদের দেখে নেওয়ার হুমকির অভিযোগ উঠেছে জয়ন্তী রানী ধর নামের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনার একটি ভিডিও চিত্র ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

গতকাল শুক্রবার ( ২২ মার্চ) বিকেলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ব্যক্তিগত চেম্বারে রোগী ও স্বজনের সাথে খারাপ আচরণের ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের প্রতি ক্ষিপ্ত হন ডাক্তার জয়ন্তী রানী ধর। এই সময় সাংবাদিকদের সামনেই রোগীর ব্যবস্থাপত্র ছিড়ে ফেলেন ওই ডাক্তার।

রোগীর স্বজন সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২২ মার্চ) বিকেলে সাত মাসের অন্তসত্তা স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তার জয়ন্তী রানীর কাছে যান দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ জামাল তালুকদার। সেসময় ডাক্তার দূর থেকে রোগী দেখার সময় রোগীর স্বজনরা কাছ থেকে রোগী দেখার কথা বলতেই ক্ষিপ্ত হন ডাক্তার জয়ন্তী রানী। একপর্যায়ে চেম্বার থেকে বের হয়ে আসতে বাধ্য হন স্বজনরা। তাৎক্ষণিক স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক তার চেম্বারে প্রবেশ করতেই রীতিমতো তিনি চিৎকার- চেঁচামেচি শুরু করেন।

এ সময় তার স্বামী মন্ত্রীর কাছের লোক বলেও সাংবাদিকদের রীতিমতো ভয় দেখাতে শুরু করেন। তাছাড়াও তার স্বামীর ছোট ভাই ডিআইজি বলেও সাংবাদিকদের হুমকি দেন। শুধু তাই নই একপর্যায়ে সাংবাদিকদের পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেয়ার হুমকি দেন তিনি।

এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, ডাক্তার জয়ন্তী রানী ধর তার ব্যক্তিগত চেম্বারে বসে সাংবাদিকদের সাথে চিৎকার চেঁচামেচি করছেন। তিনি চেম্বারে বসেই সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলতে থাকেন “যান বাল ছিঁড়েন যাইয়া আমার, দেখি কি করতে পারেন” সব সাংবাদিকদের আমার চেনা আছে। ডাক্তার জয়ন্তী রানীকে আপনারা চিনেন নি আমি তিন মাস থেকেই ময়মনসিংহ থেকে চলে গেছি। যা আর কেউ পারেনি। আপনারা আমার চেম্বারে আসার সাহস পেয়েছেন কোথায় থেকে। এখনি বের হযে যান। নইতো আমি এখনই ডিইজিকে ফোন দিচ্ছি। ”

দীর্ঘদিন আগে ডাক্তার জয়ন্তী রানী ধর দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল অফিসার হিসেবে থাকলেও বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি সরকারি হাসপাতালে কর্মরত আছেন। প্রতি শুক্রবার দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে এক প্রতিষ্ঠানে গাইনি চিকিৎসক হিসেবে রোগী দেখেন। প্রতিজনে তিনি ভিজিট নেন হাজার টাকা। দেশের যে প্রান্তেই থাকেন না কেনো গেল ৯ বছর ধরেই ছুটির দিনগুলোতে শুধু দুর্গাপুরে তিনি রোগী দেখেন। পাশাপাশি আরেকটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়মিত সিজারও করেন তিনি। কারণ দুর্গাপুর তার কাছে যেন আলাদিনের চেরাগ।

স্থানীয়দের কাছে ডাক্তার জয়ন্তী রানী ধর অন্তঃসত্তা নারীদের জন্য রীতিমতো এক আতঙ্কের নাম। নিয়মিতই রোগীদের সাথে অশালীনভাবে গালমন্দ ও আচরণ যেন তার প্রতিমুহূর্তের চিত্র। অভিযোগ রয়েছে নানা সময় চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা করে আসছেন তিনি। সিজারিয়ান অপারেশন করতে গিয়ে রোগী ও নবজাতক হত্যার অভিযোগ রয়েছে তার নামে।

২০২২ সালের ১২ আগষ্ট শুক্রবার সিজারিয়ান অপারেশনের পরপরই এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে জয়ন্তী রাণী ধর নামে। এর পর তিনি টাকার বিনিময়ে তা মিমাংশা করেন। ওই ঘটনার নিহত প্রসূতির চম্পা আক্তার উপজেলার গাওকান্দিয়া ইউনিয়নের ফুরকান মিয়ার স্ত্রী। এছাড়াও এই রকম অভিযোগ উঠে অহরহই।

এ নিয়ে একাধিক ব্যক্তি জানান, ভালো কোন গাইনি চিকিৎসক না থাকায় বাধ্য হয়ে অন্তঃসত্ত¡া নারীরা তার কাছে যান। তবে তার ক্ষমতার ভয়ে রোগীর কেউ তার বিরুদ্ধে কিছু বলার সাহস পান না।

এ নিয়ে জানতে চাইলে ডাক্তার জয়ন্তী রাণী ধর বিষয়টি স্বীকার করে জানান, তিনি উত্তেজিত হয়ে এরকম আচরণ করেছেন। এ জন্য তিনি দুঃখিত।




দুর্গাপুরে ৩৪০ বস্তা ভারতীয় চোরাই চিনি জব্দ,আটক ১

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে অবৈধভাবে ভারত থেকে আনা ৩৪০ বস্তুায় ১৬ হাজার ৯৮৫ কেজি ভারতীয় চিনি জব্দ করেছে পুলিশ। জব্দ করা চিনির বর্তমান বাজারমূল্য ২০ লাখ ৩৮ হাজার ২০০ টাকা।

এ সময় বড় একটি কাভার্ড ভ্যান জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় একজনকে আটক করতে পারলেও অভিযানের সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে আরও কয়েকজন ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুরে আটককৃত ব্যক্তিকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। এর আগে রবিবার রাতে দুর্গাপুর পৌর শহরের এম.কে.সি.এম স্কুল মোড় এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ-সব জব্দ করা হয়।আটকৃত ব্যক্তির নাম জুবাইদ হোসেন (১৬)। সে ট্রাকের হেল্পার ও নোয়াখালীর কামাল উদ্দিনের ছেলে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,অবৈধভাবে ভারত থেকে আনা চিনির একটি বড় কাভার্ড ভ্যান পৌর শহরের এম.কে.সি.এম স্কুল মোড় এলাকায় সড়কেই দাড়িয়ে রাখা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুর্গাপুর সার্কেলের এএসপি মোহাম্মদ আক্কাছ আলীর নেতৃত্বে দুর্গাপুর থানার ওসি উত্তম চন্দ্র দেব ও পুলিশের একটি দল রবিবার রাতে সেখানে অভিযানে যান। এ সময় বাংলাদেশী ৫০ কেজির বস্তুায় ভরা ভারতীয় ১৬ হাজার ৯৮৫ কেজি চিনি,একটি কাভার্ড ভ্যান জব্দসহ একজনকে আটক করে পুলিশ। পরে দুর্গাপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সলিমউদ্দিন বাদী হয়ে আটককৃত ব্যক্তিসহ অজ্ঞাত ৩-৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

পুলিশ আরও জানায়,ভারত থেকে চোরাই পথে এনে ওই চিনি দেশিয় কোম্পানির চিনির বস্তায় ভর্তি করে দেশের বিভিন্ন স্থানে পাচার হয়।

দুর্গাপুর সার্কেলের এএসপি মোহাম্মদ আক্কাছ আলী জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এ-সব ভারতীয় চিনি জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছে। সোমবার আটককৃত ব্যক্তিকে আদালতে সোর্পদ করা হয়।




ফিলিস্তিনে লাইভ গণহত্যা করা হচ্ছে …

পশ্চিমা বিশ্ব একযোগে ‘হামাসকে সন্ত্রাসী’ বলে অভিযুক্ত করে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের পক্ষে প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের ওপর যে ঐতিহাসিক অবিচার, যে কারণে ফিলিস্তিনিরা আক্রমণ চালাচ্ছে, সে ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ নীরব। ফিলিস্তিনে এখন লাইভ গণহত্যা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম- মুক্তিযুদ্ধ-৭১ আয়োজিত ‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, গাজার চলমান গণহত্যা ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রাসঙ্গিকতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।

বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনিদের পুরোপুরি নিধন করার লক্ষ্যে পরিকল্পিত সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইল। গাজা ভূখণ্ডে তারা খাদ্যদ্রব্যসহ সবধরনের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।

গত ছয় মাস ধরে একদিকে চলছে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের হত্যার মহোৎসব, অন্যদিকে পরিকল্পিতভাবে খাদ্যের অভাব যা বাকিদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সবশেষ হিসাব মতে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৩০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব। এ সময় তিনি বলেন, ইসরাইল প্রতিষ্ঠার সময় ১৯৪৮ সালে প্রথমবারের বারের মতো ৭ লাখ ফিলিস্তিনিকে নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। কারণ ইহুদি জনগোষ্ঠির ঘরবাড়ির বানানোর জায়গা দিতে হবে।

সে সময়ের যুদ্ধে নতুন করে ৪১ হাজার ৩শ ফিলিস্তিনিকে উচ্ছেদ করা হয়। এরপরের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে দুই পক্ষেরই হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়। ১৯৮২ সালের লেবানন যুদ্ধে ইসরায়েল এবং পিএলও বা ফিলিস্তিনের পক্ষে নিহত হয় হাজার মানুষ। এরপর প্রথম দফায় নিহত হয় হাজারো ফিলিস্তিনি এবং বেশ কিছু ইসরাইলি।

তিনি বলেন, সর্বশেষ হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যা এখনো চলছে। যুদ্ধে প্রথমদিকে হামাস বা ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে। বেশ কিছু ইসরাইলি লোকজন হামাসের হাতে বন্দি হয়। পশ্চিমা বিশ্ব একযোগে হামাসকে আক্রমণকারী বা সন্ত্রাসী বলে অভিযুক্ত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়।

সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মোহাম্মদ সামাদ বলেন, আজকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপজুড়ে এত মিছিল হচ্ছে কিন্তু সেটা যুক্তরাষ্ট্র কানেই তুলছে না। আজকে যদি ফিলিস্তিন ও ইসরাইল দুটি রাষ্ট্র হয়ে দাঁড়াতো তাহলে এই সমস্যা অনেকটাই সমাধান হয়ে যেতো। পৃথিবীতে কিছু আছে রাষ্ট্র, কিছু আছে টেরিটরি। সেই হিসেবে ফিলিস্তিন কোনো রাষ্ট্র নয়। ফিলিস্তিন হচ্ছে একটা টেরিটরি। আর ইসরাইল হচ্ছে একটা রাষ্ট্র। এই ইসরাইল রাষ্ট্রকে সমর্থন দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এটা বাইডেনের অবস্থান দেখেই বোঝা যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মান্নান বলেন, বিশ্বে এখন লাইভ গণহত্যা হচ্ছে, যেটা হচ্ছে ফিলিস্তিনে।

ইহুদিরা কিন্তু কখনো মুসলিমদের থেকে মার খায়নি, তবুও তাদের সংঘাত চলছে। ইহুদিরা মার খেয়েছে ইউরোপে, খ্রিষ্টানদের দ্বারা। ইসরায়েলকে বলা হয় আমেরিকার ৫১তম রাষ্ট্র, যেটি মধ্যপ্রাচ্যে।

আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন না থাকলে ইসরাইল কখনো এত শক্তিশালী হতো না।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি বীর মুক্তিযাদ্ধা মো. নূরুল আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক ও সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মাবুদ।




হামাসের সাথে চুক্তির দাবিতে তেল আবিবে আবোর বিক্ষোভ মিছিল

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইহুদিবাদী ইসরাইলের যেসব বন্দী রয়েছে তাদের অনতিবিলম্বে মুক্ত করার জন্য হামাসের সঙ্গে চুক্তি করার দাবিতে গতকাল (শনিবার) আবারো তেল আবিবে ব্যাপক বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। গাজা থেকে ইসরাইলি বন্দিদের মুক্তির ব্যাপারে এ ধরনের বিক্ষোভ মিছিল এখন নিয়মিত কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে।

গতকালের বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজকরা বলেছেন, বন্দিদের ফিরিয়ে আনার জন্য হামাসের সঙ্গে চুক্তির বিকল্প নেই কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সরকার এসব বন্দির ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলছেন। তদন্ত এবং নতুন নির্বাচন এড়ানোর জন্য নেতানিয়াহু হামাসের সঙ্গে বন্দী বিনিময় চুক্তি করতে চান না বলে বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেছেন।

গতকালের সমাবেশ থেকে যে ভাষায় বক্তব্য দেয়া হয়েছে তা আগের যেকোনো সমাবেশের বক্তব্য থেকে অনেকটা ভিন্ন এবং কঠোর। এর আগে বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজকরা এতটা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে গাজা ইসরাইল যুদ্ধ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।

গতকালের সমাবেশে বক্তারা অনেকেই বলেছেন, হামাসের সাথে চুক্তির মাধ্যমে দ্রুত বন্দিদের ফিরিয়ে আনার মধ্যদিয়েই কেবল ইসরাইলের নেতৃত্বের প্রতি তাদের আস্থা ফিরে আসবে। সমাবেশে বক্তব্য রেখেছেন ইসরাইলের সামরিক বাহিনীর সাবেক মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রোনেন ম্যানেলিস। তিনি সরাসরি বলেন, ইসরাইলের বর্তমান নেতৃত্বের প্রতি তার চরম আস্থার ঘাটতি রয়েছে।#

পার্সটুডে




কাস্‌সাম ব্রিগেডের হামলায় গাজায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জাদ্দিন কাস্‌সাম ব্রিগেডের রকেট হামলায় গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছে। খান ইউনুসের পূর্বাঞ্চলে এ হামলার ঘটনাটি ঘটে।

এদিকে, গাজার রাফাহ এলাকায় ইসরায়েলি সেনাদের গোলা বর্ষণে ৮ শিশুসহ ২০ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। আহতদের আল-কুয়েত হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।

এছাড়া পশ্চিম তীরের তুলকারাম শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে অন্তত দুই ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এদের একজন ছিলেন মুহাম্মাদ ফয়সাল দাউস নামের এক ফিলিস্তিনি যুবক ।
গতকাল বৃহস্পতিবার ছিল গাজায় ইসরায়েলি হামলার ১০৪ তম দিন। গত সাত অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। আহত হয়েছেন প্রায় ৬০ হাজার।

সূত্র : পার্সটুডে।




নেদারল্যান্ডসে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর চেষ্টা, মুসলিম যুবকের দুঃসাহসিক বাধা

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

নেদারল্যান্ডসের উগ্র ডানপন্থী দল পেগিডা’র নেতা, ইসলামবিদ্বেষী এডউইন ওয়াগেনসভেল্ড পবিত্র কুরআন পোড়ানোর চেষ্টাকালে কয়েকজন মুসলিম যুবক তাতে বাধা দিয়েছেন।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ডেইলি গেলডারল্যান্ডার জানিয়েছে, নেদারল্যান্ডসের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ গেলডারল্যান্ডের রাজধানী আর্নহেমে শহরের জান্সপ্লেইন এলাকায় পুলিশের উপস্থিতিতে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর চেষ্টা করেন এডউইন ওয়াগেনসভেল্ড। পুলিশি নিরাপত্তাকে ভেদ করে এক মুসলিম এডউইন ওয়াগেনসভেল্ডের মুখে লাথি মারে। পরে আবার কুরআন পোড়ানোর চেষ্টা করলে আবারও মুসলিম যুবকরা তেড়ে আসতে থাকে। এসময় ভয়ে এডউইন কাপুরুষের মতো দৌড়ে পুলিশের গাড়িতে চড়ে পালিয়ে যায়।

এদিকে, এ ঘটনায় শহরের মুসলিম অধিবাসীরা ক্ষোভ জানিয়েছেন। অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন আর্নহেম শহরের মুসলিম মেয়র আহমেদ মারকুচও।

ইসলামবিদ্বেষী এডউইন ওয়াগেনসভেল্ড এর আগে ২০২৩ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত তুরস্কের দূতাবাসের সামনে পবিত্র কুরআন ছিঁড়ে ফেলে তা পদদলিত করে। এছাড়া, নেদারল্যান্ডসে অবস্থিত পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও ডেনমার্কের দূতাবাসের সামনে একাধিকবার কুরআন ছিঁড়ে ফেলে।#

পার্সটুডে




লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল বন্ধের নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

লাইসেন্সবিহীন হাসপাতাল-ক্লিনিক বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডা. সামন্ত লাল সেন। মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে সচিবালয়ে এ নির্দেশ দেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, শিশু আয়ানের মৃত্যুতে ইউনাইটেড হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে। ঘটনাটি তদন্ত হচ্ছে, তদন্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় তিনি বলেন, ‘মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে সাময়িক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

অবৈধ হাসপাতাল ক্লিনিকের বিপক্ষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে আদালতের যে নির্দেশনা আছে তা দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, নিবন্ধিত বেসরকারি হাসপাতালের সংখ্যা ৮ হাজার ও ক্লিনিক ৯ হাজার। এর বাইরে যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক এখনও নিবন্ধিত হয়নি, তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই অভিযান চালানো হবে বলে জানিয়েছেন অধিদপ্তরের এডিজি ডা. আহমেদুল কবীর।




সড়ক দুর্ঘটনায় ২০২৩ সালে নিহত ৫০২৪:, আহত ৭৪৯৫ জন : বিআরটিএ

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

২০২৩ সালে সড়কে ৫ হাজার ৪৯৫টি দুর্ঘটনায় ৫ হাজার ২৪ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। এসব ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৭ হাজার ৪৯৫ জন।

রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএর প্রধান কার্যালয়ে মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার। বিআরটিএর বিভাগীয় অফিসের মাধ্যমে সারা দেশের সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান সংগ্রহ করে সংস্থাটি।

নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে ৩২২ দুর্ঘটনায় নিহত ৩৩৩ জন ও আহত হন ৩৩৬ জন;

ফেব্রুয়ারি মাসে ৩০৮ দুর্ঘটনায় নিহত ৩০৩ ও আহত ৪১৬ জন; মার্চ মাসে ৩৮৭ দুর্ঘটনায় নিহত ৪১৫ ও আহত ৬৮৮; এপ্রিল মাসে ৪৭৬ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৫৯ ও আহত ৭০৫ জন; মে মাসে ৪৮৩ দুর্ঘটনায় নিহত ৩৯৪ ও আহত ৬৪৯ জন;

জুন মাসে ৫৬২ দুর্ঘটনায় নিহত ৫০৪ ও আহত ৭৮৫ জন; জুলাই ৫৬৬ দুর্ঘটনায় ৫৩৩ ও ৯৩৪ জন; আগস্ট মাসে ৪৫৮ দুর্ঘটনায় নিহত ৩৭৬ ও আহত ৬৯৫ জন; সেপ্টেম্বর মাসে ৪৫৪ দুর্ঘটনায় নিহত ৪১০ ও আহত ৬০৯ জন; অক্টোবর মাসে ৪৩৭ দুর্ঘটনায় নিহত ৩৯৪ ও আহত ৪৯২ জন;

নভেম্বর মাসে ৫৫৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭০ ও আহত ৫৮১ জন এবং ডিসেম্বর মাসে ৪৮৩ দুর্ঘটনায় ৪৩৩ জন নিহত ও ৬৪১ জন আহত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, ২০২৩ সালে সড়ক দুর্ঘটনায় পতিত মোট ৭ হাজার ৮৩৭টি মোটরযানের মধ্যে মোটরকার/জিপ ২০৬টি, বাস/মিনিবাস ১ হাজার ৮৩টি, ট্রাক/কাভার্ডভ্যান ১৩৮৯টি, পিকআপ ৩৭০টি, মাইক্রোবাস ২২৬টি, অ্যাম্বুলেন্স ১৬১টি, মোটরসাইকেল ১ হাজার ৭৪৭টি, ভ্যান ২৩০টি, ট্রাক্টর ১২৮টি, ইজিবাইক ২১৭টি, ব্যাটারিচালিত রিকশা ৪১৫টি, অটোরিকশা ৪৯৭টি এবং অন্যান্য যান ১ হাজার ১৬৮টি রয়েছে।




গাজায় একদিনে ইসরায়েলের ৯ সেনা খতম

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় একদিনে ৯ ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার (৮ জানুয়ারি) সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলায় প্রাণ হারান তারা।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) মঙ্গলবার এ তথ্য জানিয়েছে। আইডিএফ দুই দফায় গাজায় ৯ সেনার মৃত্যুর কথা জানিয়েছে। প্রথমে মঙ্গলবার সকালে তারা জানায়, চার সেনার মৃত্যু হয়েছে। পরবর্তীতে আরও পাঁচজনের মৃত্যুর কথা জানানো হয়।

গতকাল ৯ জন নিহত হওয়ার মাধ্যমে গাজায় সবমিলিয়ে ১৮৭ দখলদার সেনার মৃত্যু হয়েছে।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজার মধ্যাঞ্চলের বুরেজিতে বোমা বিস্ফোরিত হয়ে নিহত হয়েছেন তারা।

ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সর্বশেষ যেসব সেনা নিহত হয়েছেন তাদের বেশিরভাগই ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিটের। তারা গাজার দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে হামাসের সুড়ঙ্গগুলো নিয়ে কাজ করছিলেন।

গাজার উত্তরাঞ্চলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর— ইসরায়েলি সেনারা এখন দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলে হামলা চালাচ্ছে। ফলে সেখানে তারা হতাহতের শিকার হচ্ছে। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী দাবি করেছে, উত্তরাঞ্চলে হামাসকে পুরেপুরি নির্মূল করতে সমর্থ হয়েছে তারা। উত্তরাঞ্চলে হামাসের আট হাজার যোদ্ধাকে হত্যার কথাও বলেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

গত ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রায় ২৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ৬০ হাজার। যুদ্ধের শুরুর দিকে বোমা হামলার যে তীব্রতা ছিল— সেটি এখন অনেকটা কমিয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, যুদ্ধের পরবর্তী ধাপে রয়েছে তারা। যেখানে তীব্র হামলার বদলে নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানো হচ্ছে।

সূত্র: টাইমস অব ইসরায়েল




গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেও ইসরাইল বলছে তারা সফল

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ব্যাপক প্রতিরোধের মুখে উত্তর গাজা থেকে ইসরাইলের সেনা প্রত্যাহার

ইহুদিবাদী ইসরাইলের সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা উত্তর গাজা থেকে তাদের সৈন্যদের প্রত্যাহার করে নেয়ার খবর নিশ্চিত করেছেন। তারা দাবি করেছেন, এই সেনা প্রত্যাহার ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ গোষ্ঠীকে পরাজিত করার প্রকল্পের সমাপ্তি।

ইসরাইলি সেনাবাহিনী গাজা শহরের উত্তরাঞ্চলের অধিকাংশ আবাসিক এলাকা থেকে সরে যাওয়ার পর সেনা কর্মকর্তারা গাজা থেকে তাদের সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। গত ৭ অক্টোবর আল-আকসা তুফান অভিযান শুরু হওয়ার পর ফিলিস্তিনের প্রতিরোধকামী গোষ্ঠীগুলো ব্যাপক সাফল্য পাওয়ায় ইসরাইলি কর্মকর্তারা গাজায় তাদের হত্যা ও ধ্বংযজ্ঞকে বৈধতা দেয়ার জন্য পশ্চিম মিডিয়ার সহায়তায় গাজা ইস্যুতে ব্যাপক অপপ্রচার শুরু করে। ইসরাইলি সেনা কর্মকর্তারা দাবি করেছে, তারা গাজায় প্রবেশ করে এই শহরটিকে উত্তর ও দক্ষিণ ভাগে ভাগ করেছে।  তবে তাদের এই দাবির সত্যতা নিয়ে শুরু থেকেই সন্দেহ ছিল। এখন ইহুদি বিশ্লেষকরা ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে তাদের সামরিক বাহিনীর অক্ষমতার কথা স্বীকার করেছেন। তিনি হামাস সম্পর্কে বলেছেন, গাজায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ শক্তিগুলোর দুর্বলতা বা পশ্চাদপসরণের কোনো লক্ষণ নেই এবং গাজায় শত শত কিলোমিটার ভূগর্ভস্থ টানেল এখনো টিকে আছে।

সম্প্রতি গাজার যুদ্ধ পরিস্থিতি থেকে বোঝা যায় যে, ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ বাহিনী আমেরিকাসহ পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ট ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে এমনভাবে পরাজিত করেছে যে, গাজা থেকে তারা সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, ইসরাইলি কর্মকর্তারা পশ্চিমা মিডিয়ার সহায়তায় ব্যাপক প্রচার চালিয়ে নিজেদেরকে অপরাজেয় শক্তি হিসাবে প্রচার চালিয়েছে। কিন্তু আল-আকসা তুফান অভিযান এবং এর আগে লেবানন ও ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ শক্তির  অভূতপূর্ব সাফল্য রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত ইসরাইলের এসব দাবি মিথ্যা প্রমাণ করেছে। মোটকথা, ফিলিস্তিনিদের এসব প্রতিরোধ ইসরাইলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি ডেকে এনেছে  এবং তাদের দুর্বলতা বিশ্ববাসীর সামনে প্রকাশ হয়ে পড়েছে।

হামাস ছাড়াও ফিলিস্তিনের অন্যান্য প্রতিরোধ গোষ্ঠীর দৃঢ় অবস্থানের কারণেও ইসরাইল গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছে। ইসরাইলের প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তারাও ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সাফল্যের কথা স্বীকার করেছেন। ইসরাইলি সেনাবাহিনীর সামরিক গোয়েন্দা গবেষণা বিভাগের সাবেক প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইয়োসি কোপারওয়াসার স্বীকার করেছেন যে, এটি একটি কলঙ্কজনক ব্যর্থতা, ইসরায়েলের সব গোয়েন্দা সংস্থার ব্যর্থতা, তারা হামাসকে এতটাই অবমূল্যায়ন করেছিল যে তারা এটি সম্পর্কে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে মনোযোগ দেয়নি।

যাইহোক বিশ্লেষকরা বলছেন, গাজা থেকে ইসরাইলি সৈন্যদের প্রত্যাহারের ঘটনাকে ফিলিস্তিনিদের প্রতিরোধ শক্তির অব্যাহত সাফল্যের প্রতীক হিসাবে দেখা উচিত।#

পার্সটুডে