


মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে আবারও তলব
ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশ সীমান্তে মর্টার শেল নিক্ষেপে এক রোহিঙ্গা যুবক নিহত ও পাঁচ রোহিঙ্গা নাগরিক আহত হওয়ার ঘটনায় মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত উ অং কিয়াউ মো-কে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, আজ রোববার মন্ত্রণালয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে ডাকা হয়েছে। এই ঘটনায় ঢাকার পক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানানো হবে। পাশাপাশি এ বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য জানতে চাইবে ঢাকা।
এ নিয়ে কয়েকদিনের ব্যবধানে চতুর্থবারের মতো মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হলো।
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গোলাগুলি চলে। ওই ঘটনায় রাখাইন রাজ্যের পাহাড় থেকে ছোড়া একটি মর্টার শেল এসে তুমব্রু সীমান্তের বিপরীতে শূন্যরেখায় পড়ে এক রোহিঙ্গা যুবকের মৃত্যু হয়। রাত সাড়ে ৯টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। তাছাড়া, এক শিশুসহ পাঁচ রোহিঙ্গা নাগরিক আহত হন। তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

সুনামগঞ্জের ছাতকে ব্রীজ একাডেমীর ছাত্র আকিবের উপর হামলার ঘটনায় মানববন্ধন

হারানো বা চুরি হওয়া মোবাইল ফোন ফিরে পাবেন যেভাবে
ডিএনবি নিউজ ডেস্ক: যে কোনো সময় ফোন হারিয়ে যেতে পারে। চুরি বা ছিনতাইয়ের মতো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে পারে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে অনেক সময় ভোগান্তির মুখে পড়তে হয়।
ফোন হারিয়ে গেলে যা করতে হবে-
মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে বা ছিনতাই হলে প্রথমেই আপনার অপারেটর সার্ভিসে ফোন করে সিম লক করে দিতে হবে।
এরপর করতে হবে সাধারণ ডায়েরি। ফোন যেখানে হারিয়েছে তার নিকটস্থ থানায় উপস্থিত হয়ে সাধারণ ডায়েরি করতে পারবেন। এ সময় ফোনের আইএমইআই নম্বর, ফোনে ব্যবহৃত সিমের নম্বর প্রভৃতি উল্লেখ করে করতে হবে।
সাধারণ ডায়েরি করার সময় ফোন ক্রয়ের রসিদ, সিম রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট ইত্যাদির কপি দিতে হবে। মূল কপি নিজের কাছে যত্নসহকারে রেখে দেবেন।
এরপর ডিউটিরত অফিসার আবেদনকারীকে একটি জিডি নম্বর দেবেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোবাইলটির আইএমইআই নম্বর দিয়ে ট্র্যাক করে সেটটি উদ্ধার করার চেষ্টা করবে।
পরবর্তী সময়ে যদি হারানো মোবাইল ফোনটি খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে ওসির মাধ্যমে আবেদনকারী তা ফেরত পাবেন। খুঁজে না পেলেও ব্যবহারকারীকে থানা থেকে জানিয়ে দেয়া হবে। পুলিশের এই সেবা বিনামূল্যে দেয়া হয়ে থাকে।
আপনার মোবাইল ফোনটি যদি অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের হয়। তাহলে সেটি কোথায় আছে তা গুগলের মাধ্যমে শনাক্ত করতে পারবেন।
যে কোনো কম্পিউটার থেকে এই ঠিকানাটা (https://www.google.com/android/find) লিখুন। আপনার অ্যানড্রয়েড মোবাইলে যে জিমেইল ব্যবহার করছেন সেই আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। মনিটরে ফাইন্ড মাই ডিভাইস নামের একটি অপশন দেখাবে। সেটি একসেপ্ট করুন।
অথবা আপনার আইডি দিয়ে গুগলে ঢুকে Find my phone লিখে সার্চ দিন। গুগল মনিটরে আপনার ফোনের লোকেশন দেখাবে। নিচে রিং অপশনে ক্লিক করলে আপনার ফোনে রিংটোন বেজে উঠবে। সাইলেন্ট মুডে থাকলেও সমস্যা নেই। রিং বাজবে। আপনার ফোনটি যদি হারিয়ে না গিয়ে আশপাশে কোথাও পড়ে থাকে, তাহলে রিংটোন শুনে ফোন পেয়ে যাবেন।

মহানবি সা. কে কটূক্তি করায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেপ্তার
ডিএনবি নিউজ ডেস্ক: ঢাকার নবাবগঞ্জে ইসলাম ধর্ম ও মহানবিকে সা. নিয়ে কটূক্তি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে কমেন্ট করার অভিযোগে পুলিশ কনস্টেবল প্রীতম মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) মোবাশশিরা হাবীব খান।
বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতভর ঢাকা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোবাশশিরা হাবীব খানের নেতৃত্বে একটি দল অভিযান চালিয়ে শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মোবাশশিরা হাবীব খান বলেন, বিষয়টি আলোচিত হওয়ায় ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার মো. আসাদুজ্জামানের নির্দেশে প্রীতমকে গ্রেপ্তারে কাজ শুরু করে গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারের পর তাকে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পুলিশ সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে আসামীকে আদালতে পাঠিয়েছে।
তিনি জানান, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অপরাধে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য প্রীতম মণ্ডলকে সাময়িকভাবে বরাখাস্ত করা হয়েছে।
এদিকে ইসলাম ও মহানবি সা. কে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে শুক্রবার নবাবগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে মানববন্ধন ও বিক্ষোভের ডাক দেয় সাধারণ মুসুল্লিরা। অপরদিকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বস্তরের সাধারণ মানুষকে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য অনুরোধ করে শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুকে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
-এম আর

আইজিপি হচ্ছেন র্যাব ডিজি আবদুল্লাহ আল-মামুন
ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:
বাংলাদেশ পুলিশের পরবর্তী মহাপরিদর্শক (আইজিপি) হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) বর্তমান মহাপরিচালক (ডিজি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। নতুন আইজিপির তালিকায় বেশ কয়েকজনের নাম থাকলেও আবদুল্লাহ আল-মামুন অনেকটাই এগিয়ে।
বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
এ ছাড়া র্যাবের পরবর্তী মহাপরিচালকের নাম প্রস্তাব করে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। র্যাবের ডিজির তালিকায় পুলিশ সদর দপ্তরে কর্মরত একজন অতিরিক্ত আইজিপির নাম প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
বর্তমান আইজিপি বেনজীর আহমেদের চাকরির মেয়াদ শেষ হচ্ছে ৩০ সেপ্টেম্বর। এরপরই চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন পুলিশ মহাপরিদর্শকের দায়িত্ব নেবেন। তিনি র্যাবের মহাপরিচালক পদে যোগদানের আগে সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আবদুল্লাহ আল-মামুন ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারি সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার শ্রীহাইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতকসহ (সম্মান) স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এরপর বিসিএস অষ্টম ব্যাচে যোগ দেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আগামী ১১ জানুয়ারি তার অবসরে যাওয়ার কথা। গত বছরের ১৮ অক্টোবর আবদুল্লাহ আল-মামুন গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি লাভ করেন।
পুলিশে অসামান্য অবদান ও অনন্য সেবাদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) ও প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) পদকে ভূষিত হয়েছেন।
অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে ঢাকা রেঞ্জে ও ডিআইজি (অপারেশনস), ডিআইজি (প্রশাসন), রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে ময়মনসিংহ ও ঢাকা রেঞ্জের মতো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এরপর পদোন্নতি দিয়ে তাকে অতিরিক্ত আইজিপির (এইচআরএম) দায়িত্ব দেওয়া হয়।

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বাংলাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা।

সুনামগঞ্জের ছাতক-গোবিন্দগঞ্জ সড়কে সিএনজি ভাড়া বৃদ্ধি ও যাত্রী হয়রানীর প্রতিবাদে নাগরিক সভা অনুষ্ঠিত

দুর্গাপুরে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
আল নোমান শান্ত, স্টাফ রিপোর্টার
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের দায়ে তিনটি নৌকাকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
সোমবার (১২ সেপ্টেম্বর) সোমেশ্বরী নদীর ১নং ঘাটের শ্মশান ঘাট এলাকার নদীতে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনের সময় এসব নৌকাগুলোকে ধরেন করেন থানা পুলিশ। পরে এসব নৌকার শ্রমিকদেরকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা ও কঠোরভাবে সর্তক করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান।
এ অভিযানে সহযোগিতায় ছিলেন, থানা উপ-পরিদর্শক শফিউল্লাহ মির্জা।
জানা গেছে, দুপুরে ১নং ঘাটের শ্মশান ঘাট এলাকায় বেশকিছু নৌকা অবৈধ ভাবে পাথর উত্তোলন করছে এ খবরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান এর নির্দেশনায় থানা পুলিশ গেলে তাদের উপস্থিতিতে বাকি গুলো পালিয়ে গেলে ৩টি নৌকাকে ধরা হলে পরে তাদের জরিমানা ও কঠোরভাবে সর্তক করা হয় এবং পাথরগুলো নদীতে ফেলে নৌকাগুলোকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

সাংবাদিকদের কাজে বাধা দিলে সাজার কথা ভাবছে ইসি
ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:
নির্বাচনের খবর সংগ্রহে সাংবাদিকদের কাজে বাধা দিলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে কারাদণ্ড ও জরিমানার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ লক্ষ্যে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সাংবিধানিক এ প্রতিষ্ঠানটি।
এরই মধ্যে সাংবাদিকদের কাজে বাধা দিলে সর্বোচ্চ তিন বছরের কারাদণ্ডসহ বেশ কিছু সুপারিশ পাঠানো হয়েছে আইন মন্ত্রণালয়ে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান।
মো. আহসান হাবিব খান বলেন, ‘আমরা কিছু কিছু আইন পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছি। যেহেতু আপনারা (সাংবাদিক) আমাদের চোখ, কান এবং আমাদের বদলে আপনারা হাজির থেকে সঠিকভাবে নির্বাচন কাভার করেন। আপনাদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে আমরা আইনে নতুন একটা বিধান সংযোজন করেছি। সেটা হচ্ছে—কেউ যদি আপনাদের বাধাগ্রস্ত করে, যদি আপনাদের অ্যাসল্ট করে, যদি আপনাদের ইকুইপমেন্ট এবং সঙ্গী-সাথী যারা আছেন, তাদের কোনো ক্ষতি করার চেষ্টা করে সেক্ষেত্রে সর্বোচ্চ তিন বছর এবং ন্যূনতম এক বছর জেলের বিধান রাখা হয়েছে। এছাড়া জরিমানার বিধান রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনাদের ক্যামেরাই আমাদের চোখ। আমাদের চোখে যেন প্রত্যেকটা অনিয়ম ধরা পড়ে। এজন্য আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নেব। আমার (ইসির) অন্যায়গুলো আপনার চোখে ধরা পড়লে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে ঝিনাইদহ পৌরসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে মো. আহসান হাবিব খান বলেন, ‘আমরা চ্যালেঞ্জ নিয়েছি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে অনিয়ম, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার। এজন্য এই নির্বাচনে ২৬৫টি ভোটকক্ষে ৩৬৫টি সিসি ক্যামেরা রেখেছি। কন্ট্রোল রুম আমাদের ইসিতেই আছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যেখানে যেটা অনিয়ম ধরা পড়েছে, আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। জোরপূর্বক একজনের ভোট আরেকজন দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে, সেটা আমরা চিহ্নিত করেছি। মাঠ প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে। সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতিা নিশ্চিত হওয়া ছাড়াও যারা সন্ত্রাসী, জোরপূর্বক ভোট দেওয়ার চেষ্টা করে থাকে, তারা ভয়ের মধ্যে থাকে। ১১টা বুথে এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে। আমরা অনিয়মে জড়িতদের সঙ্গে সঙ্গে আইনের আওতায় এনেছি।’
আহসান হাবিব খান আরও বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনেও সব কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা দেওয়ার আন্তরিক ইচ্ছা, প্রচেষ্টা থাকবে। এটার সঙ্গে আর্থিক ও টেকনিক্যাল সাপোর্টের বিষয় আছে। কোথাও কোথাও বিদ্যুৎ, ইন্টারনেটও নাই। তবে আমাদের ইচ্ছা আছে।’
এ নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘বাজেট বরাদ্দের ঘাটতি থাকলে ঝূঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে সিসি ক্যামেরা দেব। ইচ্ছা আছে পুরো নির্বাচনটাই সিসি ক্যামেরার মধ্যে আনা। সংসদের আগে যত নির্বাচন হবে সবগুলোতে ইভিএম ব্যবহার করবো এবং সিসি ক্যামেরা থাকবে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সিসি ক্যামেরার প্রয়োজনীতা বাড়ছে। এটা লাক্সারি নয়, এটা এখন প্রয়োজন।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে আহসান হাবিব খান বলেন, ‘আস্থা বিশ্বাস হচ্ছে নিজস্ব ব্যাপার। আমার ওপর আমার বিশ্বাস আছে। কিন্তু, আপনার কি আছে? আস্থা ফেরানোর চেষ্টা শেষ পর্যন্ত আমরা করব। আমাদের নিজের ওপর শতভাগ আত্মবিশ্বাস আছে।’