অগ্নিঝরা মার্চের প্রথম দিন আজ

অগ্নিঝরা মার্চের প্রথম দিন আজ। বাঙালির জীবনে নানান কারণে মার্চ মাস অন্তর্নিহিত শক্তির উৎস। এ মাসেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

তিনি পাকিস্তানি শাসকদের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। মরতে যখন শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবে না। রক্ত যখন দিয়েছি, আরও দেবো। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো- ইনশাল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।

১৯৭১ এর ৭ মার্চ তৎকালীন রেসর্কোস ময়দানে ঐতহাসিক ভাষণের সময় মুহূর্মুহু গর্জনে উত্তাল ছিল জনসমুদ্র। লক্ষ কণ্ঠের একই আওয়াজ উচ্চারতি হতে থাকে দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। ঢাকাসহ গোটা দেশে পত পত করে উড়ছিল সবুজ জমিনের উপর লাল সূর্যের পতাকা।

১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষার জন্য যে আগুন জ্বলে উঠেছিল, সে আগুন ছড়িয়ে পড়ে বাংলার সর্বত্র। এরপর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ সালের ছয়দফা এবং উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের সিঁড়ি বেয়ে একাত্তরের মার্চ বাঙালির জীবনে নিয়ে আসে নতুন বারতা।

এ বছরের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এর আগে ২৫ মার্চ রাত একটার অল্প পরে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি সৈন্যরা গ্রেফতার করে তার বাড়ি থেকে।

২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানিরা বাঙালির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে অপারেশন সার্চলাইট নামে বাঙালি নিধনে নামে। ঢাকার রাস্তায় বেরিয়ে সৈন্যরা নির্বিচারে হাজার হাজার লোককে হত্যা করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ছাত্র-শিক্ষককে হত্যা করে।

এবার এ মাসেই জাতি পালন করবে মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছর। এ উপলক্ষে মাসের প্রথম দিন থেকেই শুরু হবে সভা সমাবেশ এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। নানান আয়োজনে মুখরিত থাকবে গোটা দেশ।




ফিলিস্তিনে লাইভ গণহত্যা করা হচ্ছে …

পশ্চিমা বিশ্ব একযোগে ‘হামাসকে সন্ত্রাসী’ বলে অভিযুক্ত করে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের পক্ষে প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়। কিন্তু ফিলিস্তিনিদের ওপর যে ঐতিহাসিক অবিচার, যে কারণে ফিলিস্তিনিরা আক্রমণ চালাচ্ছে, সে ব্যাপারে তারা সম্পূর্ণ নীরব। ফিলিস্তিনে এখন লাইভ গণহত্যা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম- মুক্তিযুদ্ধ-৭১ আয়োজিত ‘মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, গাজার চলমান গণহত্যা ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রাসঙ্গিকতা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।

বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনিদের পুরোপুরি নিধন করার লক্ষ্যে পরিকল্পিত সামরিক অভিযান চালাচ্ছে ইসরাইল। গাজা ভূখণ্ডে তারা খাদ্যদ্রব্যসহ সবধরনের সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।

গত ছয় মাস ধরে একদিকে চলছে নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের হত্যার মহোৎসব, অন্যদিকে পরিকল্পিতভাবে খাদ্যের অভাব যা বাকিদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। সবশেষ হিসাব মতে, ইসরায়েলি আগ্রাসনে ৩০ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব। এ সময় তিনি বলেন, ইসরাইল প্রতিষ্ঠার সময় ১৯৪৮ সালে প্রথমবারের বারের মতো ৭ লাখ ফিলিস্তিনিকে নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। কারণ ইহুদি জনগোষ্ঠির ঘরবাড়ির বানানোর জায়গা দিতে হবে।

সে সময়ের যুদ্ধে নতুন করে ৪১ হাজার ৩শ ফিলিস্তিনিকে উচ্ছেদ করা হয়। এরপরের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে দুই পক্ষেরই হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়। ১৯৮২ সালের লেবানন যুদ্ধে ইসরায়েল এবং পিএলও বা ফিলিস্তিনের পক্ষে নিহত হয় হাজার মানুষ। এরপর প্রথম দফায় নিহত হয় হাজারো ফিলিস্তিনি এবং বেশ কিছু ইসরাইলি।

তিনি বলেন, সর্বশেষ হামাস-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর যা এখনো চলছে। যুদ্ধে প্রথমদিকে হামাস বা ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে। বেশ কিছু ইসরাইলি লোকজন হামাসের হাতে বন্দি হয়। পশ্চিমা বিশ্ব একযোগে হামাসকে আক্রমণকারী বা সন্ত্রাসী বলে অভিযুক্ত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলের পক্ষে প্রকাশ্যে সমর্থন জানায়।

সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মোহাম্মদ সামাদ বলেন, আজকে ফিলিস্তিন ইস্যুতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপজুড়ে এত মিছিল হচ্ছে কিন্তু সেটা যুক্তরাষ্ট্র কানেই তুলছে না। আজকে যদি ফিলিস্তিন ও ইসরাইল দুটি রাষ্ট্র হয়ে দাঁড়াতো তাহলে এই সমস্যা অনেকটাই সমাধান হয়ে যেতো। পৃথিবীতে কিছু আছে রাষ্ট্র, কিছু আছে টেরিটরি। সেই হিসেবে ফিলিস্তিন কোনো রাষ্ট্র নয়। ফিলিস্তিন হচ্ছে একটা টেরিটরি। আর ইসরাইল হচ্ছে একটা রাষ্ট্র। এই ইসরাইল রাষ্ট্রকে সমর্থন দিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এটা বাইডেনের অবস্থান দেখেই বোঝা যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মান্নান বলেন, বিশ্বে এখন লাইভ গণহত্যা হচ্ছে, যেটা হচ্ছে ফিলিস্তিনে।

ইহুদিরা কিন্তু কখনো মুসলিমদের থেকে মার খায়নি, তবুও তাদের সংঘাত চলছে। ইহুদিরা মার খেয়েছে ইউরোপে, খ্রিষ্টানদের দ্বারা। ইসরায়েলকে বলা হয় আমেরিকার ৫১তম রাষ্ট্র, যেটি মধ্যপ্রাচ্যে।

আমেরিকা, ফ্রান্স, ব্রিটেন না থাকলে ইসরাইল কখনো এত শক্তিশালী হতো না।

সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কার্যনির্বাহী সভাপতি বীর মুক্তিযাদ্ধা মো. নূরুল আলমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাবেক রাষ্ট্রদূত মুন্সি ফয়েজ আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আনোয়ার হোসেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক ও সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মাবুদ।




উত্তর গাজায় ৬ শিশুর মৃত্যু, অন্যদের অবস্থা আশঙ্কাজনক

উত্তর গাজার কামাল আদওয়ান ও আল-শিফা হাসপাতালে পানিশূন্যতা ও অপুষ্টিতে ছয় শিশুর মৃত্যু হয়েছে। অন্যদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে হামাসের সিনিয়র কর্মকর্তা বাসেম নাইম বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিশ্চিত করতে এখনও অনেক পথ বাকি রয়েছে।

জাতিসংঘের হিউম্যানেটারিয়ান এজেন্সি জানিয়েছে, মানবিক সংস্থাগুলো গাজায় প্রবেশ করতে পারছে না। তাছাড়া তারাও হামলার শিকার হচ্ছেন।

গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলের হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ২৯ হাজার ৯৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ৭০ হাজারের বেশি।

মূলত অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হতাহতের সংখ্যা বাড়ছেই। সেখানে ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন থামছেই না।

এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, তিনি আশা করছেন যে, আগামী সোমবারের মধ্যে নতুন যুদ্ধবিরতি হতে পারে। তিনি আরও বলেন, আমার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা আমাকে বলেছেন যে, আমরা যুদ্ধবিরতির কাছাকাছি আছি।




পাকিস্তানে ১৪৪ ধারা জারি

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

পাকিস্তানে ইমরান খানের পিটিআইসহ কয়েকট দলের বিক্ষোভ কর্মসূচির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পুলিশ। দেশটির রাজধানী ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে গণজমায়েত বা সমাবেশ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বার্তা সংস্থা আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

ইসলামাবাদ পুলিশ বলেছে, কিছু মানুষ নির্বাচন কমিশনসহ অন্যান্য সরকারি অফিসের সামনে উস্কানিমূলক জমায়েত করছে। পরিষ্কারভাবে বলা হচ্ছে, গণ জমায়েতের জন্য উস্কানি দেওয়াও এক ধরনের অপরাধ।

এর আগে, ভোট চুরির অভিযোগ তুলে পাকিস্তানে বিক্ষোভের ডাক দেয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই। পরে সিদ্ধান্ত বদল করে নির্বাচন কমিশন অফিস ঘেরাও করার কর্মসূচি দেয় দলটি।

পিটিআইয়ের দাবি, তারা একক দল হিসেবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। কিন্তু এরপরও তারা যেন সরকার গঠন করতে না পারে, সেজন্য বিভিন্ন আসনের ফলাফল পাল্টে দিয়ে তাদের হারানো হয়েছে।

গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রোববার সব আসনের ফলাফল প্রকাশ করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন।

এতে দেখা গেছে, নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসন জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে ৯৬টি আসনে জয় পেয়েছেন ইমরান খানের পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। অন্যদিকে নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ৭৫টি আসনে জয় পেয়েছে। আর ৫৪টি আসনে জয় পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টি। এ ছাড়া করাচি-ভিত্তিক দল মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এমকিউএম) জয় পেয়েছে ১৭টি আসনে।




নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠনে ১৫ জানুয়ারীর মধ্যেই, জানালেন নসরুল হামিদ

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশের নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।নসরুল হামিদ বলেন, এবারের নির্বাচনে কমিশন শক্ত অবস্থান নেওয়ায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রার্থীরা যে যেভাবে এলাকায় সময় দিয়েছেন ভোটাররা নির্বাচনে সেই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।

তিনি বলেন, সরকারের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ-জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা। আমাদের অর্থ বিভাগের সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করতে হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম নির্ধারণে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু করা হবে।

রোববার সারা দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের সূত্র তুলে ধরে তিনি বলেন,  বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ছাড়া সারা দেশে নির্বাচন মোটামুটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে ২৯৯ আসনে। ২৮টি রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে প্রার্থী ছিলেন ১৯৭১ জন। ভোট নেওয়া হয়েছে ব্যালট পেপারে। ৩০০ আসনের মধ্যে মোট ২৯৮টির ফলাফল বেসরকারিভাবে জানা গেছে। নির্বাচনের নৌকা প্রতীক পেয়েছে ২২৪ আসন, স্বতন্ত্র ৬২, জাতীয় পার্টি ১১ ও কল্যাণ পার্টি একটি আসন পেয়েছে।

এদিকে, আজ সোমবার নতুন করে ভোটের হার জানালেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে গড়ে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে। সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। #

পার্সটুডে




এক নজরে কোন আসনে কে জিতলেন

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

রোববার (৭ জানুয়াবি) অনুষ্ঠিত হল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, আর শেষ হয় বিকাল ৪টায়।

সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোট স্থগিত করা হয়েছে। বাকি আসনগুলোর মধ্যে কেবল ময়মনসিংহ-৩ ছাড়া সব আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। অনিয়মের কারণে ময়মনসিংহ-৩ আসনের ভোটের ফল ঘোষণা স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

আসন অনুসারে নির্বাচিত ২৯৮ জনের নাম তুলে ধরা হল।

ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-২: কামরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৪: আওলাদ হোসেন (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-৫: মশিউর রহমান মোল্লা সজল (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-৬: মোহাম্মদ সাঈদ খোকন (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৭: মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৮: আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১০: ফেরদৌস আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১১: ওয়াকিল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা:-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৩: জাহাঙ্গীর কবির নানক (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৪: মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৭: মোহাম্মদ এ আরাফাত (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৮: মো. খসরু চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-১৯: সাইফুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-২০: বেনজীর আহমেদ (আওয়ামী লীগ)

গাজীপুর-১: আ ক ম মোজাম্মেল হক (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-২: জাহিদ আহসান রাসেল (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৩: রুমানা আলী (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৫: আখতারউজ্জামান (স্বতন্ত্র)

নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৩: আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৪: এ কে এম শামীম ওসমান (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৫: এ কে এম সেলিম ওসমান (জাতীয় পার্টি)

টাঙ্গাইল-১: ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-২: তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৩: আমানুর রহমান খান রানা (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৪: আবদুল লতিফ সিদ্দিকী (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৫: ছানোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৬: আহসানুল ইসলাম টিটু (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৭: খান আহমেদ শুভ (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৮: অনুপম শাহজাহান (আওয়ামী লীগ)

মুন্সিগঞ্জ-১: মহিউদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন (আওয়ামী লীগ)
মুন্সিগঞ্জ-৩: মোহাম্মদ ফয়সাল (স্বতন্ত্র)

নরসিংদী-১: নজরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-২: আনোয়ারুল আশরাফ খান (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-৩: সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (স্বতন্ত্র)
নরসিংদী-৪: নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ)

রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী (আওয়ামী লীগ)
রাজবাড়ী-২: জিল্লুল হাকিম (আওয়ামী লীগ)

গোপালগঞ্জ-১: মুহাম্মদ ফারুক খান (আওয়ামী লীগ)
গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম (আওয়ামী লীগ)
গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা (আওয়ামী লীগ)

মাদারীপুর-১: নুর-ই-আলম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
মাদারীপুর-২:  শাজাহান খান (আওয়ামী লীগ)
মাদারীপুর-৩: মোসা. তাহমিনা বেগম (স্বতন্ত্র)

ফরিদপুর-১: আবদুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ফরিদপুর-২: শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ফরিদপুর-৩: এ কে আজাদ (স্বতন্ত্র)
ফরিদপুর-৪: মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র)

শরীয়তপুর-১: মো. ইকবাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
শরীয়তপুর-২: এ কে এম এনামুল হক শামীম (আওয়ামী লীগ
শরীয়তপুর-৩:  নাহিম রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ)

কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ জাকিয়া নূর (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-২: সোহরাব উদ্দিন (স্বতন্ত্র)
কিশোরগঞ্জ-৩: মুজিবুল হক চুন্নু (জাতীয় পার্টি)
কিশোরগঞ্জ-৪: রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন (আওয়ামী লীগ)

মানিকগঞ্জ-১: সালাহউদ্দিন মাহমুদ (স্বতন্ত্র)
মানিকগঞ্জ-২: দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু (স্বতন্ত্র)
মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক (আওয়ামী লীগ)

চট্টগ্রাম বিভাগ
চট্টগ্রাম-১: মাহবুব উর রহমান রুহেল (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-২: খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৩: মাহফুজুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৪: এসএম আল মামুন (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (জাতীয় পার্টি)
চট্টগ্রাম-৬: এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৭: ড. হাছান মাহমুদ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৮: আবদুচ ছালাম (স্বতন্ত্র)
চট্টগ্রাম-৯: ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১০: মহিউদ্দিন বাচ্চু (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১১: এম আব্দুল লতিফ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১২: মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৪: মো. নজরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৫: আব্দুল মোতালেব (স্বতন্ত্র)
চট্টগ্রাম-১৬: মজিবুর রহমান (স্বতন্ত্র)

কুমিল্লা-১: ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-২: আবদুল মজিদ (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৩: জাহাঙ্গীর আলম সরকার (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৪: আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৫: আবু জাহের (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৭: ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৮: আবু জাফর মোহাম্মদ শামীম (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৯: তাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-১০: আ হ ম মুস্তফা কামাল (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক (আওয়ামী লীগ)

চাঁদপুর-১: ড. সেলিম মাহমুদ (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-২: মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৩: ডা. দীপু মনি (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৪: মুহাম্মদ শফিকুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৫: মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মঈন উদ্দিন মঈন (স্বতন্ত্র)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: আনিসুল হক (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: ফয়জুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

নোয়াখালী-১: এইচ এম ইব্রাহিম (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৩: মো. মামুনুর রশীদ কিরন (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৪: মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৬: মোহাম্মদ আলী (আওয়ামী লীগ)

ফেনী-১: আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী (আওয়ামী লীগ)
ফেনী-৩: লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (জাতীয় পার্টি)

লক্ষ্মীপুর-১: আনোয়ার হোসেন খান (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-২: নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-৩: মোহাম্মদ গোলাম ফারুক (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-৪: মো. আবদুল্লাহ (স্বতন্ত্র)

কক্সবাজার-১: সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি)
কক্সবাজার-২: আশেক উল্লাহ রফিক (আওয়ামী লীগ)
কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরওয়ার কমল (আওয়ামী লীগ)
কক্সবাজার-৪: শাহীন আক্তার (আওয়ামী লীগ)

রাঙামাটি: দীপংকর তালুকদার (আওয়ামী লীগ)
খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (আওয়ামী লীগ)
বান্দরবান: বীর বাহাদুর উশৈ শিং (আওয়ামী লীগ)

রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-২: শফিকুর রহমান বাদশা (স্বতন্ত্র)
রাজশাহী-৩: মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৪: মো. আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৫: মো. আব্দুল ওয়াদুদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৬: মো. শাহরিয়ার আলম (আওয়ামী লীগ)

নাটোর-১: অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র)
নাটোর-২: শফিকুল ইসলাম শিমুল (আওয়ামী লীগ)
নাটোর-৩: জুনাইদ আহমেদ পলক (আওয়ামী লীগ)
নাটোর-৪: ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী (আওয়ামী লীগ)

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (আওয়ামী লীগ)
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: জিয়াউর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আব্দুল ওদুদ (আওয়ামী লীগ)

বগুড়া-১: সাহাদারা মান্নান (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (জাতীয় পার্টি)
বগুড়া-৩: খান মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী (স্বতন্ত্র)
বগুড়া-৪: এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ)
বগুড়া-৫: মজিবুর রহমান মজনু (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৬: রাগেবুল আহসান রিপু (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৭: ডা. মোস্তফা আলম নান্নু (আওয়ামী লীগ)

সিরাজগঞ্জ-১: তানভীর শাকিল জয় (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-২: জান্নাত আরা হেনরী (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৩: ডা. আব্দুল আজিজ (আওয়ামী লীগ
সিরাজগঞ্জ-৪: শফিকুল ইসলাম শফি (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৫: আবদুল মমিন মন্ডল (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৬: চয়ন ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

পাবনা-১: মো. শামসুল হক টুকু (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৩: মো. মকবুল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৪: গালিবুর রহমান শরীফ (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৫: গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স (আওয়ামী লীগ)

নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৩: সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৪: এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ (স্বতন্ত্র)
নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন জলিল জন (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৬: মো. ওমর ফারুক সুমন (স্বতন্ত্র)

খুলনা বিভাগ
খুলনা-১: ননী গোপাল মণ্ডল (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-২: সেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৩: এসএম কামাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৪: আব্দুস সালাম মুর্শেদী (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৬: মো. রশীদুজ্জামান (আওয়ামী লীগ)

বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-২: শেখ সারহান নাসের তন্ময় (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-৪: বদিউজ্জামান সোহাগ (আওয়ামী লীগ)

সাতক্ষীরা-১: ফিরোজ আহমেদ স্বপন (আওয়ামী লীগ)
সাতক্ষীরা-২: আশরাফুজ্জামান আশু (জাতীয় পার্টি)
সাতক্ষীরা-৩: আ ফ ম রুহুল হক (আওয়ামী লীগ)
সাতক্ষীরা-৪: এসএম আতাউল হক দোলন (আওয়ামী লীগ)

যশোর-১: শেখ আফিল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
যশোর-২: ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৩: কাজী নাবিল আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৪: এনামুল হক বাবুল (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৫: ইয়াকুব আলী (স্বতন্ত্র)
যশোর-৬: আজিজুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)

নড়াইল-১: বিএম কবিরুল হক (আওয়ামী লীগ)
নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা (আওয়ামী লীগ)

মাগুরা-১: সাকিব আল হাসান (আওয়ামী লীগ)
মাগুরা-২: বীরেন শিকদার (আওয়ামী লীগ)

কুষ্টিয়া-১: রেজাউল হক চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
কুষ্টিয়া-২: কামারুল আরেফিন (স্বতন্ত্র)
কুষ্টিয়া-৩: মাহবুবউল আলম হানিফ (আওয়ামী লীগ)
কুষ্টিয়া-৪: আবদুর রউফ (স্বতন্ত্র)

মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন (আওয়ামী লীগ)
মেহেরপুর-২: নাজমুল হক সাগর (আওয়ামী লীগ)

চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (আওয়ামী লীগ)
চুয়াডাঙ্গা-২: মো. আলী আজগার (আওয়ামী লীগ)

ঝিনাইদহ-১: মো. আব্দুল হাই (আওয়ামী লীগ)
ঝিনাইদহ-২: মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী (স্বতন্ত্র)
ঝিনাইদহ-৩: মো. সালাহ উদ্দিন মিয়াজী (আওয়ামী লীগ
ঝিনাইদহ-৪: মো. আনোয়ারু আজীম আনার (আওয়ামী লীগ)

বরিশাল বিভাগ
বরিশাল-১: আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ (আওয়ামী লীগ)
বরিশাল-২: রাশেদ খান মেনন (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
বরিশাল-৩: গোলাম কিবরিয়া টিপু (জাতীয় পার্টি)
বরিশাল-৪: পঙ্কজ নাথ (স্বতন্ত্র)
বরিশাল-৫: জাহিদ ফারুক (আওয়ামী লীগ)
বরিশাল-৬: আব্দুল হাফিজ মল্লিক (আওয়ামী লীগ)

ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-২: আলী আজম মুকুল (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-৩: নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-৪: আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (আওয়ামী লীগ)

বরগুনা-১: গোলাম সরোয়ার টুকু (স্বতন্ত্র)
বরগুনা-২: সুলতানা নাদিরা (আওয়ামী লীগ)

পটুয়াখালী-১: এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার (জাতীয় পার্টি)
পটুয়াখালী-২: আ স ম ফিরোজ (আওয়ামী লীগ)
পটুয়াখালী-৩: এস এম শাহজাদা (আওয়ামী লীগ)
পটুয়াখালী-৪: মহিব্বুর রহমান মহিব (আওয়ামী লীগ)

ঝালকাঠি-১: ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (আওয়ামী লীগ)
ঝালকাঠি-২: আমির হোসেন আমু (আওয়ামী লীগ)

পিরোজপুর-১: শ ম রেজাউল করিম (আওয়ামী লীগ)
পিরোজপুর-২: মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (স্বতন্ত্র)
পিরোজপুর-৩: মো. শামীম শাহনেওয়াজ (স্বতন্ত্র)

সিলেট বিভাগ
সিলেট-১: ড. এ কে আব্দুল মোমেন (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-২: শফিকুর রহমান চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৩: হাবিবুর রহমান হাবিব (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৪: ইমরান আহমদ (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৫: মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ (আওয়ামী লীগ)

সুনামগঞ্জ-১: রনজিত চন্দ্র সরকার (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-২: ড. জয়া সেন গুপ্তা (স্বতন্ত্র)
সুনামগঞ্জ-৩: এম এ মান্নান (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-৪: মোহাম্মদ সাদিক (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক (আওয়ামী লীগ)

হবিগঞ্জ-১: আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
হবিগঞ্জ-২: ময়েজ উদ্দিন শরীফ (আওয়ামী লীগ)
হবিগঞ্জ-৩: আবু জাহির (আওয়ামী লীগ)
হবিগঞ্জ-৪: ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (স্বতন্ত্র)

মৌলভীবাজার-১: মো. শাহাব উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-২: শফিউল আলম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-৩: মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-৪: উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ (আওয়ামী লীগ)

ময়মনসিংহ বিভাগ
ময়মনসিংহ-১: মাহমুদুল হক সায়েম (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-৪: মো. মোহিত উর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-৫: মো. নজরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৬: মো. আবদুল মালেক সরকার (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৭: এ বি এম আনিছুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৮: মাহমুদ হাসান সুমন (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৯: আবদুস সালাম (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-১১: মো. আব্দুল ওয়াহেদ (স্বতন্ত্র)

নেত্রকোণা-১: মোশতাক আহমেদ রুহী (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-২: মো. আশরাফ আলী খান খসরু (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-৩: ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু (স্বতন্ত্র)
নেত্রকোণা-৪: সাজ্জাদুল হাসান (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-৫: আহমদ হোসেন (আওয়ামী লীগ)

জামালপুর-১: নূর মোহাম্মদ (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-২: ফরিদুল হক খান (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-৩: মির্জা আজম (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-৪: আবদুর রশীদ (স্বতন্ত্র)
জামালপুর-৫: আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)

শেরপুর-১: মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু (স্বতন্ত্র)
শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
শেরপুর-৩: এডিএম শহিদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

রংপুর বিভাগ
রংপুর-১: মো. আসাদুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
রংপুর-২: আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
রংপুর-৩: গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জাতীয় পার্টি)
রংপুর-৪: টিপু মুনশি (আওয়ামী লীগ)
রংপুর-৫: মো. জাকির হোসেন সরকার (স্বতন্ত্র)
রংপুর-৬: ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)

দিনাজপুর-১: মো. জাকারিয়া (স্বতন্ত্র)
দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগ
দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৬: মো. শিবলী সাদিক (আওয়ামী লীগ)

নীলফামারী-১: মো. আফতাব উদ্দিন সরকার (আওয়ামী লীগ)
নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামান নূর (আওয়ামী লীগ)
নীলফামারী-৩: মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল (স্বতন্ত্র
নীলফামারী-৪: সিদ্দিকুল আলম (স্বতন্ত্র)

কুড়িগ্রাম-১: এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান (জাতীয় পার্টি)
কুড়িগ্রাম-২: মো. হামিদুল হক খন্দকার (স্বতন্ত্র)
কুড়িগ্রাম-৩: সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে (আওয়ামী লীগ)
কুড়িগ্রাম-৪: মো. বিপ্লব হাসান (আওয়ামী লীগ)

পঞ্চগড়-১: মো. নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া মুক্তা (আওয়ামী লীগ)
পঞ্চগড়-২: মো. নুরুল ইসলাম সুজন (আওয়ামী লীগ)

লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন (আওয়ামী লীগ)
লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
লালমনিরহাট-৩:  অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান (আওয়ামী লীগ)

ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন (আওয়ামী লীগ)
ঠাকুরগাঁও-২: মো. মাজহারুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
ঠাকুরগাঁও-৩: হাফিজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি)

গাইবান্ধা-১: আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার (স্বতন্ত্র)
গাইবান্ধা-২: শাহ সারোয়ার কবীর (স্বতন্ত্র)
গাইবান্ধা-৩: উম্মে কুলসুম স্মৃতি (আওয়ামী লীগ)
গাইবান্ধা-৪: মো. আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)
গাইবান্ধা-৫: মাহমুদ হাসান রিপন (আওয়ামী লীগ)

জয়পুরহাট-১: সামছুল আলম দুদু (আওয়ামী লীগ
জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (আওয়ামী লীগ)




নির্বাচনী অ্যাপে ঘরে বসেই ভোটার নম্বর, মিলবে কেন্দ্রের তথ্যও

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

ভোটার, প্রার্থী ও নাগরিকদের বিভিন্ন তথ্যের নিশ্চয়তা দিতে ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার নম্বর, কেন্দ্রের নাম ও লোকেশন, ভোট পড়ার হার, প্রার্থীদের হলফনামাসহ নির্বাচনের বিভিন্ন তুলনামূলক চিত্র ঘরে বসেই জেনে নিতে পারবেন সবাই।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ নামের যে অ্যাপ সম্প্রতি আমরা উদ্বোধন করেছিলাম, সেখানে কেন্দ্রভিত্তিক দু’ঘণ্টা পরপর ভোট পড়ার হার জানা যাবে। ভোটকেন্দ্রের তথ্য এখনই জানতে পারছেন, যে কোনো ভোটারের ভোটকেন্দ্র কোনটি এবং লোকেশন কোথায় জানা যাচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল পাওয়া গেলেও কেন্দ্রীভূত ফলাফল পাওয়া যাবে না। কেননা, পার্বত্য অঞ্চল বা মনপুরার মতো দুর্গম অঞ্চল থেকে কোনো কারণে ফলাফল পাঠাতে না পারলে ভোটের পারসেন্টেজে গরমিল হয়ে যেতে পারে। তবে সম্ভব হলে আমরা জানাবো। ২০ শতাংশ ভোটকেন্দ্র এখনো নেটওয়ার্কের বাইরে। আমরা সেখানে বিজিবি, পুলিশের ওয়ার্লেস নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবো।

ইসির সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফুল হোসেন বলেন, সংসদ নির্বাচনের ভোটার, নাগরিকরা যেন ম্যাপ দেখে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেন, সেই ব্যবস্থা আছে অ্যাপে। এছাড়াও প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছে তথ্য নিয়ে দুই ঘণ্টার পরপর আসনভিত্তিক ভোট পড়ার হার জানাবো। প্রার্থীর ছবিসহ তথ্যও পাওয়া যাবে। অন্যান্য নির্বাচনের তথ্যও দেওয়ার চেষ্টা করছি। অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপল উভয় প্লে স্টোর থেকেই অ্যাপটি পেয়ে যাবেন।

অ্যাপটি ফোনে ইনস্টল করার পর ভোটের ফলাফল, আইন ও বিধি, নিবন্ধিত দলের তালিকা, আসন ভিত্তিক প্রার্থীর তালিকা, ভোট পড়ার হার, দল ভিত্তিক প্রাপ্ত আসন সংখ্যাসহ নানা পরিসংখ্যা বা তুলনামূলক চিত্রও পাওয়া যাবে। এছাড়াও মিলবে পূর্বের নির্বাচনের তথ্যও।

অ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করতে হয়। পরবর্তীতে কেন্দ্রের নাম, কেন্দ্রের লোকেশন, ভোটার নম্বর, প্রার্থীদের নাম ও ছবি প্রভৃতি তথ্য জানতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্ম তারিখ দিলেই নিমিষেই মেলে চাহিদা মোতাবেক তথ্য।

অ্যাপটি গত ১২ নভেম্বর উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন। গুগল প্লে স্টোর বলছে এ পর্যন্ত এক লাখের বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে এটি।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২৮টি দল ও স্বতন্ত্রদের নিয়ে মোট প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী রয়েছে এক হাজার ৯৭০ জন। এতে ৯০ জন নারী প্রার্থী ও ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষীর প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।




বছরের প্রথম দিনেই নতুন কর্মসূচি বিএনপির

 

 

 

 

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

সরকারের পদত্যাগ, নির্বাচন বর্জনের দাবি এবং অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে বছরের প্রথম দিন নতুন কর্মসূচি দিয়েছে বিএনপি।

কর্মসূচির মধ্যে আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তিন দিন আবারও লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি পালিত হবে। বিএনপি ও সমমনা দলের নেতাকর্মীরা এই কর্মসূচি পালন করবেন।

সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকেলে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কর্মসূচি ঘোষণা দেন।

একইসঙ্গে গ্রেপ্তার, হামলা-মামলার মধ্যে গত ২ দিনের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি সফল করায় দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানান রিজভী।




আমরা যা বলি তা বাস্তবায়ন করি : শেখ হাসিনা

 

 

 

 

 

 

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আন্তরিকতা ও নিষ্ঠা থাকা সত্ত্বেও সরকার পরিচালনা করতে গিয়ে সব সময় যে আমরা শতভাগ সফল হয়েছি, এমন দাবি করব না। তবে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কথামালার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা যা বলি তা বাস্তবায়ন করি’।

বুধবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আওয়ামী লীগের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণার অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী।

তিনি বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে সরকার পরিচালনার পথ-পরিক্রমায় যা কিছু ভুলত্রুটি তার দায়ভার আমাদের। সাফল্যের কৃতিত্ব আপনাদের। আমাদের ভুলত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আমরা কথা দিচ্ছি, অতীতের ভুলভ্রান্তি থেকে শিক্ষা নিয়ে আপনাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভবিষ্যৎ কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০০৮, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন তারই প্রমাণ। তবে মাঝেমধ্যে মনুষ্যসৃষ্ট, প্রাকৃতিক এবং বৈশ্বিক বাধাবিপত্তি আমাদের চলার গতিপথকে মন্থর করেছে। ২০১৩-১৬ সময়ে বিএনপি -জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ বিস্তারের চেষ্টা মোকাবিলা করে আমাদের এগিয়ে যেতে হয়েছে। ২০০৯ সালের পর থেকে বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করতে হয়েছে। সবচেয়ে বড় আঘাত এসেছে ২০২০ সালে যখন বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস মহামারি ছড়িয়ে পড়ে। এ মহামারি গোটা বিশ্বের অর্থনীতি ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে তছনছ করে দিয়েছিল। আমাদের সরকার একবিংশ শতাব্দীর এ ভয়াবহ মহামারি সফলভাবে মোকাবিলা করার পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হয়েছে।’




এবার ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ঘোষণা বিএনপির

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

এক দফা দাবিতে ২৮ অক্টোবরের পর থেকে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালন করে আসা বিএনপি এবার অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই ঘোষণা দেন।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে’ ভোট গ্রহণে নিযুক্ত কর্মকর্তা কর্মকর্তা কর্মচারীগণ দায়িত্ব পালনে বিরত থাকুন। বর্তমান অবৈধ সরকারকে সকল প্রকার ট্যাক্স, খাজনা, ইউটিলিটি বিল এবং অন্যান্য প্রদেয় স্থগিত রাখুন। ব্যাংকে টাকা জমা রাখা নিরাপদ কিনা সেটি ভাবুন। মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় অভিযুক্ত লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা আজ থেকে আদালতে মামলায় হাজিরা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।