এখন থেকে গ্রাহকরা অব্যবহৃত ডাটা নতুন প্যাকেজে ব্যবহার করতে পারবেন

 

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) জানিয়েছে, মোবাইল ইন্টারনেটের অব্যবহৃত ডাটা নতুন প্যাকেজে ব্যবহার করা যাবে।

মঙ্গলবার বিটিআরসির একটি সূত্র জানিয়েছে, এখন থেকে গ্রাহকরা একই প্যাকেজের সব অব্যবহৃত ডাটা নতুন প্যাকেজে ব্যবহার করতে পারবেন।

ডাটা থাকলেও মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তা ব্যবহার করতে না পারায় গ্রাহক পর্যায়ে ক্ষোভ ছিল।

উদাহরণ দিয়ে বিটিআরসির একজন কর্মকর্তা জানান, ধরুন কোনো প্যাকেজের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও আপনার কাছে ১০০ জিবি ডাটা রয়েছে। আপনি নতুন একই ডাটা প্যাকেজে এ প্যাকেজের ডাটা ও সঙ্গে ১০০ জিবি ব্যবহার করতে পারবেন।




নবনির্বাচিত এমপিদের শপথগ্রহণ ১১ জানুয়ারি

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটে নির্বাচিত নতুন সংসদ সদস্যদের (এমপি) শপথগ্রহণ হবে আগামী ১১ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার)। নবনির্বাচিতদের বরণ করতে এরই মধ্যে সব প্রস্তুতি নিচ্ছে জাতীয় সংসদ সচিবালয়।

গত রোববার (৭ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের গেজেট মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) হতে পারে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সোমবার (৮ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদ সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, মঙ্গলবারের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদে নবনির্বাচিতদের তালিকা বা ফল সরকারি গেজেট আকারে প্রকাশ করবে ইসি। গেজেট প্রকাশ হলে আইন অনুযায়ী তিন দিনের মধ্যে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথগ্রহণ করতে হবে নতুন সংসদ সদস্যদের।

সংবিধানের ১৪৮-এর ২(ক) ও ১২৩ অনুচ্ছেদের (৩) দফায় বলা হয়েছে, ‘সংসদ সদস্যদের সাধারণ নির্বাচনের ফল সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপিত হইবার তারিখ হইতে পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে এই সংবিধানের অধীন এতদুদ্দেশ্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা তদুদ্দেশ্যে অনুরূপ ব্যক্তি কর্তৃক নির্ধারিত অন্য কোনো ব্যক্তি যে কোনো কারণে নির্বাচিত সদস্যদের শপথ পাঠ পরিচালনা করিতে ব্যর্থ হইলে বা না করিলে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার উহার পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে উক্ত শপথ পাঠ পরিচালনা করিবেন, যেন এই সংবিধানের অধীন তিনিই ইহার জন্য নির্দিষ্ট ব্যক্তি।’ এরপর ৩০ দিনের মধ্যে অধিবেশন ডাকতে হয়। তবে ভোটের কত দিনের মধ্যে গেজেট হবে, সে বিষয়ে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।

সংসদ সচিবালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকতা জানান, দ্বাদশ সংসদের নতুন সংসদ সদস্যদের শপথ পাঠ করাবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এমপিদের শপথের আগে নতুন সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমে শিরীন শারমিন নিজেই শপথ নেবেন। এরপর তিনি অন্যদের শপথ পাঠ করাবেন। ওই শপথ অনুষ্ঠানের পরই আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভা অনুষ্ঠিত হবে।

তিনি আরও জানান, বর্তমানে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রংপুরে আছেন। স্পিকার মঙ্গলবার অথবা বুধবার ঢাকায় আসবেন। এছাড়া, আগামীকাল বুধবার (১০ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হবে। বুধবার সরকার দলের অনেক কর্মসূচি আছে, সেজন্য বৃহস্পতিবার শপথ পাঠ করানো হতে পারে




নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠনে ১৫ জানুয়ারীর মধ্যেই, জানালেন নসরুল হামিদ

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে বাংলাদেশের নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হতে পারে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান।নসরুল হামিদ বলেন, এবারের নির্বাচনে কমিশন শক্ত অবস্থান নেওয়ায় সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রার্থীরা যে যেভাবে এলাকায় সময় দিয়েছেন ভোটাররা নির্বাচনে সেই প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।

তিনি বলেন, সরকারের অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হবে নিরবচ্ছিন্ন ও সাশ্রয়ী মূল্যে বিদ্যুৎ-জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করা। আমাদের অর্থ বিভাগের সহযোগিতার প্রয়োজন হবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করতে হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দাম নির্ধারণে আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা চালু করা হবে।

রোববার সারা দেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণের সূত্র তুলে ধরে তিনি বলেন,  বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ছাড়া সারা দেশে নির্বাচন মোটামুটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। নির্বাচন হয়েছে ২৯৯ আসনে। ২৮টি রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র মিলে প্রার্থী ছিলেন ১৯৭১ জন। ভোট নেওয়া হয়েছে ব্যালট পেপারে। ৩০০ আসনের মধ্যে মোট ২৯৮টির ফলাফল বেসরকারিভাবে জানা গেছে। নির্বাচনের নৌকা প্রতীক পেয়েছে ২২৪ আসন, স্বতন্ত্র ৬২, জাতীয় পার্টি ১১ ও কল্যাণ পার্টি একটি আসন পেয়েছে।

এদিকে, আজ সোমবার নতুন করে ভোটের হার জানালেন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারা দেশে গড়ে ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে। সোমবার দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। #

পার্সটুডে




গাজায় নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়ে ১০৯

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

ইসরায়েলি বাহিনীর গত ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় নিহত সাংবাদিকদের সংখ্যা ১০৯ জনে পৌঁছেছে।

মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানিয়েছে গাজার সরকারি মিডিয়া দফতর।

সর্বশেষ গাজায় নিহত হয়েছেন এএফপির সাংবাদিক মুস্তফা থুরায়া এবং আল জাজিরার গাজা ব্যুরো প্রধান ওয়ায়েল আল দাহদোহের ছেলে হামজা ওয়ায়েল আল দাহদৌহ।

বিবৃতিতে গাজার মিডিয়া দফতরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী গাজায় যেসব ঘৃণ্য অপরাধ করছে, সেসবের মধ্যে অন্যতম হল সাংবাদিকদের লক্ষ্যবস্তু বানানো।

‘যুদ্ধের সংবাদ ও প্রকৃত তথ্য প্রকাশ করা থামাতেই সাংবাদিকদের ভয়ভীতি প্রদর্শন ও লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হচ্ছে,’ বলা হয়েছে সরকারি মিডিয়া দফতরের বিবৃতিতে।

সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা বন্ধে সাংবাদিকদের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন, মানবাধিকার সংগঠন ও আইনী প্রতিষ্ঠানকে সজাগ হওয়ার আহ্বানও জানিয়েছে গাজার মিডিয়া দফতর। সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি




এক নজরে কোন আসনে কে জিতলেন

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

রোববার (৭ জানুয়াবি) অনুষ্ঠিত হল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, আর শেষ হয় বিকাল ৪টায়।

সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৯ আসনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোট স্থগিত করা হয়েছে। বাকি আসনগুলোর মধ্যে কেবল ময়মনসিংহ-৩ ছাড়া সব আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। অনিয়মের কারণে ময়মনসিংহ-৩ আসনের ভোটের ফল ঘোষণা স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

আসন অনুসারে নির্বাচিত ২৯৮ জনের নাম তুলে ধরা হল।

ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-১: সালমান এফ রহমান (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-২: কামরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৩: নসরুল হামিদ বিপু (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৪: আওলাদ হোসেন (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-৫: মশিউর রহমান মোল্লা সজল (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-৬: মোহাম্মদ সাঈদ খোকন (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৭: মোহাম্মদ সোলায়মান সেলিম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৮: আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-৯: সাবের হোসেন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১০: ফেরদৌস আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১১: ওয়াকিল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা:-১২: আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৩: জাহাঙ্গীর কবির নানক (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৪: মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৫: কামাল আহমেদ মজুমদার (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৬: ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৭: মোহাম্মদ এ আরাফাত (আওয়ামী লীগ)
ঢাকা-১৮: মো. খসরু চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-১৯: সাইফুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)
ঢাকা-২০: বেনজীর আহমেদ (আওয়ামী লীগ)

গাজীপুর-১: আ ক ম মোজাম্মেল হক (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-২: জাহিদ আহসান রাসেল (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৩: রুমানা আলী (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৪: সিমিন হোসেন রিমি (আওয়ামী লীগ)
গাজীপুর-৫: আখতারউজ্জামান (স্বতন্ত্র)

নারায়ণগঞ্জ-১: গোলাম দস্তগীর গাজী (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম বাবু (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৩: আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাত (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৪: এ কে এম শামীম ওসমান (আওয়ামী লীগ)
নারায়ণগঞ্জ-৫: এ কে এম সেলিম ওসমান (জাতীয় পার্টি)

টাঙ্গাইল-১: ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-২: তানভীর হাসান ওরফে ছোট মনির (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৩: আমানুর রহমান খান রানা (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৪: আবদুল লতিফ সিদ্দিকী (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৫: ছানোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র)
টাঙ্গাইল-৬: আহসানুল ইসলাম টিটু (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৭: খান আহমেদ শুভ (আওয়ামী লীগ)
টাঙ্গাইল-৮: অনুপম শাহজাহান (আওয়ামী লীগ)

মুন্সিগঞ্জ-১: মহিউদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
মুন্সিগঞ্জ-২: সাগুফতা ইয়াসমিন (আওয়ামী লীগ)
মুন্সিগঞ্জ-৩: মোহাম্মদ ফয়সাল (স্বতন্ত্র)

নরসিংদী-১: নজরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-২: আনোয়ারুল আশরাফ খান (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-৩: সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (স্বতন্ত্র)
নরসিংদী-৪: নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (আওয়ামী লীগ)
নরসিংদী-৫: রাজিউদ্দিন আহমেদ (আওয়ামী লীগ)

রাজবাড়ী-১: কাজী কেরামত আলী (আওয়ামী লীগ)
রাজবাড়ী-২: জিল্লুল হাকিম (আওয়ামী লীগ)

গোপালগঞ্জ-১: মুহাম্মদ ফারুক খান (আওয়ামী লীগ)
গোপালগঞ্জ-২: শেখ ফজলুল করিম সেলিম (আওয়ামী লীগ)
গোপালগঞ্জ-৩: শেখ হাসিনা (আওয়ামী লীগ)

মাদারীপুর-১: নুর-ই-আলম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
মাদারীপুর-২:  শাজাহান খান (আওয়ামী লীগ)
মাদারীপুর-৩: মোসা. তাহমিনা বেগম (স্বতন্ত্র)

ফরিদপুর-১: আবদুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ফরিদপুর-২: শাহদাব আকবর লাবু চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ফরিদপুর-৩: এ কে আজাদ (স্বতন্ত্র)
ফরিদপুর-৪: মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র)

শরীয়তপুর-১: মো. ইকবাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
শরীয়তপুর-২: এ কে এম এনামুল হক শামীম (আওয়ামী লীগ
শরীয়তপুর-৩:  নাহিম রাজ্জাক (আওয়ামী লীগ)

কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ জাকিয়া নূর (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-২: সোহরাব উদ্দিন (স্বতন্ত্র)
কিশোরগঞ্জ-৩: মুজিবুল হক চুন্নু (জাতীয় পার্টি)
কিশোরগঞ্জ-৪: রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-৫: আফজাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
কিশোরগঞ্জ-৬: নাজমুল হাসান পাপন (আওয়ামী লীগ)

মানিকগঞ্জ-১: সালাহউদ্দিন মাহমুদ (স্বতন্ত্র)
মানিকগঞ্জ-২: দেওয়ান জাহিদ আহমেদ টুলু (স্বতন্ত্র)
মানিকগঞ্জ-৩: জাহিদ মালেক (আওয়ামী লীগ)

চট্টগ্রাম বিভাগ
চট্টগ্রাম-১: মাহবুব উর রহমান রুহেল (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-২: খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৩: মাহফুজুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৪: এসএম আল মামুন (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৫: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (জাতীয় পার্টি)
চট্টগ্রাম-৬: এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৭: ড. হাছান মাহমুদ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-৮: আবদুচ ছালাম (স্বতন্ত্র)
চট্টগ্রাম-৯: ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১০: মহিউদ্দিন বাচ্চু (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১১: এম আব্দুল লতিফ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১২: মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৩: সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৪: মো. নজরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
চট্টগ্রাম-১৫: আব্দুল মোতালেব (স্বতন্ত্র)
চট্টগ্রাম-১৬: মজিবুর রহমান (স্বতন্ত্র)

কুমিল্লা-১: ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-২: আবদুল মজিদ (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৩: জাহাঙ্গীর আলম সরকার (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৪: আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৫: আবু জাহের (স্বতন্ত্র)
কুমিল্লা-৬: আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৭: ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৮: আবু জাফর মোহাম্মদ শামীম (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-৯: তাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-১০: আ হ ম মুস্তফা কামাল (আওয়ামী লীগ)
কুমিল্লা-১১: মুজিবুল হক (আওয়ামী লীগ)

চাঁদপুর-১: ড. সেলিম মাহমুদ (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-২: মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৩: ডা. দীপু মনি (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৪: মুহাম্মদ শফিকুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চাঁদপুর-৫: মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মঈন উদ্দিন মঈন (স্বতন্ত্র)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: আনিসুল হক (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: ফয়জুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬: ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

নোয়াখালী-১: এইচ এম ইব্রাহিম (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-২: মোরশেদ আলম (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৩: মো. মামুনুর রশীদ কিরন (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৪: মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৫: ওবায়দুল কাদের (আওয়ামী লীগ)
নোয়াখালী-৬: মোহাম্মদ আলী (আওয়ামী লীগ)

ফেনী-১: আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
ফেনী-২: নিজাম উদ্দিন হাজারী (আওয়ামী লীগ)
ফেনী-৩: লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (জাতীয় পার্টি)

লক্ষ্মীপুর-১: আনোয়ার হোসেন খান (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-২: নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-৩: মোহাম্মদ গোলাম ফারুক (আওয়ামী লীগ)
লক্ষ্মীপুর-৪: মো. আবদুল্লাহ (স্বতন্ত্র)

কক্সবাজার-১: সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহীম (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি)
কক্সবাজার-২: আশেক উল্লাহ রফিক (আওয়ামী লীগ)
কক্সবাজার-৩: সাইমুম সরওয়ার কমল (আওয়ামী লীগ)
কক্সবাজার-৪: শাহীন আক্তার (আওয়ামী লীগ)

রাঙামাটি: দীপংকর তালুকদার (আওয়ামী লীগ)
খাগড়াছড়ি: কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (আওয়ামী লীগ)
বান্দরবান: বীর বাহাদুর উশৈ শিং (আওয়ামী লীগ)

রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী-১: ওমর ফারুক চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-২: শফিকুর রহমান বাদশা (স্বতন্ত্র)
রাজশাহী-৩: মোহা. আসাদুজ্জামান আসাদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৪: মো. আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৫: মো. আব্দুল ওয়াদুদ (আওয়ামী লীগ)
রাজশাহী-৬: মো. শাহরিয়ার আলম (আওয়ামী লীগ)

নাটোর-১: অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র)
নাটোর-২: শফিকুল ইসলাম শিমুল (আওয়ামী লীগ)
নাটোর-৩: জুনাইদ আহমেদ পলক (আওয়ামী লীগ)
নাটোর-৪: ডা. সিদ্দিকুর রহমান পাটোয়ারী (আওয়ামী লীগ)

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১: ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (আওয়ামী লীগ)
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: জিয়াউর রহমান (আওয়ামী লীগ)
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩: আব্দুল ওদুদ (আওয়ামী লীগ)

বগুড়া-১: সাহাদারা মান্নান (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-২: শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (জাতীয় পার্টি)
বগুড়া-৩: খান মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ আল মেহেদী (স্বতন্ত্র)
বগুড়া-৪: এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন (জাসদ)
বগুড়া-৫: মজিবুর রহমান মজনু (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৬: রাগেবুল আহসান রিপু (আওয়ামী লীগ)
বগুড়া-৭: ডা. মোস্তফা আলম নান্নু (আওয়ামী লীগ)

সিরাজগঞ্জ-১: তানভীর শাকিল জয় (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-২: জান্নাত আরা হেনরী (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৩: ডা. আব্দুল আজিজ (আওয়ামী লীগ
সিরাজগঞ্জ-৪: শফিকুল ইসলাম শফি (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৫: আবদুল মমিন মন্ডল (আওয়ামী লীগ)
সিরাজগঞ্জ-৬: চয়ন ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

পাবনা-১: মো. শামসুল হক টুকু (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-২: আহমেদ ফিরোজ কবির (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৩: মো. মকবুল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৪: গালিবুর রহমান শরীফ (আওয়ামী লীগ)
পাবনা-৫: গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স (আওয়ামী লীগ)

নওগাঁ-১: সাধন চন্দ্র মজুমদার (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৩: সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৪: এস এম ব্রহানী সুলতান মামুদ (স্বতন্ত্র)
নওগাঁ-৫: নিজাম উদ্দিন জলিল জন (আওয়ামী লীগ)
নওগাঁ-৬: মো. ওমর ফারুক সুমন (স্বতন্ত্র)

খুলনা বিভাগ
খুলনা-১: ননী গোপাল মণ্ডল (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-২: সেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৩: এসএম কামাল হোসেন (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৪: আব্দুস সালাম মুর্শেদী (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৫: নারায়ণ চন্দ্র চন্দ (আওয়ামী লীগ)
খুলনা-৬: মো. রশীদুজ্জামান (আওয়ামী লীগ)

বাগেরহাট-১: শেখ হেলাল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-২: শেখ সারহান নাসের তন্ময় (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-৩: হাবিবুন নাহার (আওয়ামী লীগ)
বাগেরহাট-৪: বদিউজ্জামান সোহাগ (আওয়ামী লীগ)

সাতক্ষীরা-১: ফিরোজ আহমেদ স্বপন (আওয়ামী লীগ)
সাতক্ষীরা-২: আশরাফুজ্জামান আশু (জাতীয় পার্টি)
সাতক্ষীরা-৩: আ ফ ম রুহুল হক (আওয়ামী লীগ)
সাতক্ষীরা-৪: এসএম আতাউল হক দোলন (আওয়ামী লীগ)

যশোর-১: শেখ আফিল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
যশোর-২: ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৩: কাজী নাবিল আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৪: এনামুল হক বাবুল (আওয়ামী লীগ)
যশোর-৫: ইয়াকুব আলী (স্বতন্ত্র)
যশোর-৬: আজিজুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)

নড়াইল-১: বিএম কবিরুল হক (আওয়ামী লীগ)
নড়াইল-২: মাশরাফি বিন মর্তুজা (আওয়ামী লীগ)

মাগুরা-১: সাকিব আল হাসান (আওয়ামী লীগ)
মাগুরা-২: বীরেন শিকদার (আওয়ামী লীগ)

কুষ্টিয়া-১: রেজাউল হক চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
কুষ্টিয়া-২: কামারুল আরেফিন (স্বতন্ত্র)
কুষ্টিয়া-৩: মাহবুবউল আলম হানিফ (আওয়ামী লীগ)
কুষ্টিয়া-৪: আবদুর রউফ (স্বতন্ত্র)

মেহেরপুর-১: ফরহাদ হোসেন (আওয়ামী লীগ)
মেহেরপুর-২: নাজমুল হক সাগর (আওয়ামী লীগ)

চুয়াডাঙ্গা-১: সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (আওয়ামী লীগ)
চুয়াডাঙ্গা-২: মো. আলী আজগার (আওয়ামী লীগ)

ঝিনাইদহ-১: মো. আব্দুল হাই (আওয়ামী লীগ)
ঝিনাইদহ-২: মো. নাসের শাহরিয়ার জাহেদী (স্বতন্ত্র)
ঝিনাইদহ-৩: মো. সালাহ উদ্দিন মিয়াজী (আওয়ামী লীগ
ঝিনাইদহ-৪: মো. আনোয়ারু আজীম আনার (আওয়ামী লীগ)

বরিশাল বিভাগ
বরিশাল-১: আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ (আওয়ামী লীগ)
বরিশাল-২: রাশেদ খান মেনন (বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি)
বরিশাল-৩: গোলাম কিবরিয়া টিপু (জাতীয় পার্টি)
বরিশাল-৪: পঙ্কজ নাথ (স্বতন্ত্র)
বরিশাল-৫: জাহিদ ফারুক (আওয়ামী লীগ)
বরিশাল-৬: আব্দুল হাফিজ মল্লিক (আওয়ামী লীগ)

ভোলা-১: তোফায়েল আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-২: আলী আজম মুকুল (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-৩: নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (আওয়ামী লীগ)
ভোলা-৪: আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (আওয়ামী লীগ)

বরগুনা-১: গোলাম সরোয়ার টুকু (স্বতন্ত্র)
বরগুনা-২: সুলতানা নাদিরা (আওয়ামী লীগ)

পটুয়াখালী-১: এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার (জাতীয় পার্টি)
পটুয়াখালী-২: আ স ম ফিরোজ (আওয়ামী লীগ)
পটুয়াখালী-৩: এস এম শাহজাদা (আওয়ামী লীগ)
পটুয়াখালী-৪: মহিব্বুর রহমান মহিব (আওয়ামী লীগ)

ঝালকাঠি-১: ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর (আওয়ামী লীগ)
ঝালকাঠি-২: আমির হোসেন আমু (আওয়ামী লীগ)

পিরোজপুর-১: শ ম রেজাউল করিম (আওয়ামী লীগ)
পিরোজপুর-২: মো. মহিউদ্দিন মহারাজ (স্বতন্ত্র)
পিরোজপুর-৩: মো. শামীম শাহনেওয়াজ (স্বতন্ত্র)

সিলেট বিভাগ
সিলেট-১: ড. এ কে আব্দুল মোমেন (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-২: শফিকুর রহমান চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৩: হাবিবুর রহমান হাবিব (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৪: ইমরান আহমদ (আওয়ামী লীগ)
সিলেট-৫: মোহাম্মদ হুছামুদ্দীন চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
সিলেট-৬: নুরুল ইসলাম নাহিদ (আওয়ামী লীগ)

সুনামগঞ্জ-১: রনজিত চন্দ্র সরকার (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-২: ড. জয়া সেন গুপ্তা (স্বতন্ত্র)
সুনামগঞ্জ-৩: এম এ মান্নান (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-৪: মোহাম্মদ সাদিক (আওয়ামী লীগ)
সুনামগঞ্জ-৫: মহিবুর রহমান মানিক (আওয়ামী লীগ)

হবিগঞ্জ-১: আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী (স্বতন্ত্র)
হবিগঞ্জ-২: ময়েজ উদ্দিন শরীফ (আওয়ামী লীগ)
হবিগঞ্জ-৩: আবু জাহির (আওয়ামী লীগ)
হবিগঞ্জ-৪: ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (স্বতন্ত্র)

মৌলভীবাজার-১: মো. শাহাব উদ্দিন (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-২: শফিউল আলম চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-৩: মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
মৌলভীবাজার-৪: উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ (আওয়ামী লীগ)

ময়মনসিংহ বিভাগ
ময়মনসিংহ-১: মাহমুদুল হক সায়েম (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-২: শরীফ আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-৪: মো. মোহিত উর রহমান (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-৫: মো. নজরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৬: মো. আবদুল মালেক সরকার (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৭: এ বি এম আনিছুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৮: মাহমুদ হাসান সুমন (স্বতন্ত্র)
ময়মনসিংহ-৯: আবদুস সালাম (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-১০: ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (আওয়ামী লীগ)
ময়মনসিংহ-১১: মো. আব্দুল ওয়াহেদ (স্বতন্ত্র)

নেত্রকোণা-১: মোশতাক আহমেদ রুহী (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-২: মো. আশরাফ আলী খান খসরু (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-৩: ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু (স্বতন্ত্র)
নেত্রকোণা-৪: সাজ্জাদুল হাসান (আওয়ামী লীগ)
নেত্রকোণা-৫: আহমদ হোসেন (আওয়ামী লীগ)

জামালপুর-১: নূর মোহাম্মদ (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-২: ফরিদুল হক খান (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-৩: মির্জা আজম (আওয়ামী লীগ)
জামালপুর-৪: আবদুর রশীদ (স্বতন্ত্র)
জামালপুর-৫: আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)

শেরপুর-১: মো. ছানুয়ার হোসেন ছানু (স্বতন্ত্র)
শেরপুর-২: মতিয়া চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
শেরপুর-৩: এডিএম শহিদুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)

রংপুর বিভাগ
রংপুর-১: মো. আসাদুজ্জামান (স্বতন্ত্র)
রংপুর-২: আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)
রংপুর-৩: গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জাতীয় পার্টি)
রংপুর-৪: টিপু মুনশি (আওয়ামী লীগ)
রংপুর-৫: মো. জাকির হোসেন সরকার (স্বতন্ত্র)
রংপুর-৬: ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী (আওয়ামী লীগ)

দিনাজপুর-১: মো. জাকারিয়া (স্বতন্ত্র)
দিনাজপুর-২: খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (আওয়ামী লীগ
দিনাজপুর-৩: ইকবালুর রহিম (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৪: আবুল হাসান মাহমুদ আলী (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৫: মোস্তাফিজুর রহমান (আওয়ামী লীগ)
দিনাজপুর-৬: মো. শিবলী সাদিক (আওয়ামী লীগ)

নীলফামারী-১: মো. আফতাব উদ্দিন সরকার (আওয়ামী লীগ)
নীলফামারী-২: আসাদুজ্জামান নূর (আওয়ামী লীগ)
নীলফামারী-৩: মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল (স্বতন্ত্র
নীলফামারী-৪: সিদ্দিকুল আলম (স্বতন্ত্র)

কুড়িগ্রাম-১: এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান (জাতীয় পার্টি)
কুড়িগ্রাম-২: মো. হামিদুল হক খন্দকার (স্বতন্ত্র)
কুড়িগ্রাম-৩: সৌমেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে (আওয়ামী লীগ)
কুড়িগ্রাম-৪: মো. বিপ্লব হাসান (আওয়ামী লীগ)

পঞ্চগড়-১: মো. নাঈমুজ্জামান ভুঁইয়া মুক্তা (আওয়ামী লীগ)
পঞ্চগড়-২: মো. নুরুল ইসলাম সুজন (আওয়ামী লীগ)

লালমনিরহাট-১: মোতাহার হোসেন (আওয়ামী লীগ)
লালমনিরহাট-২: নুরুজ্জামান আহমেদ (আওয়ামী লীগ)
লালমনিরহাট-৩:  অ্যাডভোকেট মতিয়ার রহমান (আওয়ামী লীগ)

ঠাকুরগাঁও-১: রমেশ চন্দ্র সেন (আওয়ামী লীগ)
ঠাকুরগাঁও-২: মো. মাজহারুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)
ঠাকুরগাঁও-৩: হাফিজ উদ্দিন (জাতীয় পার্টি)

গাইবান্ধা-১: আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার (স্বতন্ত্র)
গাইবান্ধা-২: শাহ সারোয়ার কবীর (স্বতন্ত্র)
গাইবান্ধা-৩: উম্মে কুলসুম স্মৃতি (আওয়ামী লীগ)
গাইবান্ধা-৪: মো. আবুল কালাম আজাদ (আওয়ামী লীগ)
গাইবান্ধা-৫: মাহমুদ হাসান রিপন (আওয়ামী লীগ)

জয়পুরহাট-১: সামছুল আলম দুদু (আওয়ামী লীগ
জয়পুরহাট-২: আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (আওয়ামী লীগ)




চিৎকার চেঁচামেচি ও বাগ-বিতণ্ডায় পণ্ড ইসরাইলি মন্ত্রিসভার বৈঠক

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

যুদ্ধের পর গাজার প্রশাসন কাদের হাতে থাকবে তার পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসলেও ইহুদিবাদী ইসরাইলের মন্ত্রিসভার সে বৈঠক প্রচণ্ড চেঁচামেচি চিৎকার আর দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে। এই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন কয়েকজন মন্ত্রী এবং সামরিক বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা।

বৈঠকে উগ্র ডানপন্থী আইনপ্রণেতারা সেনাবাহিনীর নিজস্ব ভুলগুলো তদন্ত করার পরিকল্পনা নিয়ে কটূক্তি করেন। যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর লিকুদ পার্টি কয়েকজন রাজনীতিবিদসহ উগ্র ডানপন্থী রাজনীতিবিদরা এই তর্ক-বিতর্ক বাগ-বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। সেনাপ্রধান জেনারেল হারজি হালেভি ৭ অক্টোবর হামাসের অভিযান ঠেকাতে ব্যর্থতার বিষয়ে তদন্ত করার কথা বললে এই চেচামেচি শুরু হয়। উগ্র ডানপন্থীরা বলেন, যুদ্ধ চলার মধ্যে তদন্তের এই প্রস্তাব যুক্তিসঙ্গত নয়।

গতকালের মন্ত্রিসভার এই বৈঠকের বাগ-বিতণ্ডা ও ঝগড়ার মধ্যদিয়ে ইসরাইলের ভেতর প্রচণ্ড অনৈক্য এবং মতভেদের চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

হিব্রু ভাষার কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, প্রায় তিন ঘণ্টা ব্যাপক চেঁচামেচি চিৎকারের পর নেতানিয়াহু বৈঠক বন্ধ করে দেন। যে সমস্ত মন্ত্রী ইসরাইলের সেনাপ্রধানের সমর্থনে কথা বলেছেন নেতানিয়াহুর সমর্থকেরা তাদের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়েছেন।

বৈঠকে অংশ নেয়া কয়েক ব্যক্তির কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হিব্রু ভাষার গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, যে কক্ষে বৈঠক হচ্ছিল তার বাইরে থেকেও এই চেঁচামেচি চিৎকারের শব্দ শোনা গেছে। টাইমস অব ইসরাইল বলছে, বৈঠক শেষ হওয়ার আগেই কয়েকজন সেনা কর্মকর্তা সেখান থেকে বেরিয়ে যান। টাইমস অব ইসরাইলের ভাষ্য মতে, দৃশ্যত এসব সেনা কর্মকর্তার সাথে যে ধরনের ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রতিবাদে তারা বৈঠক থেকে বেরিয়ে যান।

গভীর রাতের ওই বৈঠকের সূত্র মতে- সেনাপ্রধান হালেভি সাবেক কয়েকজন সেনা কর্মকর্তার সমন্বয়ে সামরিক বাহিনীর ৭ অক্টোবরের ব্যর্থতার বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাতে বাধা সৃষ্টি করেছেন পরিবহনমন্ত্রী মিরি রেগেভ। তার সাথে যোগ দেন জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইটামার বেন জাভির, অর্থ মন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ এবং আঞ্চলিক সমন্বয় বিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড আমসালেম। তারা জেনারেল হালেভির  কাছে এই তদন্ত কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেয়ার কারণ জানতে চান।

এরমধ্যে আমসালেম বলেন, “আপনি কেন এখন তদন্ত করতে চান? সামরিক বাহিনীর বহু লোক এখন যুদ্ধের ময়দানে। যুদ্ধ বিজয়ের জন্য তাদেরকে আপনি সেখানে ব্যস্ত না রেখে কেন তদন্ত করতে চাইছেন?”

সাবেক প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শাউল মোফাজকে এই তদন্ত কমিটিতে যুক্ত করার বিষয়েও বর্তমান মন্ত্রিসভার অনেকেই তীব্র আপত্তি প্রকাশ করেন। মিরি রেগেভ সেনাপ্রধানকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “আপনি শাউল মোফাজকে নিযুক্ত করেছেন। আপনি পাগল নাকি?”

ইসরাইলের যুদ্ধমন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট জেনারেল হালেভির সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেন। হালেভিকে উত্তেজিত করার জন্য মন্ত্রীদের তিরস্কার করেন ইয়োভ গ্যালান্ট।

বৈঠকে দখলদার বাহিনীর প্রধান বলেন, “সামরিক বাহিনীর ব্যর্থতা নিয়ে তদন্ত করা হবে কিনা সেটি আমার বিষয়; এ নিয়ে আপনাদের মাথা ঘামানোর কিছু নেই।” তিনি দাবি করেন এই তদন্ত সামরিক বাহিনীর অতীত ভুলগুলো খুঁজে বের করতে সহায়তা করবে যাতে লেবানন সীমান্তের যুদ্ধে একই ভুলের পুনরাবৃত্তি না হয়।

এ সময় যুদ্ধমন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট জেনারেল হালেভির বক্তব্যকে সমর্থন করে বলেন, “সেনাবাহিনীর ব্যর্থতা তদন্ত করার বিষয়ে যদি সেনাপ্রধান কোনো নির্দেশ দেন তাহলে তা নিয়ে আপনাদের কথা বলার কোনো সুযোগ নেই।” এরপরই চেঁচামেচি চিৎকার শুরু হয়। এ সময় ইয়োভ গ্যালান্ট মিরি রেগেভকে উদ্দেশ করে বলেন, “মিরি, আমি আপনার জন্য কাজ করি না, আমাকে বলতে দিন। চিফ অফ স্টাফ যা চান তিনি তা করতে পারেন।”

ইসাইলের রাজনৈতিক নেতারা ৭ অক্টোবরের ব্যর্থতার বিষয়ে কোনো তদন্ত করতে দিতে চান না। তারা বলছেন, হামাসকে নির্মূল করা এবং বন্দিদের মুক্ত করার পর সবকিছু হবে। কিন্তু ইসরাইলিরা মনে করছেন, এই যুদ্ধ আগামী এক বছর কিংবা তার পরেও শেষ হবে না। তারা বন্দিদের মুক্তির বিষয়টি অনিশ্চিত বলে মনে করছেন।

বৈঠকে এইরকম তীব্র বাকবিতণ্ডা ও চিৎকার চেঁচামেচির কারণে নেতানিয়াহু বৈঠক বন্ধ করে দেন। তিনি বলেন, পরে আবার বৈঠকে বসা যাবে। বৈঠকের বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো বিবৃতি দেয়া হয়নি।

বৈঠক থেকে বেরিয়ে কোনো কোনো মন্ত্রী ইসরাইলের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থা কান-কে বলেছেন, “এটি ছিল খুবই লজ্জাজনক বৈঠক।” তারা সেনা প্রধানকে অপমান করার জন্য কয়েকজন মন্ত্রীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।#

পার্সটুডে




নির্বাচনী অ্যাপে ঘরে বসেই ভোটার নম্বর, মিলবে কেন্দ্রের তথ্যও

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

ভোটার, প্রার্থী ও নাগরিকদের বিভিন্ন তথ্যের নিশ্চয়তা দিতে ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ নামের একটি অ্যাপ চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে ভোটার নম্বর, কেন্দ্রের নাম ও লোকেশন, ভোট পড়ার হার, প্রার্থীদের হলফনামাসহ নির্বাচনের বিভিন্ন তুলনামূলক চিত্র ঘরে বসেই জেনে নিতে পারবেন সবাই।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘স্মার্ট ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট বিডি’ নামের যে অ্যাপ সম্প্রতি আমরা উদ্বোধন করেছিলাম, সেখানে কেন্দ্রভিত্তিক দু’ঘণ্টা পরপর ভোট পড়ার হার জানা যাবে। ভোটকেন্দ্রের তথ্য এখনই জানতে পারছেন, যে কোনো ভোটারের ভোটকেন্দ্র কোনটি এবং লোকেশন কোথায় জানা যাচ্ছে।

এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক ফলাফল পাওয়া গেলেও কেন্দ্রীভূত ফলাফল পাওয়া যাবে না। কেননা, পার্বত্য অঞ্চল বা মনপুরার মতো দুর্গম অঞ্চল থেকে কোনো কারণে ফলাফল পাঠাতে না পারলে ভোটের পারসেন্টেজে গরমিল হয়ে যেতে পারে। তবে সম্ভব হলে আমরা জানাবো। ২০ শতাংশ ভোটকেন্দ্র এখনো নেটওয়ার্কের বাইরে। আমরা সেখানে বিজিবি, পুলিশের ওয়ার্লেস নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবো।

ইসির সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফুল হোসেন বলেন, সংসদ নির্বাচনের ভোটার, নাগরিকরা যেন ম্যাপ দেখে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেন, সেই ব্যবস্থা আছে অ্যাপে। এছাড়াও প্রিসাইডিং কর্মকর্তার কাছে তথ্য নিয়ে দুই ঘণ্টার পরপর আসনভিত্তিক ভোট পড়ার হার জানাবো। প্রার্থীর ছবিসহ তথ্যও পাওয়া যাবে। অন্যান্য নির্বাচনের তথ্যও দেওয়ার চেষ্টা করছি। অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপল উভয় প্লে স্টোর থেকেই অ্যাপটি পেয়ে যাবেন।

অ্যাপটি ফোনে ইনস্টল করার পর ভোটের ফলাফল, আইন ও বিধি, নিবন্ধিত দলের তালিকা, আসন ভিত্তিক প্রার্থীর তালিকা, ভোট পড়ার হার, দল ভিত্তিক প্রাপ্ত আসন সংখ্যাসহ নানা পরিসংখ্যা বা তুলনামূলক চিত্রও পাওয়া যাবে। এছাড়াও মিলবে পূর্বের নির্বাচনের তথ্যও।

অ্যাপটি ব্যবহার করতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ ও মোবাইল নম্বর দিয়ে নিবন্ধন করতে হয়। পরবর্তীতে কেন্দ্রের নাম, কেন্দ্রের লোকেশন, ভোটার নম্বর, প্রার্থীদের নাম ও ছবি প্রভৃতি তথ্য জানতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্ম তারিখ দিলেই নিমিষেই মেলে চাহিদা মোতাবেক তথ্য।

অ্যাপটি গত ১২ নভেম্বর উদ্বোধন করেছে নির্বাচন কমিশন। গুগল প্লে স্টোর বলছে এ পর্যন্ত এক লাখের বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে এটি।

৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে ২৮টি দল ও স্বতন্ত্রদের নিয়ে মোট প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী রয়েছে এক হাজার ৯৭০ জন। এতে ৯০ জন নারী প্রার্থী ও ৭৯ জন ক্ষুদ্র নৃ-গোষীর প্রার্থীও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।




কার্ড পেয়েও দেড় বছরে জোটেনি প্রতিবন্ধী ভাতা!

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি :

অনেক কাঠ খড় পুড়িয়ে প্রতিবন্ধী কার্ড হয়েছে তবে হাতে কার্ড থাকলেও দেড় বছরে ভাগ্যে জোটেনি প্রতিবন্ধী ভাতা। সমাজসেবা অফিসের লোকজনের পেছনে দিনের পর দিন ঘুরলেও ব্যবস্থা হয়নি ভাতার। বদলে পেয়েছেন কেবলই অবহেলা আর আশ্বাস।
ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোনার দুর্গাপুর পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের দেশওয়ালীপাড়া এলাকার বাসিন্দা ফুলন ঋষি (১০) এর সঙ্গে। তার পরিবারের সদস্যরা সমাজ সেবা অফিসে দীর্ঘদিন ঘুরতে ঘুরতে এবার হতাশ হয়ে যেন বাড়ি ফিরছেন।
প্রতিবন্ধী কার্ড সূত্র বলছে,ফুলন ঋষি নামের প্রতিবন্ধী কার্ডটি ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ৮ তারিখ প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ বছর ৪ মাস ২৬ দিন পেরিয়ে গেলেও তার ভাগ্যে জোটেনি প্রতিবন্ধী ভাতা।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে,২০১৪ সালের নভেম্বর মাসের ১৯ তারিখ জন্ম ফুলন ঋষির। জন্মের পর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটেছে শারীরিক পরিবর্তন। ছোট থেকে এযাবতকাল কোনো দিনও কথা বলতে পারেনি সে। অর্থ অভাবে হয়নি চিকিৎসা।
বাবা পরেশ ঋষি জানান,দীর্ঘদিন চেষ্টার পর একটি প্রতিবন্ধী কার্ড হয়। তবে সমাজসেবা অফিসে দিনের পর দিন ঘুরলেও মেলেনি ভাতার ব্যবস্থা। কেবল পেয়েছেন শুধুই আশ্বাস। ঋণ করে মোবাইল ও সিম কিনেছেন তবে আজও দেখা মেলেনি সেই ভাতার। এখন হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন তিনি। প্রতিবন্ধী এই শিশুকে নিয়ে বর্তমানে খুবই কষ্টে দিন কাটছে তাদের।
নিদারুণ কষ্ট নিয়ে তিনি বলেন,”বাঁইচ্চা রে লইয়ে অফিসে গিয়ে কাইনধা আইছি কয়েকবার। তারা কই সামনের বিলে পাইয়াম,পরের মাসে গেলে কই পরের মাসে পাইয়াম পরে আবার গেলে কই ছয় মাসের টাকা একেবারে পাইয়াম,এমন করতে করতে আজগা এক বছরের বেশি হইবো ঘুরাইতেছে। আমি এহন কি করবাম? সবাইগো লইয়া বিরাট কষ্টে খাইয়া আনা খাইয়া বাঁইচা আছি”
এ ব্যাপারে দুর্গাপুর উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মোহাম্মদ মুজাম্মেল হক বলেন,অনেক আগের যারা তাদের গুলো গেল ডিসেম্বর মাসের ৩১ তারিখ আমরা পেরুড দিয়েছি। এক মাসের মধ্যে পেয়ে যাবে সবাই। তারপরও না পেলে আমার কাছে আসলে আমি দ্রæত ব্যবস্থা নেব।




আরুরির হত্যাকাণ্ড হামাস যোদ্ধাদের আরো বেশি দৃঢ়সংকল্প করবে: আইআরজিসি

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ফিলিস্তিনের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের উপ প্রধানকে হত্যা করার ফলে ইসরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার লক্ষ্যে এই সংগঠনের যোদ্ধাদের সংকল্প আরো দৃঢ় হবে। হামাস নেতা সালেহ আল-আরুরির হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি এ মন্তব্য করেছে।

ওই বাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, আরুরি এবং দুই হামাস কমান্ডারসহ ছয় জনের হত্যাকাণ্ড ফিলিস্তিনি জনগণের মধ্যে ইসরাইল বিরোধী মানসিকতা আরো শক্তিশালী করবে। বিশেষ করে জর্দান নদীর পশ্চিম তীরে ইসরাইলবিরোধী সশস্ত্র সংগ্রাম আরো তীব্র হবে।

বিবৃতিতে আইআরজিসি জোর দিয়ে বলেছে যে, ৭ অক্টোবর হামাস এবং গাজা-ভিত্তিক অন্যান্য প্রতিরোধ সংগঠনের বহুমুখী হামলায় ইসরাইলের যে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তার পুষিয়ে নেয়ার জন্য অবৈধ তেল আবিব সরকার হত্যা এবং নৃশংসতার পথ বেছে নিয়েছে।  ফিলিস্তিনিদের আল-আকসা তুফান অভিযানে ইসরাইলের যে ভরাডুবি হয়েছে তার গ্লানি থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে তেল আবিব।

লেবাননের রাজধানী বৈরুতে মঙ্গলবার রাতে এক ড্রোন হামলায় হামাসের উপ প্রধান সালেহ আল-আরুরি শহীদ হন। গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তিনিসহ হামাসের সকল প্রবাসী নেতাকে হত্যা করার হুমকি দিয়েছিল তেল আবিব। তবে বৈরুতে মঙ্গলবার রাতের হামলার দায়িত্ব স্বীকার বা অস্বীকার করেনি ইহুদিবাদী ইসরাইল। ওই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করলে তার অর্থ হবে লেবাননের সার্বভৌমত্ব তথা আন্তর্জাতিক আইনের সরাসরি লঙ্ঘনের দায়িত্ব স্বীকার করা।

তবে আইআরজিসির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আরুরিকে হত্যা করে ইহুদিবাদী ইসরাইল লেবাননের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে।  আইআরজিসি আরো বলেছে,  আল-আকসা তুফান অভিযানে ইসরাইলের অপমানজনক পরাজয়ের ক্ষতি এ ধরনের সন্ত্রাসবাদ ও অপরাধী তৎপরতার মাধ্যমে পুষিয়ে নেয়া যাবে না।  ইহুদিবাদী ইসরাইল ও সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা প্রতিরোধ ফ্রন্টের হিসাবনিকাশ উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হবে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।#

পার্সটুডে




ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর ৯ সদস্য নিহত

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্ক:

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর ৯ সদস্য নিহত হয়েছে। এদের মধ্যে হিজবুল্লাহর স্থানীয় কর্মকর্তা হোসাইন ইয়াজবেকও রয়েছেন বলে স্বীকার করেছে সংগঠনটি।

এ ঘটনার প্রতিক্রিয়ায় হিজবুল্লাহর মহাসচিব হাসান নাসরুল্লাহ বলেছেন, আমার যোদ্ধারা যুদ্ধকে ভয় পায় না। তবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তার বাহিনীর হামলা বাড়ে, এমন ঘোষণা তিনি এখনই দিতে চাচ্ছেন না।

এদিকে, বৈরুতে হামাসের উপ-প্রধান সালেহ আল আরৌরি নিহত হওয়ার পর দেওয়া ভাষণে নাসরুল্লাহ বলেছিলেন, মিত্র ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের উপ-প্রধানের হত্যা জঘন্য অপরাধ, যার পরে আমরা চুপ থাকতে পারি না। এই হত্যাকাণ্ড যুদ্ধের বিস্তৃতির কারণ হতে পারে।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা বুধবার (৩ জানুয়ারি) দক্ষিণ লেবাননের ইয়ারুন গ্রামে ওই হামলা চালায়। গত অক্টোবরে ইসরায়েলের সঙ্গে সীমান্ত-যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম এক দিনে এতজন হিজবুল্লাহ যোদ্ধা নিহত হলেন।

ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, তারা লেবাননের দক্ষিণ সীমান্তে হিজবুল্লাহর ঘাঁটিগুলো লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে। গত ৮ অক্টোবর থেকে লেবানন সীমান্তে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে হিজবুল্লাহ সংঘর্ষ শুরু হয়। এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত হিজবুল্লাহর ১৪৩ জন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন। বিপরীতে হিজবুল্লাহর পাল্টা হামলায় ১১ জন ইসরায়েলি সৈন্য নিহত হয়েছেন।