দুর্গাপুরে সেনাঅভিযানে অবৈধ কয়লা আটক

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অবৈধ কয়লাসহ একটি ট্রাক আটক করেছে দুর্গাপুর সেনাবাহিনী। রবিবার (২৫ মে) দুপুরে পৌরশহরের উৎরাইল বাজার থেকে এই কয়লা আটক করা হয়। ট্রাক ড্রাইভারের নাম কামাল হোসেন (৪৫), তিনি ময়মনসিংহের শিকারী কান্দা এলাকার মৃত আব্দুল সাত্তারের ছেলে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, অবৈধ কয়লাসহ একটি ট্রাক দুর্গাপুর থেকে ময়মনসিংহে যাবে এমন গোপন সংবাদ পায় দুর্গাপুর সেনাক্যাম্প। পরবর্তিতে ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন আসিফ-ঊল-হাসান ইমন এর নির্দেশে টহল টিম উৎরাইল বাজারে সকাল থেকে টহল শুরু করে। পরবর্তিতে ঢাকা মেট্রো ট ২২-১৭৪৩ নামক একটি ট্রাক প্রায় ১০ টন অবৈধ কয়লা নিয়ে উৎরাইল বাজার অতিক্রম করার সময় চালকসহ ট্রাকটি আটক করে সেনাবাহিনী। ট্রাক ড্রাইভার জানায়, ময়মনসিংহে নেয়ার জন্য দুর্গাপুর শশ্মানঘাট এলাকা হতে কয়লা লোড করে। পরবর্তিতে আটককৃত ট্রাকটি দুর্গাপুর থানায় হস্তান্তর করে সেনাবাহিনী।

দুর্গাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহমুদুল হাসান বলেন, অবৈধ কয়লা সহ একটি ট্রাক উৎরাইল বাজার থেকে আটক করে সেনাবাহিনী। পরবর্তিতে আইনী পদক্ষেপ গ্রহনের জন্য দুর্গাপুর থানায় হস্তান্তর করেন। এ বিষয়ে আইনী প্রক্রিয়া শেষে আসামীকে আদালতে প্রেরণ করা হবে।




হার্টে ছিদ্র নিয়ে জন্ম, ব্যারিস্টার কায়সার কামালের সহায়তায় বাঁচল চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাইবা

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

জন্মের পর থেকেই বুকের গভীরে বয়ে চলা নিঃশব্দ এক যন্ত্রণার নাম তাইবা। মাত্র দশ বছর বয়সেই হার্টে ছিদ্র নিয়ে লড়ছিল সে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা। শেষ পর্যন্ত পাশে দাঁড়ালেন বিএনপির কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তাঁর আর্থিক সহায়তায় ঢাকার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে সফল অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নতুন জীবনের দিশা পেল তাইবা।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের হাটশিরা-শিবনগর গ্রামের মৃত ওয়াশ কুরুনির মেয়ে তাইবা। সে নাজিরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। বাবা নেই। মা মোমেনা খাতুন অন্যের বাড়িতে কাজ করে কোনোমতে সংসার চালান। এক বছর আগে হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়ে তাইবা। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষায় ধরা পড়ে তার হৃদপিণ্ডে রয়েছে ছিদ্র, জন্মগত এক ত্রুটি। চিকিৎসকদের পরামর্শ, দেরি না করে দ্রুত অস্ত্রোপচার করাতে হবে।

কিন্তু দরিদ্র এই পরিবারের পক্ষে লাখ টাকা জোগাড় করা অসম্ভব ছিল। বহু চেষ্টা করেও কারো সহানুভূতি আর সহায়তায় কাঙ্ক্ষিত অর্থ জোটেনি। অবশেষে সহায়তা চাইতে ব্যারিস্টার কায়সার কামালের দ্বারস্থ হন তাইবার মা। শুনে আর দেরি করেননি তিনি। চিকিৎসার পুরো ব্যয়ভার নিজের কাঁধে তুলে নেন।

সোমবার ঢাকার মিরপুরে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালে হয় তাইবার অস্ত্রোপচার। সফলভাবে সম্পন্ন হয় সেই জটিল প্রক্রিয়া। বর্তমানে সুস্থ হয়ে উঠছে তাইবা।

এর আগে একই ধরনের জটিলতা নিয়ে জন্মানো তিন বছরের শিশু আব্দুল্লাহর চিকিৎসাও সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে করিয়েছিলেন কায়সার কামাল। তাকেও সুস্থ করে বাড়ি ফেরত পাঠিয়েছেন তিনি।

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘কলমাকান্দা ও দুর্গাপুরের অসহায় মানুষের জন্য নিয়মিত হেল্থ ক্যাম্প করছি। সেখানে আসা শিশুরা যখন এই ধরনের জটিল রোগে ভোগে, তখন তাদের পাশে না দাঁড়িয়ে পারি না। মানবিক দায়বদ্ধতা থেকেই এই কাজ করছি। এই প্রচেষ্টা ভবিষ্যতেও চলবে।’

মানবিক এই উদ্যোগ নেত্রকোনার জনসাধারণের মধ্যে যেমন স্বস্তি ও আশার সঞ্চার করেছে, তেমনি কায়সার কামালের প্রতি কৃতজ্ঞতায় আপ্লুত তাইবার পরিবার।




দুর্গাপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ দেবনাথ এর বিষপানে মৃত্যু

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় বিষপানে সন্তোষ দেবনাথ (৭০) নামে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তিনি উপজেলার তেলুঞ্জিয়া গ্রামের মৃত হৃদয় দেবনাথের ছেলে। বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ দেবনাথের দুই ছেলে সন্তানই সরকারি চাকুরিজীবি এবং তিনি অনেক দিন ধরে শারিরীকভাবে অসুস্থ ছিলেন। সোমবার (১৯ মে) সকালের দিকে থানার ওসি মো. মাহমুদুল হাসানের কথা বলে এসব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।

এর আগে বিষপানের পরে গত রবিবার (১৮ মে) রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থার তিনি মারা যান।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গত রবিবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে নিজ বসত ঘরে সকলে অগোচরে বিষপানে ছটপট করিতে থাকেন বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ দেবনাথ। টের পেয়ে তার স্ত্রী পুস্প দেবনাথ (৫৫) ডাক-চিৎকার করতে থাকেন। পরে বাড়ির অন্যান্য লোকজন ছুটে এসে বীর মুক্তিযোদ্ধাকে উদ্ধার করে দুর্গাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওইদিন রাত অনুমান সাড়ে ৮টার দিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তোষ দেবনাথ পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন।

দুর্গাপুর থানার ওসি বলেন, খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে এবং সেখানে মৃতের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। মৃতের মরদেহ আজ (সোমবার) ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।




দুর্গাপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে শিশুর মৃত্যু

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে রকি (১২) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে । রোববার রাতে উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়নের সিংহা চারিগাঁও পাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।  নিহত রকি ওই গ্রামের অটো রিকশাচালক কামাল মিয়ার ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সারাদিন ব্যাটারি চালিত আটোরিকশা চালিয়ে সন্ধ্যায় পর বাড়ি ফিরে বৈদ্যুতিক সংযোগ দিয়ে চার্জে দেন কামাল মিয়া। পরে শিশু রকি আটোরিকশার বডি স্পর্শ করতেই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরিবার সদস্যরা চিৎকার শুরু করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে অটোরিকশার বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে শিশু রকিকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশু রকিকে মৃত ঘোষণা করে।

দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান জানান, রকি নামের একটি শিশু বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানান তিনি।




নির্বাচন বিলম্বিত হলে অস্থিরতা বাড়বে: আমির খসরু

‘অন্তর্বর্তী সরকার যে আস্থা হারাচ্ছে সেটি দুর্ভাগ্যজনক’

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হচ্ছে, দেশকে তত বেশি অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। জাতি এখন এক গভীর শঙ্কার মধ্যে রয়েছে। বাংলাদেশ এখন এক অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে আছে। দেশ কোথায় যাচ্ছে, কেউ জানে না। সবাই মিলে স্বৈরাচারকে বিদায় করেছে। এরপর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেশ পরিচালনার যে প্রত্যাশা ছিল, তা হয়নি।

আজ(রোববার) রাজধানীর বনানীতে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় তিনি চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানান।

আমির খসরু বলেন, সরকার এমনভাবে কাজ করছে যেন তারা একটি নির্বাচিত সরকার। অথচ এটি একটি অন্তর্বর্তী সরকার। তাদের দায়িত্ব ছিল একটি সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজন করে ক্ষমতা নির্বাচিত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা।

এসময় সরকারের কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েও প্রশ্ন তোলেন বিএনপির এই নেতা। বলেন, ‘করিডোর, বন্দর, বিনিয়োগ সম্মেলন এসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। প্রশ্ন হলো, এই সরকারের এসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার বৈধতা কোথায়?’

এ সময় ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র সংক্রান্ত আদালতের আদেশ বাস্তবায়ন না হওয়ার বিষয়েও অসন্তোষ জানান তিনি।

আমির খসরু বলেন, যখন আদালতের আদেশ মানা হচ্ছে না, তখন আইনের শাসনের প্রশ্ন চলে আসে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কার স্বার্থে কাজ করছে, সেটাও এখন প্রশ্নবিদ্ধ। সরকার বলে সংস্কার হবে, ঐক্যমত্যে হবে। কিন্তু সেই ঐক্যমত্য কোথায় তৈরি হচ্ছে? কাদের সঙ্গে এই মতৈক্য?’

দলের জন্য নতুন সদস্য সংগ্রহের ব্যাপারে আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরি বলেন, নতুন সদস্য সংগ্রহ করব, তবে তার সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা আছে কিনা, এই মানদণ্ড অনুযায়ী আমরা নতুন সদস্য নেব। বাংলাদেশে আমরা একটা স্থিতিশীল সহাবস্থানের রাজনীতি করতে চাই। সাংঘর্ষিক কোনো রাজনীতি আমরা চাই না। যারা বিভিন্নভাবে এটিকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যেতে চাইছেন, আমরা তার বিরোধিতা করবই।

তিনি বলেন, আগামীতে যতগুলো নির্বাচন হবে, তা যেন সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হয়। এটি যেন একটা রুটিনে পরিণত হয়। সরকার যে আস্থা হারাচ্ছে, এটি দেশের জন্য দুর্ভাগ্য। দুই মাস আগে বলা হয়েছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়টি, যা লিখিত দিয়েছি। অর্থাৎ আইনি প্রক্রিয়ায়। কিন্তু সরকার নাটক কেনো করলো, মানুষের মনে প্রশ্ন জাগে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।#

সূত্র:  পার্সটুডে




দুর্গাপুরে আশানন্দ শীল এর বিরুদ্ধে টয়লেটে আটকে রেখে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি চেষ্টা

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

টয়লেটে আটকে রেখে পঞ্চম শ্রেণির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানি চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলার চন্ডিগড় ইউনিয়নের আলমপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের নাম আশানন্দ শীল। এ ঘটনার পরেই তিনি স্কুল ত্যাগ করেন এবং বন্ধ করে রেখেছেন তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (১৫ মে) স্কুল চলাকালীন সময়ে প্রধান শিক্ষক আশানন্দ শীল ওই স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে টেনে টয়লেট নিয়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দেন। পরবর্তিতে ওই ছাত্রীর গায়ে হাত দিলে মেয়েটি চিৎকার শুরু করে পরে অন্য শিক্ষার্থীরা এগিয়ে এসে দরজায় ধাক্কা দিলে শিক্ষক দরজা খুলে বেরিয়ে যান। এসময় ছাত্রীর হাতে ৫০০ টাকা দিতে চান ওই শিক্ষক। পরে ভুক্তভোগী ছাত্রী টাকাটা ডিল মেরে ফেলে দৌড় দিলে তড়িঘড়ি করে স্কুল ত্যাগ করেন ওই শিক্ষক।

এ ঘটনার বিচার চান ভুক্তভোগী পরিবার। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ওই বিদ্যালয়ে থাকলে তাদের সন্তানকে ওই বিদ্যালয়ে পাঠাবে না বলছেন তারা। এলাকাবাসী বলছেন এমন ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবী জানান এলাকাবাসী।

আবুল কাশেম নামের স্থানীয় একজন বলেন, ওই শিক্ষক আগে যে স্কুলে ছিলো, সেখানেও খারাপ কাজ করার জন্য সেখান থেকে তাকে সরানো হয়েছে। সে শিক্ষক নামের কলঙ্ক। আমরা তার অপসারণ চাই।

আবুল বাশার নামের আরেকজন বলেন, এই রকম খারাপ শিক্ষক আমরা স্কুলে চাইনা। সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই, ওই শিক্ষককে সারা বাংলাদেশের কোন স্কুলেই যেন পোস্টিং না দেয়া হয়। এমন একজন ব্যক্তির জন্য শিক্ষক নামের শব্দটি যেন আর কলঙ্কিত না হয়

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. বজলুল কাদের বলেন, আমরা ওই স্কুলে গিয়ে এই অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। সেইসাথে ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জোর সুপারিশ করেছি।

এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. ফজলুর রহমান বলেন, বিষয়টি শুনেছি ইতিমধ্যে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়েছে। বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে, তদন্ত সাপেক্ষে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সেবা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট

ডিএনবি নিউজ আন্ত: ডেস্ক-

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় চলমান আগ্রাসনে ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং ক্লাউড কম্পিউটিং সেবা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট। পণবন্দীদের উদ্ধার ও গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষণে এই সহায়তা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

তবে মাইক্রোসফট দাবি করেছে, তাদের অ্যাজিওর ক্লাউড প্ল্যাটফর্ম বা এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গাজায় সরাসরি হামলা বা সাধারণ নাগরিকদের ক্ষতি করার কোনো প্রমাণ তারা পায়নি।

শনিবার (১৭ মে) মার্কিন বার্তাসংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

মাইক্রোসফটের করপোরেট ওয়েবসাইটে একটি স্বাক্ষরবিহীন ব্লগ পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়। এটিই সম্ভবত প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে স্বীকারোক্তি যে গাজা যুদ্ধে তারা ইসরাইলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছে।

এ স্বীকারোক্তির প্রায় তিন মাস আগে অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের এক অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উঠে আসে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরাইলি সেনাবাহিনী বেসরকারি এআই প্রযুক্তির ব্যবহার ২০০ গুণ বাড়িয়েছে এবং এতে মাইক্রোসফটের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে সংগৃহীত তথ্য অনুবাদ, বিশ্লেষণ ও যাচাই করার কাজে অ্যাজিওর ব্যবহার করা হত। এসব তথ্য পরবর্তীতে ইসরাইলের নিজস্ব এআই-চালিত টার্গেটিং সিস্টেমের সাথে মিলিয়ে দেখা হত।

এ অংশীদারিত্ব ইসরাইল, ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত ব্যবহারের জন্য সামরিক বাহিনীর কাছে তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পণ্য বিক্রি করার জন্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ক্রমবর্ধমান প্রবণতাকে প্রতিফলিত করে। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর আশঙ্কা, এ ধরনের এআই প্রযুক্তি ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণের ঝুঁকি তৈরি করে এবং এতে নিরীহ মানুষের মৃত্যু ঘটছে।

মাইক্রোসফট জানিয়েছে, কর্মীদের উদ্বেগ ও সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন সামনে আসায় তারা একটি অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনা শুরু করেছে এবং একটি বাইরের সংস্থাকে অতিরিক্ত তথ্য অনুসন্ধানের জন্য নিয়োগ দিয়েছে। তবে তারা ওই সংস্থার নাম বা তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেনি।

মাইক্রোসফটের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তারা ইসরাইলি সেনাবাহিনীকে সফ্টওয়্যার, পেশাদার পরিষেবা, অ্যাজিওর ক্লাউড স্টোরেজ ও এআই পরিষেবা প্রদান করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ভাষা অনুবাদ। তারা ইসরাইলি সরকারের সাথে কাজ করেছে যাতে তারা তাদের জাতীয় সাইবারস্পেসকে বহিরাগত হুমকির বিরুদ্ধে রক্ষা করতে পারে। বিশেষ করে, হামাসের হাতে আটক আড়াই শতাধিক ব্যক্তিকে উদ্ধারের চেষ্টায় ‘বাণিজ্যিক চুক্তির সীমার বাইরে’ কিছু প্রযুক্তি ও ‘জরুরি সহায়তা’ দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট।

তবে প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত স্পষ্ট করেনি, তাদের প্রযুক্তি ইসরাইলি সেনাবাহিনী কিভাবে ব্যবহার করেছে এবং মাইক্রোসফট কিংবা তাদের নিযুক্ত বাইরের তদন্তকারী সংস্থা আদৌ ইসরাইলি বাহিনীর সাথে যোগাযোগ করেছে কিনা।




গ্রেফতারের ভয়ে ভ্যাটিকান সফর বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

ডিএনবি নিউজ আন্ত: ডেস্ক

গ্রেফতার হওয়ার ভয়ে ভ্যাটিকানে নতুন পোপের অভিষেক অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করেছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আগামীকাল (রোববার) ভ্যাটিকানে পোপ লিও চতুর্দশ-এর অভিষেক তার অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

পার্সটুডে’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছেআন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিসি)-এর জারি করা গ্রেফতারি পরোয়ানার কারণে তিনি এই সফর বাতিল করেছেন।

গত কয়েকদিনে নেতানিয়াহুর দপ্তর ইতালি ও ভ্যাটিকানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলযাতে তারা নিশ্চিত হতে পারে যেতার বিরুদ্ধে জারি হওয়া আন্তর্জাতিক গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর করা হবে না। তবে যেসব উত্তর তারা পেয়েছেনতাতে পরোয়ানা কার্যকর না হওয়ার কোনো নিশ্চয়তা পাওয়া যায়নিযে কারণে শেষ পর্যন্ত সফর বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

গাজা উপত্যকায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ২০২৪ সালের ২১ নভেম্বর আইসিসি নেতানিয়াহু এবং তৎকালীন ইসরাইলি যুদ্ধমন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট-এর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে।

আইসিসির আদেশে বলা হয়ক্ষুধাকে ব্যবহার করে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের জন্য এই দুইজনকে দায়ী করার যৌক্তিক ভিত্তি রয়েছে।

আদালত আরও বলেছেদুইজনের প্রত্যেকের অন্যদের সাথে মিলে যৌথভাবে সহ-অপরাধী হিসেবে নিম্নলিখিত অপরাধের জন্য ফৌজদারি দায়বদ্ধতা রয়েছে: যুদ্ধের পদ্ধতি হিসাবে ক্ষুধার ব্যবহার এবং হত্যানিপীড়ন এবং অন্যান্য অমানবিক কাজের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটন।”#

সূত্র: পার্সটুডে




মাগুরার আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

আলোচিত শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এই রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হিটু শেখ শিশু আছিয়ার বোনের শ্বশুর। আর খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- শিশুটির বোনের জামাতা সজীব শেখ, সজীবের ভাই রাতুল শেখ ও তাদের মা জাহেদা বেগম।

ঘটনার মাত্র দুই মাস ১১ দিনের মাথায় এই মামলার রায় হলো। গত ১৩ এপ্রিল আলোচিত এই মামলায় অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২৩ এপ্রিল অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে শুরু হয় বিচার কার্যক্রম। সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয় ২৭ এপ্রিল। এ মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে সাক্ষ্য দেন ২৯ জন। ছুটির দিন বাদে টানা শুনানি করে ১২ কার্যদিবসে শেষ হয় বিচার।

গত ৬ মার্চ মাগুরা শহরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুরবাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় আট বছরের শিশু আছিয়া। গুরুতর আহতাবস্থায় প্রথমে তাকে মাগুরা ও ফরিদপুরের হাসপাতাল নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১৩ মার্চ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় সে।




হিউম্যান রাইটস ওয়াচ: তেল আবিব জীবন ধ্বংস করতে চাইছে; সানচেজ: ইসরাইল একটি গণহত্যাকারী রাষ্ট্র

ডিএনবি নিউজ আন্ত: ডেস্ক-

ইউরো-ভূমধ্যসাগরীয় মানবাধিকার সংস্থা জানিয়েছে যে গাজার হাসপাতালগুলোতে হামলা চালানোর মাধ্যমে ইসরাইলি সরকারের লক্ষ্য হল এই অঞ্চলের মানুষের জীবন ধ্বংস করা।

গাজার বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে ইহুদিবাদী ইসরাইলি সরকারের অপরাধ এক বিপদজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে সরাসরি আক্রমণ চালানো হচ্ছে। এই অপরাধের সর্বশেষ ঘটনায় মঙ্গলবার রাতে খান ইউনিসের পূর্বে ইউরোপীয় হাসপাতাল কম্পাউন্ডে ইসরাইল ব্যাপক বোমাবর্ষণ করে যার ফলে ২০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত এবং আরও কয়েক ডজন আহত ও নিখোঁজ হন। পার্সটুডে অনুসারে ইউরো-ভূমধ্যসাগরীয় হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বুধবার এক বিবৃতিতে ঘোষণা করেছে যে ইসরাইল গাজা উপত্যকার হাসপাতালগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর কারণে জীবন ধ্বংস হচ্ছে এবং এই এলাকার বাসিন্দাদের শেষ আশ্রয়স্থলও ধ্বংস হচ্ছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে যে, নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্সে হামলার পরপরই ইউরোপীয় হাসপাতালে বোমা হামলা এবং এটি বন্ধ করে দেয়ার অর্থ হচ্ছে একটি নীরব মৃত্যুর পথ তৈরি করা এবং এর মাধ্যমে মূলত গাজা উপত্যকাকে সম্পূর্ণ ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়ার লক্ষ্যে অশুভ পরিকল্পনা চলছে । বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে যে দখলদার শাসকগোষ্ঠীর সেনাবাহিনী উদ্ধার কর্মীদের লক্ষ্য করে রাস্তায় হামলা চালানোর কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের উদ্ধারের যেকোনো প্রচেষ্টা চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ইউরো-ভূমধ্যসাগরীয় মানবাধিকার সংস্থা (ইউরো-মেডিটেরেনিয়ান হিউম্যান রাইটস ওয়াচ) গাজা উপত্যকায় গণহত্যা বন্ধে সকল দেশকে তাদের আইনি দায়িত্ব পালন এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

কানাডা: গাজার ক্ষুধাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

এই প্রসঙ্গে, কানাডার নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনিতা আনন্দ বুধবার বলেছেন যে ইসরাইলি সরকার গাজার ক্ষুধাকে “রাজনৈতিক হাতিয়ার” হিসেবে ব্যবহার করছে এবং যুদ্ধবিরতি অর্জনের জন্য আরও বেশি প্রচেষ্টা চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন।

স্পেন: ইসরাইল একটি গণহত্যাকারী রাষ্ট্র

স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজও বুধবার বলেছেন যে ইহুদিবাদী শাসনব্যবস্থা একটি গণহত্যাকারী শাসনব্যবস্থা এবং আমাদের এই ধরনের শাসনব্যবস্থার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক না রাখার অধিকার রয়েছে। সানচেজের বক্তব্যের পর, শাসকগোষ্ঠীর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অধিকৃত অঞ্চলে নিযুক্ত স্প্যানিশ রাষ্ট্রদূত আনা সালোমনকে তলব করেছে।

আমস্টারডামের মেয়র: ইউরোপকে ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করতে হবে

আমস্টারডামের মেয়র ফেমকে হালসেমা গাজায় ফিলিস্তিনিদের ধ্বংস, অনাহার এবং নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেওয়ার জন্য ডাচ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে জোর দিয়ে বলেছেন: “ইউরোপকে অবশ্যই ফিলিস্তিনিদের সমর্থন করতে হবে।” মানবাধিকার সংকট মোকাবেলায় দ্বৈত নীতির বিরুদ্ধে সতর্ক করে হালসেমা বলেন,  “গাজার জনগণের ভাগ্য ডাচ রাজধানীর অনেক বাসিন্দাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।” তিনি আরো বলেন,  “গাজায় গণহত্যামূলক সহিংসতা নিয়ে কথা বলা অযৌক্তিক নয় এবং এখন রাজনৈতিক মতপার্থক্য দূরে সরিয়ে জীবন বাঁচানোর দিকে মনোনিবেশ করার সময়।”

ইতালি: গাজায় ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে

অন্যদিকে, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি বুধবার বলেছেন যে ইসরাইলি সরকারকে আন্তর্জাতিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে এবং একই সাথে গাজার মানবিক পরিস্থিতিকে ‘দুঃখজনক এবং অযৌক্তিক’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি।

জার্মানি: গাজায় দুর্ভিক্ষ রোধে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে

নতুন জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিখ মের্টজ বুধবার গাজার ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ প্রতিরোধে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, জোর দিয়ে বলেছেন যে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদান করা সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের জন্য একটি মানবিক কর্তব্য।

পার্সটুডে