মিশরে পোশাক কারখানায় আগুনে নিহত ২০

dnb news:

মিসরের রাজধানী কায়রোর পূর্ব শহরতলী এলাকায় পোশাক কারখানায় আগুন লেগে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে এবং আহত হয়েছে ২৪ জন। তবে কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানাতে পারেনি।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়, আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের ১৫টি গাড়ি কাজ করছে। গোটা এলাকায় ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে গেছে। অ্যাম্বুলেন্সে হতাহতদের হাসপাতালে নিতে দেখা গেছে।

মেডিকেল সূত্রের বরাতে এএফপির খবরে বলা হয়েছে, রাজ্যের প্রসিকিউটর আগুন লাগার কারণ উদঘাটন করতে একটি কমিটি গঠন করেছে।

খবরে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মিসরে বেশ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। কারণ হিসেবে বলা হয়েছে নিরাপত্তা মান বজায় না রেখে নিম্নমানের ভবন তৈরি করা।

গত মাসে রাজধানী কায়রোর যমজ শহর গিজায় একটি ১৩ তলা ভবনের ভাণ্ডারে আগুন লাগে। সেখান অবস্থানকারীদের সরিয়ে ফেলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।




পেশাগত দায়িত্ব পালনে লাশ হলো সাংবাদিক বিজন

নেত্রকোনার দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের সদস্য, দৈনিক আমাদের সময় এর উপজেলা প্রতিনিধি বিজন কৃষ্ণ রায় চন্দন (৫৪) তার পেশাগত কাজ শেষে ময়মনসিংহ থেকে বাড়ী ফেরার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন। শনিবার বিকেলে ট্রাক ও সিএনজি‘র মুখোমুখি সংঘর্ষ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত সাংবাদিক বিজন কৃষ্ণ রায় দুর্গাপুর পৌর শহরের বাগিচাপাড়া এলাকার স্বর্গীয় বিশ্বেশ্বর রায়ের ছেলে।

নিহতের স্বজন ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রেসক্লাব মিটিং শেষে বাড়ী ফেরার পথে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা মহাসড়কের তারাকান্দা উপজেলার গাছতলা এলাকায় সিএনজিটি পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগতির ট্রাকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ বাঁধে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন সাংবাদিক চন্দন। শ্যামগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ নয়ন দাস এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে যুগান্তর কে বলেন, ইতোমধ্যে দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক ও সিএনজি জব্দ করা হলেও ট্রাক ও সিএনজি চালকদ্বয় পলাতক রয়েছে। এ নিয়ে কোন অভিযোগ না থাকায় লাশের সুরতহাল শেষে সাংবাদিক বিজন কৃষ্ণ রায়ের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

পুলিশ ফাঁড়ি থেকে রাত ৯টায় বিজন কৃষ্ণ রায় এর মরদেহ দুর্গাপুর প্রেসক্লাব চত্বরে আনা হলে প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ শ্রেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেই সাথে দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব-উল-আহসান এর পক্ষে সহকারী কমিশনার (ভুমি) রুয়েল সাংমা, উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা সুবল রঞ্চন কর, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হারুন পলাশ, ওসি দুর্গাপুর থানা শাহ নুর-এ আলম, দুর্গাপুর বণিক সমিতি, উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদ, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদ শ্রেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তার এই আকস্মিক মৃত্যুতে, দুর্গাপুর প্রেসক্লাব ৩ দিনের শোক ঘোষনা করেছেন,এতে শোকসভা,কালো ব্যজধারণ ও কালোপতাকা উত্তোলিত রাখা। তার লাশ রাত ২টার দিকে গ্রামের বাড়ী কেরণখলা শ^শানে দাহ করা হয়। সে স্ত্রী ১কন্যা ১পুত্র সহ অনেক গুনগ্রাহী রেখেগেছেন।

(এস.এম রফিকুল ইসলাম; দুর্গাপুর, নেত্রকোনা) :




শুধু বৈদ্যুতিক গাড়ি বিক্রি করবে ভলভো

বিবিসি’র প্রতিবেদন বলছে, এই সময়ের মধ্যে হাইব্রিডসহ জীবাশ্ম জ্বালানি ইঞ্জিনের সব মডেলের গাড়ির উৎপাদন বন্ধ করবে প্রতিষ্ঠানটি। অনলাইন বিক্রি এবং পণ্য সরল করতেও প্রচুর বিনিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে ভলভোর।

বৈদ্যুতিক গাড়ির বাড়তি চাহিদায় ভাগ বসানোর চেষ্টা করছে প্রতিষ্ঠানটি। এক্ষেত্রে চীনেও নজর রয়েছে তাদের। এখনও প্রতিষ্ঠানের বড় বাজারগুলোর একটি চীন।

বৈদ্যুতিক গাড়ির পরিকল্পনায় জোর দিতে চাপ দিচ্ছে বিভিন্ন দেশের সরকারও। এতে সাড়া দিচ্ছে গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও।

পুরোপুরি পেট্রোল এবং ডিজেল চালিত কোনো গাড়ি বা ভ্যান ২০৩০ সাল থেকে যুক্তরাজ্যে বিক্রি হবে না বলে ইতোমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাজ্য।

ভলভো প্রধান হাকান স্যামুয়েলসন বলেছেন, “সাফল্য ধরে রাখতে আমাদের লাভজনক বৃদ্ধি দরকার। তাই, ছোট হয়ে আসা ব্যবসায় বিনিয়োগের বদলে আমরা ভবিষ্যতের দিকে বিনিয়োগকে বেছে নিয়েছি, বৈদ্যুতিক এবং অনলাইনের দিকে।”

হাইড্রোজেন চালিত গাড়িতেও বিনিয়োগ করবে না ভলভো। এই খাতে গ্রাহকের যথেষ্ট চাহিদা থাকবে বলে মনে করছে না প্রতিষ্ঠানটি।

এর আগে প্রতিষ্ঠানটি ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৫ সালের মধ্যে তাদের বিক্রির তালিকায় থাকা অর্ধেক মডেলের গাড়ি হবে পুরোপুরি বৈদ্যুতিক এবং বাকি অর্ধেক হবে হাইব্রিড।




দুর্গাপুরে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনে প্রস্তুতি সভা

জেলার দুর্গাপুরে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালনের লক্ষে এক প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার ৩ মার্চ সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এ উপলক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান এর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনা করেন, সহকারী কমিশনার(ভূমি)রুয়েল সাংমা, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আলা উদ্দিন আল আজাদ, ওসি দুর্গাপুর থানা শাহ্ নুর-এ আলম, সাবেক ডেপুটি কমান্ডার সোহরাব হোসেন তালুকদার, প্রেসক্লাব সভাপতি এস.এম রফিকুল ইসলাম-রফিক, সাধারণ সম্মাদক মোঃ জামাল তালুকদার, উপজেলা অ্যাকাডেমিক সুপারভাইজার মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন, প্রধান শিক্ষক একেএম ইয়াহিয়া, উপজেলা শিল্পকলা একাডেমি এর সাধারণ সম্পাদক তোবারক হোসেন খোকন প্রমুখ।




বেশি উপকার পেতে কিশমিশ খান

আঙুর শুকিয়ে তৈরি হয় কিশমিশ। এতে থাকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান, খনিজ, আঁশ, ভিটামিন ও শর্করা যা শরীর সুস্থ রাখতে, হজম শক্তি ও লৌহের মাত্রা বাড়াতে এবং হাড় সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। খালি বা বিভিন্ন খাবারের উপাদান হিসেবে মিশিয়ে খাওয়া হয় কিশমিশ। তবে সারা-রাত ভিজিয়ে রেখে কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা বেশি।

পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানানো হল।

ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে:

কিশমিশ প্রাকৃতিক শর্করা সমৃদ্ধ এবং শরীরে বাড়তি ক্যালরি যোগ করা ছাড়া ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এভাবে এটা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।

রক্ত স্বল্পতার সমাধান:

কিশমিশ নানান রকম শক্তিশালী পুষ্টি উপাদানে ভরপুর। এটা প্রচুর পরিমাণে লৌহ ও ভিটামিন বি-কম্পলেক্স সমৃদ্ধ যা রক্তস্বল্পতা প্রতিকারে সাহায্য করে। এতে থাকা কপার রক্তের লোহিত কণার পরিমাণ বাড়ায়।




শুধু পানি পান করেই আপনি থাকবেন সুস্থ ও তরতাজা

আপনি কি জানেন শুধুমাত্র নিয়মমাফিক পানি খেলেই আপনার অর্ধেক রোগ সমাধান হয়ে যাবে। শুধু পানি পান করেই আপনি থাকবেন সুস্থ ও তরতাজা। তবে অনেকেই জানেন না কখন পানি খাবেন আর কখন খাবেন না। চলুন সে বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক। আমরা অনেকেই জানি, খালিপেটে একগ্লাস পানি পান করলেই বোধ হয় মিটে গেল। না, বিষয়টা ঠিক তেমন নয়। এখন জেনে রাখুন, শুধু খালি পেটেই নয়, ঘুম থেকে উঠে বাসি মুখে পানি খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। মানে, ব্রাশ করার আগেই খান পানি খেতে হবে। এতে করে উপকারিতাও অনেক বেশি। এটা যদি অভ্যেস করতে পারেন, তাহলে অনেক রোগ আপনার কাছে ঘেষতে পারবে না। প্রথমে একসাথে বেশি পানি খেতে না পারলে আস্তে আস্তে অভ্যেস করুন। ১-২ গ্লাস থেকে শুরু করে ৪-৫ গ্লাস পানি খাওয়া শুরু করুন। এতে শরীরের পেশি ভাল থাকবে, শরীরে নতুন কোষ তৈরি হবে। মেটাবলিজম রেটও বাড়বে শতকরা ২৪ ভাগ। আর পানি পানে আপনার রক্ত পরিষ্কার হবে। সব মিলিয়ে আপনি সারদিন ধরে তরতাজা থাকবেন। তবে রাতে যথাসম্ভব পানি খুব বেশি না খাওয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে ঘুমাতে যাওয়ার পর বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেবে।




মাত্র ৬ মাসে করের আওতায় আনা হয়েছে অর্ধলক্ষাধিক নতুন লিমিটেড কোম্পানি

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) দেশের সব লিমিটেড কোম্পানিকে করজালে আনতে ২০২০ সালের আগস্টে টাস্কফোর্স গঠন করে। আর টাস্কফোর্সের কার্যক্রমে মাত্র ৬ মাসে ৬৫ হাজারের বেশি নতুন করদাতা কোম্পানি করের আওতায় এসেছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলের মধ্যে শতভাগ লিমিটেড কোম্পানি করের আওতায় চলে আসবে। টাস্কফোর্স মূলত ই-টিআইএন নেয়া, রিটার্ন নিশ্চিত ও ভুয়া অডিট রিপোর্ট প্রতিরোধে কাজ করে। তারই ফলশ্রুতিতে ৬৫ হাজার কোম্পানি করের আওতায় এসেছে। ফলে চলতি অর্থবছর কোম্পানির রিটার্ন বেড়েছে ৩৫ দশমিক ২১ শতাংশ, যেখানে ২০১৯-২০ অর্থবছর ছিল মাত্র শূন্য দশমিক ৯১ শতাংশ। শুধু ই-টিআইএন আর রিটার্ন দাখিল নয়, চলতি অর্থবছর কোম্পানি আয়করের পরিমাণ বাড়বে ৫০০ থেকে এক হাজার কোটি টাকা, আর আগামী অর্থবছর বাড়বে ২ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা। এনবিআর সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদফতরের (আরজেএসসি) হিসাব অনুযায়ী ২০২০ সালের জুলাই পর্যন্ত নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৫৫টি। তার মধ্যে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি ৩ হাজার ৫৩২টি ও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি এক লাখ ৭৫ হাজার ৯৩২টি। আর এনবিআরের হিসাবে লিমিটেড কোম্পানি এক লাখ ৭৬ হাজার ৪০০টি। তার মধ্যে ই-টিআইএন রয়েছে ৭৬ হাজার ও রিটার্ন দেয় ৩৫ হাজার। ৯৮ হাজার ৪০০ লিমিটেড কোম্পানি টিআইএন নেয়নি, রিটার্নও দেয় না। ওসব কোম্পানিকে ই-টিআইএন ও রিটার্ন নিশ্চিত করতে গত বছরের ১৯ আগস্ট ৭ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়।
সূত্র জানায়, চলতি অর্থবছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৫২ কোম্পানি ই-টিআইএন নিয়েছে। অথচ ২০২০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল ৭৭ হাজার ৮১৭টি, ২০১৯ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ৭১ হাজার ১৯০টি, ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ৬৪ হাজার ৭৫৪টি, ২০১৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ৫৮ হাজার ৩৫টি ও ২০১৬ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ছিল ৫২ হাজার ৪৮০টি। আর চলতি অর্থবছরের প্রায় ৬ মাসে কোম্পানি হিসেবে নতুন ই-টিআইএন নিয়েছে ৫৭ হাজার ৫৩৫টি। যেখানে ২০১৯-২০ অর্থবছর নিয়েছে ৬ হাজার ৬২৭, ২০১৮-১৯ অর্থবছর ৬ হাজার ৪৩৬টি, ২০১৭-১৮ অর্থবছর ৬ হাজার ৭১৯টি ও ২০১৬-১৭ অর্থবছর ৫ হাজার ৫৫৫টি। চলতি অর্থবছর ছয় মাসে ঢাকায় কোম্পানি রিটার্ন দাখিল হয়েছে ৩০ হাজার ৮৯৪টি। যেখানে ২০১৯-২০ অর্থবছর দাখিল হয় ২২ হাজার ৮৪৯টি ও ২০১৮-১৯ অর্থবছর ২২ হাজার ৬৪৪টি। রিটার্ন দাখিলের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছে কর অঞ্চল-১২। ওই কর অঞ্চলে কোম্পানির রিটার্ন দাখিল প্রবৃদ্ধি ৫০ দশমিক ৩ শতাংশ। তারপরে রয়েছে কর অঞ্চল-৪, ঢাকা ৪৫ দশমিক ১ শতাংশ। তাছাড়া কর অঞ্চল-১৪, ঢাকা ৪৩ দশমিক ৯ শতাংশ, কর অঞ্চল-১৫, ঢাকা ৪৩ দশমিক ১ শতাংশ, কর অঞ্চল-৫, ঢাকা ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ, কর অঞ্চল-৮, ঢাকা ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ, কর অঞ্চল-৭, ঢাকা ৩৪ দশমিক ৮ শতাংশ, কর অঞ্চল-১৩, ঢাকা ৩৩ দশমিক ৬ শতাংশ, কর অঞ্চল-১০, ঢাকা ৩২ দশমিক ৫ শতাংশ ও কর অঞ্চল-২, ঢাকা ৩০ দশমিক ৭ শতাংশ।
এদিকে এনবিআরের টাস্কফোর্সের কর্মকর্তারা জানান, টাস্কফোর্স তার কাজ করে চলেছে। ইতোমধ্যে একটি প্রতিবেদন এনবিআরে দেয়া হয়েছে। জুন নাগাদ তথা চলতি অর্থবছরে করের আওতা বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া আগামী অর্থবছরে করের আওতা আরো বাড়বে।

নেত্রকোনা, দুর্গাপুর/ এইচ.এম  সাইদুল ইসলাম




দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের নির্বাহী কমিটিকে সংবর্ধনা

নেত্রকোনার দুর্গাপুর প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত নির্বাহী কমিটিকে সংবর্ধিত করেছে স্থানীয় সাহিত্য সংগঠন ‘‘পথ পাঠাগার’’। সোমবার নানা আয়োজনে ৯ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহী কমিটিকে এ সংবর্ধনা দেয়া হয়। এ উপলক্ষে দুর্গাপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সাংবাদিক কে.এস বাবু‘র সঞ্চালনায় পথ পাঠাগার এর সভাপতি কবি নাজমুল হুদা সারোয়ার এর সভাপতিত্বে পবিত্র ধর্মগ্রন্থ থেকে পাঠ শেষে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনা করেন, পথ পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, সম্মানীত সদস্য পলাশ সাহা, প্রেসক্লাব প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাহাদাত হোসেন কাজল, প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সভাপতি এস.এম রফিকুল ইসলাম-রফিক, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জামাল তালুকদার, নির্বাহী সদস্য ধনেশ পত্রনবীশ প্রমুখ।

উপস্থিত ছিলেন, প্রেসক্লাবের নব-নির্বাচিত সহ-সভাপতি তোবারক হোসেন খোকন, সাংগঠনিক সদস্য সম্পাদক পল্টন হাজং, যুগ্ন-সম্পাদক রাখী দ্রং, নির্বাহী সদস্য আ.ফ.ম সফিউল্লাহ। প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইকেল প্রদীপ বাউল, নির্মলেন্দু সরকার বাবুল, সাংবাদিক রাজেশ গৌড়। আলোচনা শেষে নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের উত্তরীয় ও সকলকে স্ক্রেষ্ট প্রদান করা হয়।

 

নেত্রকোনা, দুর্গাপুর/ এইচ.এম  সাইদুল ইসলাম