গাজা সিটিতে আগ্রাসন চালাতে গিয়ে ইসরাইলের আরো এক কমান্ডো নিহত

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার রাজধানী গাজা সিটিতে আগ্রাসন চালাতে গিয়ে ইহুদিবাদী ইসরাইলের আরো এক সেনা নিহত হয়েছে। নিহত সেনার নাম সার্জেন্ট ফার্স্ট ক্লাস তাল লাহাত এবং তার বয়স ২১ বছর।

নিহত এই সেনা ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর ম্যাগলান কমান্ডো ইউনিটে কর্মরত ছিল এবং মঙ্গলবার বিকেলে গাজার স্নাইপারদের গুলিতে সে নিহত হয়।

এদিকে, গতকাল গাজা সিটিতে যুদ্ধের সময় আলেকযানদ্রোনি ব্রিগেডের দুই রিজার্ভ সেনা মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। প্রাথমিক রিপোর্ট অনুযায়ী, এই দুই সেনা বোমার বিস্ফোরণে আহত হয়।

অন্যদিকে, ইসরাইলের অভ্যন্তরীণ গুপ্তচর সংস্থা শিনবেতের দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনিটের প্রধান পদত্যাগ করেছেন। গত ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাস-সহ ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধারা ইসরাইলের ভেতরে যে অভিযান চালিয়েছিল তা মোকাবেলায় ব্যর্থতার দায় নিয়ে শিনবেতের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রধান পদত্যাগ করে। ইসরাইলের হিব্রু ভাষার গণমাধ্যম গতকাল এ খবর দিয়েছে। হামাসের অভিযান ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য শিনবেতের এই কর্মকর্তা ইসরাইলিদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছে।#

পার্সটুডে




দুর্গাপুরে ন্যায় বিচারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন

 

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে ন্যায় বিচার চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন মো. রেজাউল করিম ও তার পরিবার। বুধবার দুপুরে দুর্গাপুর প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

লিখিত অভিযোগে রেজাউল করিম বলেন, দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. দীপা সরকার ৩২৬ ধারার অপব্যবহার করে, ডান হাতের আঙ্গুলে গুরুতর আঘাত করা হয়েছে বলে এক ম্যাডিক্যাল সার্টিফিকেট প্রদান করেন দুর্গাপুর সদর ইউনিয়নের আব্দুল খালেক কে। মুলত এমন কোন ঘটনাই ঘটেনি বলে জানান স্থানীয়রা। বিগত কয়েক মাস পুর্বে আব্দুল খালেক এর আত্মীয় আব্দুল বাতেন গংদের সাথে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক সংঘর্ষ হয়। ওই সংঘর্ষে আব্দুল খালেক তেমন কোন আহতই হননি অথচ দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নামমাত্র ড্রেসিং করিয়ে টাকার বিনিময়ে গ্রিভিয়াস সনদ গ্রহন করেন। পরবর্তিতে ওইসনদ এবং মিথ্যা সাক্ষি দিয়ে রেজাউল করিমের পিতা আবুল খায়ের গংদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করলে আবুল খায়ের এখন পর্যন্ত কারাভোগ করে আসছে।

তিনি সাংবাদিকদের আরো বলেন, ওই ভুয়া মেডিক্যাল সনদ বাতিল করে, আব্দুল খালেক মুলত কতটুকু আহত হয়েছেন তা পুনরায় সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে তুলে ধরে প্রতিবেদন কোর্টে প্রেরণের দাবী জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে হাজ¦ী মো. হোসেন আলী, মো. আরব আলী, মো. নুরুল ইসলাম, মো. মফিজুল ইসলাম, মো. হাদিউল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সহকারী সার্জন ডা. দীপা সরকার এর মুঠোফোনে কল দিলে, তিনি এ নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে মুঠোফোনে কথা বলতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন।