দুর্গাপুরে মুরগীর গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

ডিএনবি নিউজ ডেস্কঃ

হাওড় অঞ্চলের সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মুরগী পালনকারী সুফল ভোগীগণের মাঝে গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল এর আয়োজনে এ সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

এ উপলক্ষে উপজেলা প্রাণিসম্পদ হাসপাতাল চত্বরে ১১৫জন সুফল ভোগীর মাঝে মুরগীর গৃহনির্মাণ উপকরণ বিতরণ পুর্ব আলোচনায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শিমু দাস এর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, উপ-সহকারী প্রাণীসম্পদ কর্মকতা ছিদ্দিকুর রহমান, সহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোঃ দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী, প্রেসক্লাব সভাপতি এসএম রফিকুল ইসলাম রফিক, অফিস সহকারী অজয় চক্রবর্তী, আখিনুর ইসলাম, অভিজিৎ দত্ত প্রমুখ। অত্র উপজেলায় ৯৮৬ জন সুফল ভোগীদের মাঝে এ সামগ্রী বিতরণ করা হবে।




দুর্গাপুরে গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

বাংলাদেশ জাতীয় স্কুল, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ক্রীড়া সমিতির আয়োজনে গ্রীষ্মকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার সকালে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রাজীব উল আহসান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ মেহেরউল্লাহ, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার মোহাম্মদ নাসির উদ্দীন প্রধান শিক্ষক মোঃ ফজলুল হক, বাসন্তী রাণী সাহা, বদরুল ইসলাম, প্রেসক্লাব সভাপতি এসএম রফিকুল ইসলাম রফিক, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার শফিকুল ইসলাম, প্রমুখ। প্রতিযোগিতা পরিচালনা করেন শেখ শফিকুল কবীর হাবুল।




ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

বাংলাদেশের অবকাঠামো, জ্বালানি ও পরিবহন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) সকালে নয়াদিল্লির হোটেল আইটিসি মৌরিয়াতে ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) এবং কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি (সিআইআই) আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা, আকর্ষণীয় প্রণোদনা নীতি এবং ধারাবাহিক সংস্কারসহ এই অঞ্চলে বাংলাদেশের রয়েছে সবচেয়ে উদার বিনিয়োগ নীতি।

বিনিয়োগ এবং দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নকে উৎসাহিত মাধ্যমে শিল্পায়নের প্রসার এবং বহুমুখীকরণ, কর্মসংস্থান, উৎপাদন এবং রপ্তানি বাড়াতে সারাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং ২৮টি হাই-টেক পার্ক প্রতিষ্ঠা করার কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।

ভারতীয় বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে শেখ হাসিনা বলেন, ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশের দিকে আরও বেশি মনোযোগ দেওয়ার এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সস্তা খরচ এবং বিপুল ভোক্তার সুবিধা নেওয়ার সময় এসেছে।

সফরের কর্মসূচি হিসেবে বুধবার বিকেলে মুজিব স্কলারশিপ প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী শহীদ এবং যুদ্ধাহত ভারতীয় সৈনিকদের পরিবারের সদস্যদেরকে এ স্কলারশিপ দেয়া হবে।

চারদিনের সফরে সোমবার (৫ সেপ্টেম্বর) ভারতে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওইদিন দুপুরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ভিভিআইপি চার্টার্ড ফ্লাইটে নয়াদিল্লি পৌঁছান তিনি। সেখানে তাকে লালগালিচা অভ্যর্থনা দেওয়া হয়। উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান ভারতের রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা বিক্রম।

সফরের দ্বিতীয় দিন মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ৭টি সমঝোতা স্মারক সই হয়। সফর শেষে আগামীকাল দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী।




আমরা যা চেয়েছি ভারত সব দিয়েছে: কাদের

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

আমরা যা চেয়েছি ভারত সব দিয়েছে বলে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

আজ বুধবার (০৭ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম (বিএসআরএফ) আয়োজিত ‘বিএসআরএফ সংলাপ’-এ একথা বলেন তিনি।

সংগঠনের সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে সংলাপের উপস্থাপনা করেন সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা যা যা চেয়েছি ভারত সব দিয়েছে। শেখ হাসিনা তিস্তার কথা বলতে ভুলে যাননি। পশ্চিমবঙ্গ থেকে কিছুটা আপত্তি আছে। আশা করি, সেটিও হয়ে যাবে। বিএনপির তো না পাওয়ার হতাশা। আমাদের না পাওয়ার হতাশা নেই। আপনারা ভারতের সঙ্গে দেওয়াল তুলেছেন, আমরা সেই দেওয়াল ভেঙে দিয়েছি। কোন দেশের ছিটমহল এতো শান্তিপূর্ণভাবে হয়নি। আপনারা তো ভুলেই যান আসল কথা বলতে। আমরা ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব চাই। বন্ধুত্ব থাকলে যে সমস্যা সেগুলো সমাধান হবে।

দলের দায়িত্বে থাকার একটা বয়সের সীমারেখা থাকা উচিত কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মন্ত্রীর কোন বয়স নেই। মুহিত সাহেব অর্থমন্ত্রী ছিলেন ৮০ বছর পার হওয়া পর্যন্ত। রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে তিনি মন্ত্রী ছিলেন।

তিনি আরও বলেন, রাজনীতির কোন সময়সীমা থাকা উচিত না, যতক্ষণ তিনি সক্ষম থাকবেন। সে যদি মনে করে আমি অবসরে যেতে চাই সে ছেড়ে দিতে পারে। তার অভিমত প্রকাশের পর দল যদি মনে করে তাকে অবসর দিতে পারে। তাকে সম্মানজনক উপদেষ্টা পদ দেওয়া যেতে পারে। শেষ বয়সে যদি রাজনীতি করতে না পারেন তাহলে তো মৃত্যুর আগেই মরে গেল। সাধারণ সম্পাদক বিষয়ে নেত্রীই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন, তিনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটিই কার্যকর হবে।