মাত্র ১১ মাসে কুরআন হিফজ করল ৮ বছরের আহমাদুল্লাহ

ডিএনবি নিউজ ডেস্কঃ

মাত্র ১১ মাসে হাফেজ হয়েছে আট বছরের শিশু আহমাদুল্লাহ। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে সে পবিত্র কুরআন মুখস্থ শেষ করে।

আহমাদুল্লাহ মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার সাদিপুর গ্রামের কারী শহিদুল ইসলামের ছেলে।

রাজধানীর মিরপুরস্থ কাজীপাড়ার ‘মারকাযুদ দিরাসাহ আল ইসলামিয়্যাহ ঢাকা’র হিফজ বিভাগের ছাত্র আহমাদুল্লাহ। সে এখান থেকে হিফজ শুরুর পর হাফেজও হলো।

তার হিফজ সম্পন্ন উপলক্ষে সোমবার রাতে মারকাযুদ দিরাসায় একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিদের সামনে সে তার শেষ সবক প্রদান করে। তার সমাপনী সবক শোনেন প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি ও ‘দারুল উলুম ঢাকা’র প্রিন্সিপাল মুফতী রেজাউল হক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।

হিফজ বিভাগের দুই শিক্ষক হাফেজ রবিউল ইসলাম ও হাফেজ মাওলানা আবু তালহার অক্লান্ত পরিশ্রম ও আহমাদুল্লাহর প্রচেষ্টায় খুব কম সময়ে সে হাফেজ হয়েছে বলে জানিয়েছেন মারকাযের মুহতামিম মুফতী মামুন আব্দুল্লাহ কাসেমী।

হাফেজ আহমাদুল্লাহর মামা ও অভিভাবক মুফতী কামাল হুসাইন কাসেমী আহমাদুল্লাহর সুন্দর ভভিষ্যত কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।




‘মাধ্যমিকেও শিগগিরই স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে’

ডিএনবি নিউজ ডেস্কঃ

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতি অনেকটা উন্নতি হওয়ায় মাধ্যমিক পর্যায়েও শিগগিরই নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে।

বুধবার সকালে ঢাকা কলেজে নতুন শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে একথা জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

আজ থেকেই প্রাথমিক স্তরে পুরোদমে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আর ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষাস্তরে শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হয়। তবে মাধ্যমিকে সীমিত সংখ্যক ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গত দুই বছর তাদের পড়াশোনায় অনেক ক্ষতি হয়েছে। অনেকে পারিবারিক-সামাজিক এক ধরনের ট্রমার মধ্যে ছিল। তারা সেই সময়টাকে পার করে এসেছে। আমরা আশা করবো আগামী দিনগুলোতে আগের যে ঘাটতি সেটা পুষিয়ে নেওয়ার। এখানে শিক্ষকরাও যেমন চেষ্টা করবেন, তেমনি শিক্ষার্থীদেরও চেষ্টা করতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের আজকে প্রাথমিকের ক্লাস শুরু হলো। আমরা আশা করছি আমাদের মাধ্যমিকেও শিগগিরই স্বাভাবিক জায়গায় যাবে।

মন্ত্রী বলেন, যেখানে ঘাটতি রয়েছে সেখানে নজর দেব বেশি। আমরা হয়তো এক শিক্ষাবর্ষে সব ঘাটতি পূরণ করতে পারবো না কিন্তু আগামী শিক্ষাবর্ষে সেটুকু পূরণ করতে পারবো।