ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৫ কর্মী অপহৃত

 

ডিএনবি নিউজ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ইয়েমেনে জাতিসংঘের পাঁচ কর্মীকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় আবিয়ান থেকে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ইয়েমেনে দায়িত্বরত জাতিসংঘের মুখপাত্র রাসেল গিকি একথা জানান। তবে কারা এসব কর্মীকে অপহরণ করেছে সে বিষয়ে কিছু জানাননি তিনি।

রাসেল জানান, অপহৃত কর্মীদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে ইয়েমেনের স্থানীয় কৃর্তপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখা হয়েছে ।২০১৪ সালে হুথি বিদ্রোহীরা ইয়েমেনের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সরকারকে উৎখাত করে দেশটির উত্তরাঞ্চলের ও রাজধানী সিনার নিয়ন্ত্রণ নেয়। ২০১৫ সালে ইয়েমেন সরকারকে সহযোগিতা করতে হুতি বিদ্রোহীদের ওপর হামলা শুরু করে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট। দুই পক্ষের লড়াইয়ে দেশটিতে এখন পর্যন্ত কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এছাড়া ঘরবাড়ি হারিয়ে উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে আরো কয়েক লাখ মানুষ। সূত্র: এনডিটিভি।




বাগেরহাটে অ্যাম্বুলেন্সে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৩

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

বাগেরহাটের শরণখোলায় অ্যাম্বুলেন্সে অক্সিজেন সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে চালকসহ তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।

শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা-মাছুয়া ফেরিঘাট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- অ্যাম্বুলেন্সের চালক মো. মামুন, চালকের সহকারী মিলন ও শিমুল। তিনজনেরই দুই হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থান মারাত্মকভাবে দগ্ধ হয়েছে।

ঘটনার পর দগ্ধদের উদ্ধার করে শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।

অ্যাম্বুলেন্স চালক মো. মামুন বলেন, রায়েন্দা বাজারের ফেরিঘাট এলাকায় নুরুল ইসলাম মীর নামে এক শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য অ্যাম্বুলেন্সে করে একটি অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে যাই। বাড়ির সামনে পৌঁছালে অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামানোর সময় সিলিন্ডারটি বিস্ফোরিত হয়।

শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, অগ্নিদগ্ধ তিনজন রোগীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিন জনেরই দুই হাত পুড়ে গেছে। একজনের মাথায় সামান্য ক্ষত হয়েছে। আমরা তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছি।

শরণখোলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।




দিনাজপুরে বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ১২

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলায় ঢাকা থেকে আসা হানিফ পরিবহণের একটি বাস খাদে পড়ে দুজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১২ জন।

শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ভোরে চিরিরবন্দরের মোহনপুর ব্রিজের পূর্ব পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দুর্ঘটনায় নিহতেরা হলেন- হালিমা খাতুন (৫৫) এবং বাসের সুপারভাইজার মো. আব্দুল জলিল (৫০)। আহতদের মধ্যে সাত জনকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আজ ভোরে ঢাকা থেকে দিনাজপুরমুখী হানিফ পরিবহণের একটি বাস মোহনপুর ব্রিজের পূর্ব পাশের গার্ডার ভেঙে খাদে পড়ে যায়। এ সময় স্থানীয়রা বিষয়টি পুলিশকে জানালে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় বাসের ভেতর থেকে নারীসহ দুজনের মরদেহ উদ্ধার করে।

এ ছাড়া ১২ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে। তাদের মধ্যে সাত জনকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বজলুর রশিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ধারণা করা হচ্ছে চালকের ঘুমভাবের কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।




সাবেক প্রতিমন্ত্রী ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মারা গেছেন

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও ধর্ষণের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ফাঁসিরদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক প্রতিমন্ত্রী সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সার চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বিএসএমএমইউ-তে মর্গ না থাকায় ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সৈয়দ কায়সারের ছোটভাই সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়সল দেশ রূপান্তরকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘উনি প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন ছিলেন।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো লাশ বুঝে পাইনি। লাশ বুঝে পেলে উনাকে মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়ায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।’
সৈয়দ কায়সারকে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায় ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগেও বহাল থাকে। তবে রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আপিল করেন তিনি।

এর আগে ২০১৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কায়সারকে সাতটি অভিযোগে প্রাণদণ্ড দেয়। এর মধ্যে ধর্ষণের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড; অপহরণ, আটকে রেখে নির্যাতন ও হত্যার চারটি অভিযোগে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং আরও তিনটি অভিযোগে বিভিন্ন মেয়াদে তাকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দেয় ট্রাইব্যুনাল।

মুসলিম লীগের সাবেক এই নেতা একসময় বিএনপি করলেও পরে এরশাদের (প্রয়াত) জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে প্রতিমন্ত্রী হন তিনি।
গত ২০১৩ সালের ১৫ মে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল কায়সারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর একই দিনই তাকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

গণহত্যা, ধর্ষণসহ মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধে তার বিরুদ্ধে ১৬টি অভিযোগ আনা হয়। এরপর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে ২০১৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়।
বয়স ও শারীরিক অসুস্থতা বিবেচনায় তাকে জামিন দেওয়া হলেও ট্রাইব্যুনালের রায় ঘোষণার দিন তাকে কারাগারের কনডেম সেলে পাঠানো হয়।

এম আর




হিজাব বিষয়ে ভারতীয় রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে পাকিস্তান

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটকে মুসলিম ছাত্রীদের হিজাব পরা নিয়ে যে বিতর্ক শুরু হয়েছে, তাতে পাকিস্তানের সরকার ও প্রশাসন অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। তাদের কাছে খবর আছে, হিজাব পরার উপর নাকি নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে! এমন ঘটনা ঘটে থাকলে ইসলামাবাদের তরফ থেকে তার তীব্র প্রতিবাদ জানানো হচ্ছে। ভারতীয় দূতাবাসের প্রতিনিধিকে পাক বিদেশ মন্ত্রকের কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে।

কর্ণাটকে মুসলিম ছাত্রীদের হিজাব পরার উপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সরকারের গভীর উদ্বেগের কথা জানিয়ে ইসলামাবাদে নিযুক্ত ভারতীয় দূতাবাসের প্রতিনিধিকে ডেকে পাঠিয়েছে সে দেশের বিদেশ মন্ত্রক।

পররাষ্ট্র দপ্তর এক বিবৃতিতে বলেছে যে, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা এবং ভারতে মুসলমানদের বিরুদ্ধে বৈষম্য নিয়ে পাকিস্তানের গভীর উদ্বেগ জানানো হয়েছিল ভারতীয় কূটনীতিককে ।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারত সরকারকে কর্ণাটকের মুসলিম মহিলাদের হয়রানির সঙ্গে জড়িত অপরাধীদের বিরুদ্ধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং মুসলিম মহিলাদের নিরাপত্তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি বলেছেন যে, মুসলিম মেয়েদের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করা মৌলিক মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন।
পাকিস্তানের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ফাওয়াদ হুসেন বলেছেন যে, ভারতে যা ঘটছে তা উদ্বেগজনক এবং হিজাব পরার বিষয়টি একটি ব্যক্তিগত পছন্দ। ঠিক যেমন অন্য যে কোনও পোশাক নাগরিকদের পরার স্বাধীনতা আছে ।

পাকিস্তানের মন্ত্রীদের টুইটের প্রতিক্রিয়ায়, ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি নয়াদিল্লিতে বলেছেন যে ‘কিছু লোক ভারতের মানহানি করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে প্রতিষ্ঠানের ড্রেস কোড এবং শৃঙ্খলা সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে সাম্প্রদায়িক রঙ দিচ্ছে।’ নকভি বলেন- ‘পাকিস্তান নিজেই যেখানে সংখ্যালঘুদের জন্য অপরাধ এবং নিষ্ঠুরতার উদাহরণ সে আবার ভারতকে সহনশীলতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতার পাঠ পড়াচ্ছে। বাস্তবতা হলো পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের সামাজিক-শিক্ষাগত-ধর্মীয় অধিকার নির্লজ্জভাবে পদদলিত করা হচ্ছে।’

সেই সঙ্গে তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘মুসলিমসহ সংখ্যালঘুদের সমান অধিকার, মর্যাদা এবং সমৃদ্ধি সহনশীলতা, সম্প্রীতি এবং অন্তর্ভুক্তি ভারতের অঙ্গীকারের একটি অংশ’।

হিজাব বিতর্ক প্রথম মাথাচাড়া দেয় চলতি বছরের জানুয়ারিতে, কর্ণাটকের উদুপির একটি সরকারি প্রাক-ইউনিভার্সিটি কলেজে নির্ধারিত ড্রেস কোড লঙ্ঘন করে হেডস্কার্ফ পরে ক্লাসে অংশ নেওয়া ছয়জন ছাত্রীকে ক্যাম্পাস ছেড়ে যেতে বলা হয়েছিল। পরে এই বিতর্ক রাজ্যের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে এবং হিন্দু ছাত্ররাও পাল্টা হিসেবে গেরুয়া শাল পরে কলেজে আসেন। সূত্র : ডন




রাজধানীতে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় ফের শিক্ষার্থী নিহত

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

রাজধানীর পলাশী মোড়ে পিকআপভ্যানের ধাক্কায় মো. ইয়াসিন নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বিকাল সোয়া ৩টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ইয়াসিন পার্টটাইম কাজের পাশাপাশি মাস্টার্সে পড়তেন।

নিহতের ভাগিনা মুরাদ বলেন, আমার মামা বাইসাইকেলে করে বিভিন্ন জায়গায় খাবার সরবরাহ করেন। পলাশী এলাকায় একটি কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, নিহতের গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানায়। বর্তমানে হাজারীবাগের জিগাতলা এলাকায় থাকতেন। তার বাবা মৃত আবুল কেরামত। দুই বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছোট ছিলেন।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, বিকাল সাড়ে চারটার দিকে পলাশী মোড়ে বেপরোয়া গতির কাভার্ডভ্যানটি পেছন থেকে বাইসাইকেল আরোহী ইয়াসিনকে ধাক্কা দেয়। এতে বাইসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন। হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এস আই) কাওছার আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, চালক মানিককে আটক করা হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে কাভার্ডভ্যানটি।

এম আর



হিজাব নিষিদ্ধ হলে শাঁখা, সিঁদুর, ধাগা, মাদুলিও নিষিদ্ধ করা হোক: বিজেপি নেতা

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক:

মুসলিম মেয়েদের হিজাবে আপত্তি তোলা হলে স্কুল কলেজে শাঁখা, পলা, সিঁদুর নিষিদ্ধ করা হোক। পাগড়ি, ধাগা, মাদুলি কিংবা কাড়া পরায় নিষেধাজ্ঞা জারি হোক- এই দাবি তুলেছেন বাংলার শীর্ষ বিজেপি নেতা, নেতাজি সুভাষ চন্দ্রের ভাইপো চন্দ্রকুমার বসু।

তিনি বলেন, যতদূর জানা আছে স্কুল কলেজে ইউনিভার্সাল কোনও ড্রেস কোড নেই। শুধু বলা আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পোশাক যেন শালীনতা রক্ষা করে সমভ্রমপূর্ণ হয়। হিজাব কোনও অশালীন পোশাক নয়। হিজাবে নিষেধাজ্ঞা হলে শাঁখা সিঁদুর পলা পাগড়ি ধাগা কাড়া মাদুলিতেও হোক। সেটাই সঙ্গত হবে।

ইতিমধ্যে এই হিজাব বিতর্ক শুধু কর্ণাটকে নয়, আন্তর্জাতিক আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

চন্দ্র কুমার বসু বলেন, কোভিড যখন জনজীবনকে বিপর্যস্ত করছে তখন এই নন ইস্যু নিয়ে মেতে থাকার কোনও অর্থ হয় না। মেকি হিন্দুত্বের ধজা ওড়ানোও অর্থহীন বলে তিনি মনে করেন।

এদিকে কর্ণাটক হাইকোর্টের ফুল বেঞ্চে পুনরায় শুনানি না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনও রকম ধর্মীয় পোশাক পরে যাওয়ার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। বিষয়টির সঙ্গে সাংবিধানিক অধিকার জড়িত রয়েছে বলেই ফুলবেঞ্চ আরও শুনানি চায়। তবে, বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে নিয়ে যাওয়ার আবেদন নামঞ্জুর হয়েছে।

এম আর




দুর্গাপুরের বিজয়পুর স্থলবন্দর চালু এখন সময়ের দাবী

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক :

পর্যাপ্ত অবকাঠামো থাকার পরও দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে নেত্রকোনার দুর্গাপুর উপজেলায় অবস্থিত বিজয়পুর স্থলবন্দর। এক সময় এই বন্দর দিয়ে ভারত থেকে কয়লা আমদানী করা হলেও ২০১৬ সনে ভারতের পরিবেশবাদী সংগঠনের করা মামলায় তা বন্ধ হয়ে যায়। স্থলবন্দর বন্দ থাকায় অত্র এলাকার ব্যবসায়ীদের কোটি কোটি টাকা ভারতের ব্যবসায়ীদের কাছে পড়ে থাকায় দিশেহারা হয়ে পড়ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এনিয়ে মঙ্গলবার সরেজমিনে গেলে কয়লা ব্যবসায়িরা যুগান্তর কে এমনটাই জানিয়েছেন।

স্থলবন্দর পরিদর্শন করে দেখাগেছে, প্রায় ৫বছর ধরে স্থলবন্দরটি বন্ধ থাকায় নষ্ট হচ্ছে আমদানী কারকদের অফিসের আসবাবপত্র। ওই বন্দরে কর্মরত অনেক কয়লা শ্রমিকগন বেকার হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। তাদের দাবী আমরা সীমান্ত এলাকার থেটে খাওয়া মানুষ, আইনী জটিলতার কারনে আমরা অতি কষ্টে জীবন-যাপন করছি। এক সময় এই বন্দর দিয়ে কয়লা ও পাথরসহ বিভিন্ন পণ্য আমাদানি হতো। কিন্তু ভারতীয় অংশে উন্মুক্ত কয়লা তোলার বিরুদ্ধে পরিবেশবাদীরা মামলা করায় তা বন্ধ হয়ে যায়। বন্দরটি পুনরায় চালু হলে দু‘দেশই অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করবে।

ইতোমধ্যে স্থানীয় সংসদ সদস্য মানু মজুমদার এর প্রচেষ্টায় দুর্গাপুর এলাকার কয়লা ব্যবসায়ীন এবং ওই এলাকার আদিবাসী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সুব্রত সাংমা সহ ভারতের রপ্তানী কারকদের সাথে দফায় দফায় বৈঠক করে যাচ্ছেন। এতে নতুন করে বন্দরটি চালুর সম্ভাবনাও রয়েছে। বন্দরটি পুনরায় চালু হলে স্থানীয়ভাবে অর্থনীতির উন্নয়নের পাশাপাশি সরকারি রাজস্ব বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ মানুষের জীবিকায় নতুন সম্ভাবনা যুক্ত হবে। সেই সঙ্গে অল্প সময়ে সারাদেশে কয়লা, পাথরসহ কমপক্ষে ১৮টি পণ্য আমদানি করা সম্ভব হবে।

বিজয়পুর বিজিবি ক্যাম্প ইনচার্জ বলেন, ভারতের করা মামলায় আটকে গেছে কয়লা আমদানী। আমাদের দেশের কম করে হলেও ২৫টি অফিস ও তার আসবাবপত্র নষ্ট হচ্ছে। আমাদের ব্যবসায়ীদের বহু টাকা ভারতে আটকা পড়ে আছে। এ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক হচ্ছে। আমাদের বর্ডার দিয়ে কোন সমস্যা নাই, আশা করছি এবার চালু হতে পারে।

এ নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রাজীব-উল-আহসান যুগান্তর কে বলেন, বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে কয়লা আমদানী করতে কোন সমস্যা নাই। ভারতের আইনী জটিলতার কারনে তা বন্ধ রয়েছে। বিগত সময়ে নেত্রকোনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই দেশের প্রশাসনের কাছে পত্র প্রেরণও করা হয়েছে, ইতোমধ্যে বন্দর চালুর বিষয়ে নানা বৈঠকও অব্যহত রয়েছে, আশা করছি এবছরই বন্দর চালু হতে পারে।

স্থানীয় সংসদ সদস্য মানু মজুমদার বলেন, ভারতের পরিবেশবাদীদের করা মামলার বিষয় সহ অন্যান্য নানা বিষয়ে বিগত সময়ে ভারতের শিলং এ দু‘দেশের জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাগন সভা করেছেন। বিজয়পুর সীমান্তের বন্দরটির গুরুত্ব তুলে ধরে ইতোমধ্যে দু‘দেশের ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠক করেছি। তারা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন বলে আমাদের আশ্বাসও দিয়েছেন। অচিরেই মামলা জটিলতা নিরসন করে পুনরায় বন্দরটি চালু হবে বলে আমি আশাবাদী।




আমরা জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাসী: প্রধানমন্ত্রী

ডিএনবি নিউজ ডেস্ক: ‘

বিএনপি-জামায়াত বা অন্যান্য দল যারা নির্বাচন নিয়ে সমালোচনা করে থাকে তাদের প্রতিষ্ঠা কার হাত দিয়ে? অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর হাত দিয়ে। জনগণের কাছে ভোট চেয়ে নেওয়ার অভ্যেসই তাদের ছিল না। বরং কেড়ে নেওয়া, চুরি করাই তাদের অভ্যাস ছিল। তারা গণতন্ত্রের অর্থ বোঝে না, জনগণের অধিকারের অর্থও তারা বোঝে না। সেই শিক্ষাই তাদের নাই। তারা বোঝে সন্ত্রাস, তারা বোঝে দুর্নীতি, তারা বোঝে জঙ্গিবাদ, তারা বাংলাভাই সৃষ্টি করতে পারে, তারা মানুষ হত্যা করতে পারে।’

বুধবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর শপথ পাঠ করানোর পর নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মেয়র আইভীকে শপথ পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাউন্সিলরদের শপথ পাঠ করান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, একটা সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যে দল চেয়ারপার্সন করে বা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে; সাজাপ্রাপ্ত আসামি যে দলে, সেই দলকে জনগণ কেন ভোট দেবে? তারা ভোটের আশা করে কীভাবে?’

নবনির্বাচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘মানুষ কিন্তু এখন সচেতন; এটা মনে রাখতে হবে। কাজেই সেটা মাথায় রেখেই আপনার আপনাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।’

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে আপনারা বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন। জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করেছে। জনগণ তাদের মনমত প্রার্থী নির্বাচিত করতে পেরেছে। এই জায়গা একটা সুযোগ, বাংলাদেশের মানুষ দেখুক। নারায়ণগঞ্জে একটা বিরাট দৃষ্টান্ত স্থাপন হলো যদিও আমাদের বিরোধী দল অনেক অপপ্রচার চালায় কিন্তু তারা কখনও আয়নায় নিজের চেহারা দেখে না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেতৃত্ব কোথায়? তাদের তো নেতৃত্ব বলে কিছু নেই। একজন এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। আমরা তাকে ঘরে থাকার একটা সুযোগ করে দিয়েছি। আর একজন ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি, ২১ শের আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। সেই দুর্নীতির তথ্য শুধু আমরা না আমেরিকার এফবিআই খুঁজে বের করেছে। সেই সব মামলা সাজাপ্রাপ্ত আসামি ২০০৭ সালে বা ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে গেছে যে আর কোনো দিন রাজনীতি করব না। এই মুচলেকা দিয়েই দেশ থেকে চলে গিয়েছিল খালেদার ছেলে তারেক রহমান। এখন বিদেশেই সে থাকে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি যে দলে সেই দলকে জনগণ কেন ভোট দেবে? সেই ভোটের আশা তারা করে কীভাবে? তারা আসলে নির্বাচন চায় না। তারা নির্বাচনের অর্থ বোঝে না। ভোট চুরি করতে জানে, কিন্তু জনগণের ভোট নিতে জানে না। জনগণ যে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে, জনগণের যে ভোট দেবার অধিকার, সেই অধিকারে তারা বিশ্বাস করে না। এটা হলো বাস্তবতা।’

তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি গণতন্ত্রে, আমরা বিশ্বাস করি জনগণের ভোটের অধিকারে, আমরা বিশ্বাস করি জনগণ তার ভোট দিয়ে মনমত প্রার্থী নির্বাচিত করবে, যে তাদের জন্য কাজ করবে। জনগণ কখনও ভুল করে না এটা হলো বাস্তবতা। নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনটা খুব ভাল হয়েছে। ভোটে এটাই প্রমাণিত হয়েছে কে জনগণের জন্য কাজ করবে, সেটা তারা নিজেরা বেছে নিতে পারে। সেই বিবেচনা জনগণের আছে এবং জনগণের উপর আস্থা রেখেই আমরা আমাদের সব কাজ করি। আমাদের উন্নয়নের কাজগুলো যেন অব্যাহত থাকে সেটাই চাই।’




আমরা জনগণের ভোটের অধিকারে বিশ্বাসী: প্রধানমন্ত্রী

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ‘বিএনপি-জামায়াত বা অন্যান্য দল যারা নির্বাচন নিয়ে সমালোচনা করে থাকে তাদের প্রতিষ্ঠা কার হাত দিয়ে? অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর হাত দিয়ে। জনগণের কাছে ভোট চেয়ে নেওয়ার অভ্যেসই তাদের ছিল না। বরং কেড়ে নেওয়া, চুরি করাই তাদের অভ্যাস ছিল। তারা গণতন্ত্রের অর্থ বোঝে না, জনগণের অধিকারের অর্থও তারা বোঝে না। সেই শিক্ষাই তাদের নাই। তারা বোঝে সন্ত্রাস, তারা বোঝে দুর্নীতি, তারা বোঝে জঙ্গিবাদ, তারা বাংলাভাই সৃষ্টি করতে পারে, তারা মানুষ হত্যা করতে পারে।’

বুধবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর শপথ পাঠ করানোর পর নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে মেয়র আইভীকে শপথ পাঠ করান প্রধানমন্ত্রী। এরপর কাউন্সিলরদের শপথ পাঠ করান স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, একটা সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যে দল চেয়ারপার্সন করে বা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করে; সাজাপ্রাপ্ত আসামি যে দলে, সেই দলকে জনগণ কেন ভোট দেবে? তারা ভোটের আশা করে কীভাবে?’

নবনির্বাচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘মানুষ কিন্তু এখন সচেতন; এটা মনে রাখতে হবে। কাজেই সেটা মাথায় রেখেই আপনার আপনাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।’

নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে আপনারা বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন। জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করেছে। জনগণ তাদের মনমত প্রার্থী নির্বাচিত করতে পেরেছে। এই জায়গা একটা সুযোগ, বাংলাদেশের মানুষ দেখুক। নারায়ণগঞ্জে একটা বিরাট দৃষ্টান্ত স্থাপন হলো যদিও আমাদের বিরোধী দল অনেক অপপ্রচার চালায় কিন্তু তারা কখনও আয়নায় নিজের চেহারা দেখে না।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেতৃত্ব কোথায়? তাদের তো নেতৃত্ব বলে কিছু নেই। একজন এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত বন্দী। আমরা তাকে ঘরে থাকার একটা সুযোগ করে দিয়েছি। আর একজন ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি, ২১ শের আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত। সেই দুর্নীতির তথ্য শুধু আমরা না আমেরিকার এফবিআই খুঁজে বের করেছে। সেই সব মামলা সাজাপ্রাপ্ত আসামি ২০০৭ সালে বা ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে মুচলেকা দিয়ে গেছে যে আর কোনো দিন রাজনীতি করব না। এই মুচলেকা দিয়েই দেশ থেকে চলে গিয়েছিল খালেদার ছেলে তারেক রহমান। এখন বিদেশেই সে থাকে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি যে দলে সেই দলকে জনগণ কেন ভোট দেবে? সেই ভোটের আশা তারা করে কীভাবে? তারা আসলে নির্বাচন চায় না। তারা নির্বাচনের অর্থ বোঝে না। ভোট চুরি করতে জানে, কিন্তু জনগণের ভোট নিতে জানে না। জনগণ যে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে, জনগণের যে ভোট দেবার অধিকার, সেই অধিকারে তারা বিশ্বাস করে না। এটা হলো বাস্তবতা।’

তিনি বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি গণতন্ত্রে, আমরা বিশ্বাস করি জনগণের ভোটের অধিকারে, আমরা বিশ্বাস করি জনগণ তার ভোট দিয়ে মনমত প্রার্থী নির্বাচিত করবে, যে তাদের জন্য কাজ করবে। জনগণ কখনও ভুল করে না এটা হলো বাস্তবতা। নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনটা খুব ভাল হয়েছে। ভোটে এটাই প্রমাণিত হয়েছে কে জনগণের জন্য কাজ করবে, সেটা তারা নিজেরা বেছে নিতে পারে। সেই বিবেচনা জনগণের আছে এবং জনগণের উপর আস্থা রেখেই আমরা আমাদের সব কাজ করি। আমাদের উন্নয়নের কাজগুলো যেন অব্যাহত থাকে সেটাই চাই।’