ইসলামিক ঐতিহ্যের গল্প বলে চীনের সুঝু

সাংহাই থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরের এক দৃষ্টিনন্দন শহর সুঝু। এর পুরাতন অংশের অলি-গলির গোলকধাঁধাঁয় লুকিয়ে রয়েছে ইসলামের দীর্ঘ অতীত ইতিহাসের খন্ডচিত্র। জিনজিয়াং উইঘুর স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের মুসলমানদের সাথে যে আচরণ করা হয়েছে তা তুলে ধরে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে নিয়মিত প্রকাশিত গল্পগুলো এ বিষয়টিকে অস্পষ্ট করে দেয় যে, একসময় চীনা সম্রাটরা ইসলামকে অত্যন্ত সম্মান করতেন।
লিখিত রেকর্ড এবং স্টিলে খোদাই করা রাজকীয় শিলালিপি থেকে এটি স্পষ্ট যে, এসব ইসলামী সমাজ চীনা সম্রাটের আনুকুল্য লাভ করেছিল – বিশেষত তাং (৬১৮-৯০৭), ইউয়ান (১২৭১-১৩৬৮)), মিং (১৩৬৮-১৬৪৪ এবং চিং (১৬৪৪-১৯১২) এর শামনামলে। ইসলামকে তার নৈতিকতার কারণে সাম্রাজ্যবাদী আদালত ইতিবাচকভাবে দেখেছিল, যা সাম্রাজ্যভিত্তিক বিভিন্ন জাতির মধ্যে ঐকতান ও শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল।




উড়োজাহাজ আকাশতরী ও শ্বেতবলাকা উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

নতুন ক্রয়কৃত বিমানগুলোর সুন্দর সুরক্ষা ও মানসম্মত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার (১৪ মার্চ) প্রধানমন্ত্রী উড়োজাহাজ আকাশতরী ও শ্বেতবলাকা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমরা এর আগেও দুটি বিমান ক্রয় করেছি। এখন আবার দুটো বিমান আজ উদ্বোধন হচ্ছে। যেগুলোর নাম দিয়েছি- উড়োজাহাজ আকাশতরী ও শ্বেতবলাকা। এগুলো যেন সুন্দরভাবে সুরক্ষিত থাকে, যাত্রীসেবা যেন মানসম্মত হয়, এদিকে সবাই খেয়োল রাখবেন।

বিমান কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা আমাদের দেশ। লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এদেশ পেয়েছি। এ দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করা সকলের দায়িত্ব। আমাদের যাত্রীসেবা যত উন্নত করতে পারব, দেশের লাভ হবে। সেটাই আমরা চাই।

এ সময় তিনি বলেন, এটা অত্যন্ত নিরাপদ ও আধুনিক প্রযুক্তির। যারা চিন্তা করেন তাদের জন্য এটা নিরাপদ হবে। চিন্তার বিষয় কিছু থাকবে না।